Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

ফ্যাক্টর নারীশক্তি, গ্যারান্টিও
শান্তনু দত্তগুপ্ত

জওহরলাল নেহরুর হাতে সময় যে বেশি নেই, তার আভাস অনেক আগে থেকেই পেয়েছিলেন কংগ্রেসের ‘বস’রা। তাই বছর দুয়েক ধরে নিজেদের গুছিয়ে নিতে পেরেছিলেন। বরং সময় দেননি লালবাহাদুর শাস্ত্রী। কে হবেন প্রধানমন্ত্রী? উত্তরটা খুব দ্রুত খুঁজতে হয়েছিল শীর্ষ নেতৃত্বকে। অনেক হিসেব কষে কংগ্রেসের সভাপতি কামরাজ যখন ইন্দিরা গান্ধীর নাম প্রস্তাব করলেন, দলের একটা বড় অংশ বেঁকে বসতে চাইল। কামরাজ জানতেন এমনটা হবে। তাই আগে থেকেই ঘুঁটি সাজিয়ে রেখেছিলেন। দেশের অধিকাংশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের দিয়ে সেই প্রস্তাবে সিলমোহর দেওয়ার আয়োজন সেরে রেখেছিলেন কামরাজ। ফলে গুলজারিলাল নন্দাকে টপকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কুর্সি দখল করেন ইন্দিরা। গুলজারিলাল নন্দার ব্যাপারে কামরাজের ব্যাখ্যা ছিল, ‘হি উইল রুইন দ্য পার্টি’। কিন্তু ইন্দিরা-বিরোধীরা তখন কামরাজকে বলেছিলেন, ‘শি উইল রুইন দ্য কান্ট্রি’। শোনেননি কামরাজ। ইন্দিরাও জানতেন, তাঁর এই যাত্রাপথ খুব সহজ হবে না। নিজেকে জনগণের সামনে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার জন্য সবার আগে সমাধান করতে হবে খাদ্য সঙ্কটের। আর সেইসঙ্গে পাবলিককে বোঝাতে হবে, ইন্দিরা ছাড়া বিকল্প নেই। কৌশল নিলেন প্রিয়দর্শিনী—মাসে একবার করে জাতির উদ্দেশে ভাষণ... ইন্দিরার ‘মন কী বাত’।
নরেন্দ্র মোদি কংগ্রেস-মুক্ত ভারত গড়ার জন্য দিনরাত এক করে ফেলতে পারেন, ইন্দিরাকে কিন্তু তিনি মুছে ফেলতে পারেননি। পারবেনও না। প্রতি পদক্ষেপে মোদি মনে করিয়েছেন ইন্দিরাকে। এবারও তাঁর পিছনে ছুটে চলেছেন মোদি। তৃতীয় ইনিংস। তাহলেই স্পর্শ করে ফেলবেন দেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রীর রেকর্ড। তিনটি শর্ত মেনে চলতেন ইন্দিরা—১) আগ্রাসন, ২) মানুষের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রেখে যাওয়া, ৩) পাকিস্তান বিরোধিতা। তিনি জানতেন, সরকারের যাবতীয় খামতি এই তিন ফর্মুলাই ঢেকে দেবে। নরেন্দ্র মোদি খুব ভালো শিক্ষার্থী। ইন্দিরার থেকে এগুলো সযত্নে তুলে নিয়েছেন তিনি। নিতে পারেননি একটি আদর্শ... দেশবাসী সমস্যায় পড়লে প্রধানমন্ত্রীর কর্তব্য তাদের পাশে দাঁড়ানো। শুধু মুখে বলে নয়, পদক্ষেপ নিয়ে। কুর্সিতে বসার পরই আকাশে কালো মেঘ হয়ে দেখা দিয়েছিল খাদ্যসঙ্কট। দেশের কোণায় কোণায় খাবারের হাহাকার, মানুষ পথে নেমে পড়ছে, শুরু হয়েছে আন্দোলন, খাবারের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে নেমে জুটছে পুলিসের গুলি। ইন্দিরা বুঝেছিলেন, বিদেশি সাহায্য না পেলে এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি সম্ভব নয়। সেই প্রথম আমেরিকার সঙ্গে শুরু হল ভারতের হৃদ্যতা। মূল সাহায্যটা মার্কিন সরকারই করল। কিন্তু পাল্টা একটি শর্তের মাধ্যমে। মার্কিন ডলারের তুলনায় টাকার দাম কমাতে হবে। খাদ্যসঙ্কট থেকে বাঁচার জন্য অন্য কোনও উপায় ইন্দিরার হাতে ছিল না। দেশের রাজনীতি তোলপাড় হয়ে গেলেও সেই শর্তই মেনেছিলেন ইন্দিরা। ১৯৬৬ সালের ৬ জুন—ইন্দিরার ভারত ঘোষণা করল, মার্কিন ডলারের নিরিখে ৫৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন ঘটছে ভারতীয় মুদ্রার। অর্থাৎ এক মার্কিন ডলার হচ্ছে সাড়ে ৭ টাকা। ভারতীয় মুদ্রার দাম কমল, কিন্তু দুর্ভিক্ষের ভারতে খাবারের জোগান এল। 
