পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
তিন বছর আগের ঘটনা। শঙ্কর কানৌজিয়া তখন উন্নাওয়ের সার্কেল অফিসার (সিও)। পারিবারিক কারণ দেখিয়ে ২০২১ সালের ৬ জুলাই তিনি জেলার পুলিস সুপারের কাছে ছুটির আবেদন করেন। সেই আর্জি মঞ্জুরও হয়। তবে বাড়ি ফেরার পরিবর্তে ওঠেন কানপুরের একটি হোটেলে। সঙ্গে নিয়ে যান এক মহিলা কনস্টেবলকে। এরপর তিনি ব্যক্তিগত এবং সার্ভিস ফোনটি স্যুইচ অফ করে দেন। এদিকে, সকাল থেকে তাঁকে ফোন করতে থাকেন তাঁর স্ত্রী। মনে আশঙ্কা— স্বামীর কিছু হয়নি তো! অগত্যা তাঁকে ফোনে না পেয়ে স্ত্রী সরাসরি উন্নাওয়ের এসপির কাছে সাহায্য চান।
শঙ্করের শেষ মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ট্রেস করে কানপুরের সেই হোটেলের সন্ধান পায় পুলিস। এরপর সেই হোটেলে হানা দিয়ে শঙ্কর ও সেই মহিলা কনস্টেবলকে পুলিস দেখতে পায়। সেই ঘটনার ভিডিও সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে উন্নাও পুলিস। তার ভিত্তিতে লখনউ রেঞ্জের আইজিপি শঙ্করের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেন। এরপরই শঙ্করের ডিএসপি পদমর্যাদা কেড়ে নেওয়া হয়। পদাবনিত ঘটিয়ে তাঁকে কনস্টেবল হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়। শঙ্কর এখন গোরক্ষপুর ব্যাটালিয়নে প্রভিনসিয়াল আর্মড কনস্টেবুলারিতে (পিএসি) কনস্টেবল হিসেবে কাজ করছেন।