খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
সাজ মানে খুঁতগুলো ঢাকা দিয়ে চেহারার ভালো দিকগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা।
নতুন কোনও বেস মেকআপ কিনলে তা অবশ্যই মুখে লাগিয়ে দেখে নিতে হবে শেডটা উপযুক্ত কিনা।
শাড়ি হোক বা যে কোনও পোশাক, ব্লাউজ অবশ্যই আগে পরে দেখে নেওয়া দরকার।
ফল্স আইল্যাশ যদি কেউ প্রথমবার ব্যবহার করেন তবে অবশ্যই তা আগে থেকে লাগিয়ে অভ্যস্ত হতে হবে। এটা ‘স্টেজে মারার’ কাজ একেবারেই নয়।
লম্বা স্ট্রাইপ বা সরু পাড়ে অপেক্ষাকৃত লম্বা দেখায়। যাদের উচ্চতা কম তাদের বড় বড় ফুল বা প্রিন্ট, চওড়া পাড় এড়িয়ে চলা।
গায়ের রং কালো হলে হালকা রং ছাড়া পরা যাবে না এই ধারণা সম্পূর্ণ অমূলক। অরেঞ্জ, কালচে লাল ও রানি খুব সুন্দর লাগবে। তবে কালো রঙের স্কিন যদি মসৃণ বা উজ্জ্বল হয় তার সৌন্দর্য একবারেই আলাদা। এর জন্য একটু ঘষামাজা দরকার ‘ক্লিনিক্যাল সাপোর্টের সঙ্গে রিলেটেড কেয়ার অর্থাৎ ‘রূপ বিশেষজ্ঞ’ তত্ত্বাবধানে উপযুক্ত ফেসিয়াল ও বাড়িতে দৈনন্দিন সামান্য কিছু যত্ন একান্ত দরকার।
কানে খুব বড় ঝোলা দুল, বাঁ-হাতে খুব বড় আংটি, ডান হাতে আংটির সঙ্গে সরু একটা চেন যা ব্রেসলেটের সঙ্গে আটকানো থাকে — আর কোনও গয়না নয়। টিন-এজার থেকে মাঝবয়সি সবার জন্য এই সাজ বেশ স্টাইলিশ।
সাজের ৫০ ভাগ নির্ভর করে উপযুক্ত চুলের স্টাইলের ওপর, তা বাঁধাই হোক বা খোলা। অভিজ্ঞ প্রফেশনালকে এই দায়িত্ব দিতেই হবে, অন্যথায় সাজের সর্বনাশ।
আই মেকআপের ব্যাপারে সব থেকে বেশি সতর্কতা দরকার। মডেল থেকে অভিনেত্রী, হাউস ওয়াইফ থেকে প্রফেশনাল যাই হোক, সাজটা নিজের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই হতেই হবে। সিরিয়াল ও ইন্টারনেটের প্রভাবে এবং ক্ষমা চেয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে কিছু অনভিজ্ঞ প্রফেশনালদের জন্য চোখের মেকআপ এমন জায়গায় গিয়েছে যে দেখে বোঝা দায় অনুষ্ঠানের সাজ না আইটেম গার্ল নাচতে যাচ্ছে। আইশ্যাডো, গ্লিটার, সিমার, লাইনার কাজল—সবের ব্যবহার এমন হবে যাতে চোখ হবে স্নিগ্ধ ও মায়াবি। উগ্র চোখের মেকআপ এই সাজের উপযুক্ত নয়।
কাঠামো মজবুত না হলে মাটি লাগিয়ে যেমন ভালো মূর্তি হয় না, ঠিক তেমনই ত্বক ও চুলের ঘষামাজা না করে নিলে সাজ সুন্দর হয় না। টিন-এজারদের জন্য নিম, বায়োকেমিক, অ্যালোভেরা ‘স্কিন কেয়ার’ ফেসিয়াল ভালো। সব বয়সের স্কিনের উপযুক্ত লেটেস্ট ফেসিয়াল টেলোমেয়ার, স্যাফরন, জিও ফার্মা, প্ল্যাটিনাম, ডায়মন্ড ইত্যাদি।