ইন্দিরার বহু কৌশল নিখুঁত ফটোকপি করে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। মন কী বাত, পাবলিককে কানেক্ট করা, একনায়কতান্ত্রিক গণতন্ত্র এবং বিরোধীদের অভিযোগ মতো ‘অঘোষিত ইমার্জেন্সি’। কিন্তু মানুষের স্বার্থে ইন্দিরা গান্ধীর মতো কোন পদক্ষেপটা নিয়েছেন মোদিজি? করোনাকালের আগে থেকেই আর্থিক সঙ্কটে ভুগছে দেশ। মহামারী বিদায় নিয়েছে, কিন্তু ভাগ্য ফেরেনি ভারতবাসীর। খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আসার যে কোনও লক্ষণ নেই, সেটা রিজার্ভ ব্যাঙ্কও স্বীকার করছে। মানছেন না শুধু মোদিজি। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন, সব নিয়ন্ত্রণে আছে। তাহলে যে মধ্যবিত্ত ১০ বছর আগে ২৮ টাকায় চাল কিনত, সেই চালই এখন তাঁকে ৬৫ টাকা কেজিতে কিনতে হয় কেন? 
জওহরলাল নেহরু তাঁর মেয়েকে জাতীয় রাজনীতিতে একটা বড়সড় ‘পুশ’ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই রকেট কিছুদূর যেতেই থমকে গিয়েছিল। ইন্দিরা জানতেন, এবার নিজস্ব জ্বালানি লাগবে। আর তার জন্য বাবার ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে হবে তাঁকে। এখানে প্রশ্ন হল, বাবার ছায়া থেকে বেরিয়ে কেন? নেহরুর লেগাসি তো চিরকাল বয়েছেন ইন্দিরা। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সুযোগও বাবার হাত ধরে। তাহলে ছায়া থেকে বেরনো কেন? কারণ নেহরুর মৃত্যুর পর ইন্দিরা হাড়ে হাড়ে বুঝেছিলেন, শুধুমাত্র বাবার নাম থাকলেই হবে না। সেটাই বরং তাঁকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেবে। তাই নিজের জমি বানাতে হবে। নেহরুর জুতো থেকে পা বের করে ভাবতে হবে। সেটাই করেছিলেন ইন্দিরা। তাই যে কয়েকজন মহিলা ভারতীয় রাজনীতির ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, নিঃসন্দেহে তাঁদের প্রথম নাম ইন্দিরা।
মোদিজি কিন্তু ইন্দিরার ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। বলা ভালো, আসতে চাননি। ইন্দিরার বেলায় যদি নেহরুর সিঁড়ি থাকে, মোদির জন্য লিফটের ব্যবস্থা করেছে সঙ্ঘ। তাই গোধরা কাণ্ডের পরও মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয়নি তাঁকে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও পথ তাঁর মসৃণই ছিল। তিনি বুঝেছিলেন, সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে তুলে নিতে হবে। গণতন্ত্র থাকবে, কিন্তু রাশ থাকবে একজনের মুঠোয়। কোন ফর্মুলায়? ইন্দিরার। আর যদি জোটের গলায় লাগাম পরাতে হয়? তাহলে অবশ্য ইন্দিরা নন, তাঁর পুত্রবধূ... সোনিয়া গান্ধী। 
