পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
বলাগড় থেকে দিল্লি গিয়েছেন আম উৎপাদক সুব্রত কর্মকার। তিনি দিল্লি থেকে ফোনে বলেন, ‘আমরা মোট চারজন ভালো মানের আম এনেছিলাম। মেলা থেকে দু’টন আম শনিবার রাত পর্যন্ত সময়ে বিক্রি হয়ে গিয়েছে। হিমসাগর, গোপালভোগ আম দিল্লিবাসীর মন জিতে নিয়েছে। শনিবার একদল বিদেশিও এসেছিলেন। তাঁরাও অনেক হিমসাগর কিনে নিয়ে গিয়েছেন।’ আম বিক্রির ধুম দেখে খুশি জেলা উদ্যানপালন দপ্তরের আধিকারিক শুভদীপ নাথ। তিনি বলেন, ‘রাজ্য সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে তা প্রশংসনীয়। কিন্তু হুগলির জন্য ভালো খবর অন্য। মনে রাখতে হবে, রাজ্যের সর্বত্রই হিমসাগর, গোপালভোগের মতো আম মেলে। কিন্তু মালদহ বা মুর্শিদাবাদের আম মানেই একটি আলাদা আগ্রহ। সেখানে বলাগড়ের হিমসাগর বা গোপালভোগের বেশি বিক্রি আমাদের কাছে বাড়তি পাওনা।’
জেলাতে এবার আমের ফলন কম হয়েছে। তার উপরে প্রাকৃতিক দুর্যোগও কিছুটা ক্ষতি করেছে ফলনের। নতুন দিল্লির এই মেলাতে আম নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক শর্ত থাকে। উন্নত গুণমানের আমের সেই সব শর্ত পূরণ করা কঠিন। সব বাধা পেরিয়ে বলাগড়ের আমের তাই দিল্লি যাত্রা এবং দিল্লির ‘দিল’ দখল করাকে ঘিরে সাড়া পড়েছে হুগলির আম চাষি মহল্লায়।