পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
সিপিএম সূত্রের খবর, ১৯ ও ২০ জুন রাজ্য কমিটির বৈঠকের মধ্যেই জেলার এক নেতা বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের দাঁড় করালে রাজনৈতিক লড়াই করা যায় না। যদিও সিপিএমের ওই সূত্রের দাবি, এই বক্তব্যের পর কেউই খুব একটা মন্তব্য করার আগ্রহ দেখাননি। পার্টির সংরক্ষণশীল লবি এই মন্তব্য করলেও, অন্য জেলার নেতৃত্ব তরুণ প্রার্থীদের প্রশংসা করেই বলেছেন, ভোটে ওঁরা বেশ পরিশ্রম করেছেন। সূত্রের আরও দাবি, পার্টির রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের প্রার্থী হওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন এক জেলার নেতা। সেক্ষেত্রে প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্রই বর্তমানের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। পার্টির সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরিও যে তরুণ প্রজন্মকে ভরসা করছেন তা তিনি কিছুদিন আগেই আলিমুদ্দিনে বসেই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলায় নতুন পার্টি পেয়েছি। এখানে প্রচার খুব ভালো হয়েছিল।’
শনিবারও লোকসভা ভোটের প্রার্থীদের নিয়ে আলিমুদ্দিনে বৈঠকে বসেন মহম্মদ সেলিম, রামচন্দ্র ডোম প্রমুখ। কী হয় সেখানে? এক সিপিএম প্রার্থীর কথায়, ‘ভোটে আমাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হয়। ঘণ্টা দুই-আড়াই বৈঠক হয়েছে। সামাজিক কাজে নিজেদের আরও যুক্ত হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আমরা জানিয়েছি, বিরোধীদের বিপুল অর্থের সামনে কীভাবে কাজ করতে হয়েছে আমাদের।’ প্রার্থীদের এই বৈঠকে বামেদের তরুণ মুখ দীপ্সিতা ধর উপস্থিত ছিলেন না বলে খবর। তিনি দিল্লিতে সংগঠনের কাজে ব্যস্ত। মুজফফর আহমেদ ভবন থেকে জেলার প্রার্থীরা চলে গেলে, কলকাতা জেলা কমিটির পার্টি অফিস প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে আরও একটি বৈঠক হয় বলে খবর।