নেহরুর মৃত্যুর পর বিস্তর কাটাছেঁড়া হয়েছিল ইন্দিরাকে নিয়ে। জওহরলাল নেহরু প্রধানমন্ত্রী পদে ‘ইন্দু’কে বসানোর জন্য কামরাজকে বলে গেলেও সেই পথে হাঁটেননি কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি। ইন্দিরা সবটা দেখেছিলেন, বুঝেছিলেন এবং তা সত্ত্বেও বিবাদে যাননি। কোনও পক্ষ না নিয়ে শুরু করেছিলেন প্রতীক্ষা। সঠিক সময়ের। কিন্তু ইন্দিরা ভাবেননি, ৩০ বছর পর তাঁর পুত্রবধূকে নিয়েও কাটাছেঁড়া শুরু হবে। কংগ্রেসের অন্দরে। বাইরেও। একটি ইস্যু মাথাচাড়া দিয়ে কংগ্রেসকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেবে—বিদেশিনী। শাশুড়ির ভয়াবহ মৃত্যু থেকে ধাতস্থ হতে সময় লেগেছিল সোনিয়ার। কিন্তু স্বামীকেও এভাবে হারাতে হবে! দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি তিনি। কয়েকদিন আগেই ২৩তম বিবাহবার্ষিকী ছিল তাঁদের। তেহরানের রেস্তরাঁয় ডিনার সেরেছিলেন দু’জন। ছেলেমেয়ে অ্যাডাল্ট হয়েছে। ছেলে হার্ভার্ড থেকে পড়াশোনা শেষ করে ফিরছে। বুড়ো হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছেন তাঁরা... সময়টা উপভোগ করছিলেন দু’জনই। এলটিটিই হানায় সেই সময় যে হঠাৎ ফুরিয়ে গেল! শরীরের টুকরোগুলো এক জায়গায় করার সময় রাজীবের হাসিমুখটা মনে পড়ছিল সোনিয়ার। ফিরে এসেছিল ছোটবেলার সেই সঙ্গী... হাঁপানি রোগটা। জন্মভূমিতে ফিরে যেতে পারতেন, কিন্তু যাননি। ভারতই যে তাঁর নিজের দেশ হয়ে গিয়েছিল। কংগ্রেসের সভানেত্রীর পদের জন্য তাঁকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ’৯১ সালেই। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সোনিয়া। হতে চাননি প্রধানমন্ত্রীও। সময়ের প্রয়োজন ছিল তাঁর। কয়েকটা বছর। অপেক্ষা করছিলেন তিনিও। সঠিক সময়ের। সীতারাম কেশরীর বিরুদ্ধে যখন বিদ্রোহ বাড়ছে... একে একে দল ছাড়ছেন মাধবরাও সিন্ধিয়া, এন ডি তিওয়ারি, পি চিদম্বরমরা... হাল ধরেছিলেন তিনি। গুছিয়ে উঠতে কয়েকটা বছর। তারপর ২০০৪ সালের মাস্টারস্ট্রোক। জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনিই ছিলেন অটোমেটিক চয়েজ। কিন্তু না। প্রত্যাখ্যান করলেন সোনিয়া। চমকে উঠল গোটা বিশ্ব। মনমোহন সিংকে বসালেন ক্ষমতার মাউন্ট এভারেস্টে। দ্বিতীয়বার নারীশক্তি হল ভারতীয় রাজনীতির নেপথ্য-পরিচালক। ‘ফ্যাক্টর’ও।
কংগ্রেসে সীতারাম কেশরীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আঁচে আরও একজন সেই সময় দল ছেড়েছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাবা, মা, শাশুড়ি... নামজাদা কোনও হাত তাঁর মাথায় আশীর্বাদের মতো ছিল না। বিদেশি কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিও ছিল না ঝুলিতে। সামান্য নিম্নবিত্ত ঘর থেকে উঠে আসা দলীয় কর্মী। সম্বল বলতে মাটির সঙ্গে যোগ, আর অসম্ভব টেনাসিটি। লেগে থাকার ক্ষমতা। শেষ না দেখা পর্যন্ত হাল ছাড়তেন না তিনি। এখনও ছাড়েন না। কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে বিশ্বস্ত কয়েকজন সঙ্গীকে নিয়ে তৈরি করলেন তৃণমূল কংগ্রেস। স্বপ্ন দেখলেন, ‘সিপিএমের অপশাসন থেকে মুক্ত করব বাংলাকে’। বছরের পর বছর কেটে গেল, স্বপ্ন সফল হল না। সিপিএম একের পর এক আঁকাবাঁকা স্লোগান তৈরি করল মমতার নামে। তিনি তাও হাল ছাড়লেন না। পাঁচ বছরের মধ্যে ২৩৫ আর ৩৫-এর ফারাক ঘুচে গেল। সেই সিপিএম এখন বাংলা বিধানসভায় শূন্য। আর মমতা জাতীয় রাজনীতিতে মহিলা হিসেবে ‘তৃতীয় ফ্যাক্টর’। আজ থেকে ৩০ বছর আগে তিনি মিশে যেতেন অজানা অচেনা ভিড়ের মাঝে। আজও যান। তখনও সাধারণ মানুষের জন্য তাঁর গলা গর্জে উঠত, আজও ওঠে। এখনও রাস্তার পাশে যন্ত্রণায় কাতর কোনও মুখ দেখতে পেলে গাড়ি থেমে যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর। ১০ বছর বাংলার ক্ষমতায় থেকে সামাজিক সুরক্ষায় তাঁর অবদান কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, ২ টাকা কেজি চাল, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্বাস্থ্যসাথী। বহু বছর আগে তিনি বুঝেছিলেন, রাজনীতিতে নেতা নেত্রীদের থেকেও বড় ফ্যাক্টর ভোটার। আরও নিখুঁতভাবে বললে মহিলারা। ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৮ শতাংশ মহিলা ভোট দিয়েছিলেন। ১৯৮৪ সালেই পরিসংখ্যানটা পৌঁছে গিয়েছিল ৬০ শতাংশে। আর তার জন্য দায়ী ছিলেন শুধুই ইন্দিরা গান্ধী। তাঁর মৃত্যু। ১৯৯১ সালে কিন্তু আবার মহিলা ভোট নেমে গিয়েছিল ৫০ শতাংশে। ট্রেন্ডটা বদলাতে শুরু করে ২০০০ সালের পর। ২০১৪ সালে মোদি যখন প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সেবার পুরুষদের ৬৭.১ শতাংশ ভোট দিয়েছিলেন, আর মহিলা ৬৫.৩ শতাংশ। মহিলারা যে ভোটের সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর, সেটা নরেন্দ্র মোদি বুঝেছেন একুশে বাংলার বিধানসভা ভোটের পর। শুধুমাত্র মহিলা ভোটই তাঁদের ২০০ পারের স্বপ্ন ধুলোয় মাখিয়ে দিয়েছে। তাই তিনি মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশ করিয়েছেন, এই ভোটের পুরো ফোকাস নিয়ে গিয়েছেন মা-বোনদের উপর। মমতার কথায় তাঁর দলের নেতারা নাক সিঁটকাতে পারেন, তাঁকে অনুসরণ করার ব্যাপারে কোনও ধন্দ তাঁরা রাখেন না। প্রকল্প থেকে আগ্রাসী প্রচার, মমতাকে আদর্শ না করলে হালে পানি পাওয়া মুশকিল। তাই মুখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে ভিক্ষার টাকা বলেন, আর জিতে এলে ওটাই ৩ হাজার করে দেওয়ার প্রচার চালান। আম আদমি যদি প্রশ্ন করে, কোনটা মিথ্যা? তাহলে কি খুব অপরাধ হবে? মানুষ যদি মোদিজিকে জিজ্ঞেস করে গত ১০ বছরে কটা চাকরি হয়েছে, মানুষের মাথাপিছু আয় আদৌ বেড়েছে কি না, কিংবা আপনি দুটো ইনিংসে মন্দির বানানো ছাড়া আর কী করেছেন, তার উত্তর তৈরি আছে তো?
বাংলায় সভা করতে আসছেন মোদিজি। লাগাতার। তাঁর সভামঞ্চের সামনের দিকে বসানো হচ্ছে মহিলাদের, ঠিক মমতার মতো। এরপরও প্রশ্ন থাকছে—কোনটা স্বতঃস্ফূর্ত? সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী, তাঁদের প্রতিনিধিকে প্রার্থী করছেন। কিন্তু ভাবছেন না মহিলা অস্ত্রে মমতা ফ্যাক্টরকে জব্দ করা যাবে তো? চেষ্টা তাঁরা করছেন। করতেই পারেন। কিন্তু ফাঁক থেকে যাবে। কারণ, খেলাটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনেক আগে শুরু করে দিয়েছেন। আপনারা যখন মাঠে নামছেন, অগ্নিকন্যার তখন পিচে হাত সেট হয়ে গিয়েছে। অনুসরণ হোক বা অনুকরণ, দিনের শেষে মানুষ ভাববেই... কী পেলাম, আর কার থেকে পেলাম। 
মমতা একটা কথা বলেন, মনে করবেন ৪২টা আসনেই প্রার্থী আমি। এখন মোদিও সেই কথা বলছেন। অনুসরণ? আসলে মোদি জানেন, প্রভাব বিস্তার করতে হবে। ফর্মুলা যারই হোক না কেন। ইন্দিরা নেই, সোনিয়া অসুস্থ, বাকি থাকলেন মমতা। এই টালিচালার বাসিন্দাকে আটকাতেই হবে। তৃতীয় ইনিংসের দম্ভে তিনি কিন্তু  দেখতে পাচ্ছেন না যে, ঝড় উঠে গিয়েছে। বাংলায়। আর দিল্লিতেও। মমতা আসরে নেমে পড়েছেন। রোগজীর্ণ শরীরে ঝলসে উঠেছেন সোনিয়া গান্ধীও। এখন ফ্যাক্টর?
বিপন্ন গণতন্ত্র।
09th  April, 2024
দোষ ঢাকতেই সংগঠনের দোহাই বিজেপির
তন্ময় মল্লিক

