পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রতি বছর এক জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের ডেঙ্গু সংক্রমণের হিসেব রাখা হয়। ডেঙ্গু সংক্রমণে বিধাননগরের নাম বরাবরই উপরের দিকে থাকে। ২০১৭ সালে এই পুরসভা এলাকার ৩১০৫ জন বাসিন্দা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তখনও পর্যন্ত ২০১৭ সাল ছিল সর্বোচ্চ। তারপর ২০১৮, ২০১৯, ২০২০ এবং ২০২১ সালের রেকর্ড ভাঙে ২০২২ সালে। মোট চার হাজার ২২২জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। ২০২৩ সালে এক জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই পুরসভায় ৩৯৫৬ জন আক্রান্ত হন। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ২৬৬ জন কম আক্রান্ত হন।
এই পুরসভায় ৪১টি ওয়ার্ড রয়েছে। এক সপ্তাহ আগে জোরকদমে বাড়ি বাড়ি অভিযান শুরু হয়েছে। কোনও বাড়িতে জ্বরের তথ্য পেলে রোগীকে রক্ত পরীক্ষা করানোরও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বিধাননগর পুরসভার মেয়র পারিষদ (স্বাস্থ্য) বাণীব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘রাজ্য সরকারের নির্দেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সারা বছরই নানা কর্মসূচি চলছে। বর্ষার আগে থেকে বাড়ি বাড়ি অভিযান আমাদের চলে। এবারও চলছে। প্রতিটি বাড়ির তথ্য পুরসভায় লিপিবদ্ধ থাকবে। যাতে আমাদের কাজের সুবিধা হয়। পুরসভার পক্ষ থেকে যা যা করণীয়, তাই করা হচ্ছে। আমরা বাসিন্দাদের কাছে অনুরোধ করব, তাঁরাও যেন আমাদের সহযোগিতা করেন। তা হলে আমরা গত ২০২৩ সালের থেকে এ বছর ডেঙ্গু সংক্রমণ আরও কমাতে পারব।’