পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
এরইমধ্যে বিজেপি নেতার আরও দাবি, ঘাটকোপার ও দাদরজুড়ে ১২টি অবৈধ হোর্ডিং লাগাতে বড় অঙ্কের ঘুষ দিয়েছিল ভবেশের সংস্থা। এক্স হ্যান্ডলের পোস্টে তিনি জানান, এক্ষেত্রে রেল পুলিস ও বিএমসির আধিকারিকদের ৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল। অবিলম্বে অভিযুক্ত আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ। পেট্রোল পাম্পের নিকটবর্তী ওই জমি ছিল জিআরপির অধীনে। সেখানেই ভবেশের সংস্থাকে ১০ বছরের জন্য হোর্ডিং বসানোর অনুমতি দিয়েছিলেন খালিদ।
রবিবার এক্স হ্যান্ডলে সোমইয়া লেখেন, ‘তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, কাইসার খালিদকে ৪৬ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন ভবেশ। কাইসারের হয়ে সেই টাকা নেন মহম্মদ আরশাদ খান। তারপর মহাপাত্র গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেডের অ্যাকাউন্টে তা জমা করে দেন।’ বিজেপি নেতা জানান, ২০২২ সালের ২০ জুন তৈরি হয়েছিল মহাপাত্র গার্মেন্টস। মহম্মদ আরশাদ খানের পাশাপাশি একাজে যুক্ত ছিলেন খালিদের স্ত্রী সুমনা কাইসার।