পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
তৃণমূল প্রার্থী বলেন, ইতিমধ্যে শতাধিক বুথ মিটিং করেছি। রায়গঞ্জ বিধানসভায় পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রত্যেকটিতে একটি করে কর্মীসভা করা হয়েছে। রবিবার থেকে শহরাঞ্চলে কর্মীসভা শুরু হল।
লোকসভা ভোটে বিপর্যয় থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রচারের ধরন বদলানো হয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। যদিও প্রার্থীর কথায়, লোকসভার সঙ্গে বিধানসভা ভোটের কোনও মিল নেই। দুই ভোটের স্ট্র্যাটেজি দু’রকম হয়। এটা শুধুমাত্র একটা বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট। লোকসভায় সাতটা বিধানসভা থাকে। তাছাড়া ভোটদাতারা লোকসভা ভোটে যে চিন্তাভাবনা নিয়ে ভোট দেন, বিধানসভায় তাঁদের অন্য ভাবনা থাকে।
প্রশাসন সূত্রে খবর, পুরসভা ও পঞ্চায়েত সমিতির ৫ টি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র গঠিত। এই কেন্দ্রে ২১১ টি মূল এবং একটি অক্সিলিয়ারি মিলিয়ে ২১২টি বুথ রয়েছে। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলে বুথের সংখ্যা সবথেকে বেশি। সেই সংখ্যা ১২৬। যার মধ্যে বাহিন অঞ্চলে ৩২টি, গৌরী এবং মাড়াইকুড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে ২৭ টি করে, কমলাবাড়ি-১ এবং ২ নম্বর অঞ্চলে ২৪ টি ও ১৬ টি বুথ আছে। বাকি ৮৬ টি বুথ রয়েছে রায়গঞ্জ শহরে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, লোকসভার থেকে বিধানসভা ভোটে অনেক বেশি মানুষের কাছে যাওয়া যায়। সেদিক থেকে তৃণমূলের এই কৌশল যথেষ্ট কার্যকরী হবে।
তৃণমূলের রায়গঞ্জ-১ নম্বর ব্লক সভাপতি অনিমেষ দেবনাথ বলেন, গ্রামাঞ্চলে আমরা ১৮ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত পাঁচটি কর্মীসভা করেছি।
এই কেন্দ্রের মোট ভোটার ২ লক্ষ ৬ হাজার। গ্রামাঞ্চলে ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৬৩ জন। রায়গঞ্জ পুরসভার ২৭ টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৭৮ হাজার ৬৩৭ জন।
দলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, এমন কোনও বুথ দেখা যাবে না, যেখানে একটিও বাড়িতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপভোক্তা নেই। তাই বাড়ি বাড়ি প্রচারে জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষের কাছে যাওয়া হবে। লিফলেট বিলি করে প্রচার করা হবে সরকারের উন্নয়নমুলক কাজের। নিজস্ব চিত্র