‘সিবিআই, ইডি দেখিয়ে বা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটে জেতা যায় না। ভোটে জিততে গেলে সংগঠন মজবুত করাই একমাত্র রাস্তা।’— সুকান্ত মজুমদার।
‘আমরা সংগঠন করতে জানি। আমরা আন্দোলন জানি। কিন্তু ভোট করাতে জানি না।’—দিলীপ ঘোষ। বিশদ

বঙ্গবঞ্চনা থেকে বঙ্গভঙ্গ: আপনার প্ল্যান কী? 
সমৃদ্ধ দত্ত

২৬ এপ্রিল মালদহে নির্বাচনী জনসভায় আপনি জনতার উদ্দেশে বলেছিলেন, আপনাদের এই উপচে পড়া ভালোবাসা দেখে আমার মনে হচ্ছে, আগের জন্মে আমি নিশ্চয়ই বাংলায় জন্মগ্রহণ করেছিলাম। অথবা আগামী জন্মে আমার জন্ম হবে এই বাংলায়। 
বিশদ

26th  July, 2024
‘তিব্বত অ্যাক্ট’ উত্তেজনার নয়া উপাদান!
মৃণালকান্তি দাস

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর প্রাক্তন অফিসার ব্রুস রিডেল একটি বই লিখেছিলেন। বইটির নাম ‘জেএফকে’স ফরগটেন ক্রাইসিস’। ব্রুস রিডেল সেখানে লিখেছেন, গত শতকের পঞ্চাশের দশকে শত শত তিব্বতি বিদ্রোহীকে প্রশিক্ষণের জন্য আমেরিকার সেনা ঘাঁটিতে পাঠানো হয়েছিল এবং প্রশিক্ষণের পর তিব্বতে ফেরত পাঠাতে ব্যবহার করা হয়েছিল ঢাকার কুর্মিটোলা বিমান ঘাঁটি। বিশদ

25th  July, 2024
বাংলা সিনেমার শেষ ‘মহানায়ক’ উত্তমকুমার
সন্দীপন বিশ্বাস

মহানায়ক উত্তমকুমারের মৃত্যুর পর বলিউড নায়িকা হেমা মালিনী বলেছিলেন, ‘উত্তমকুমারের ‘নায়ক’ ছবিটি দেখে আমি মুগ্ধ। ইচ্ছে ছিল হিন্দিতে ছবিটি হলে উত্তমকুমারের বিপরীতে আমি শর্মিলা ঠাকুরের চরিত্রে অভিনয় করব। সেটা একবার উত্তমকুমারকে বলেওছিলাম। বিশদ

24th  July, 2024
কর্মসংস্থানের নামে বাজেটে শুধুই ধাপ্পা!
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

এটা কি গোটা দেশের বাজেট? যেখানে সরকার বাঁচাতে দুটো ছাড়া আর কোনও রাজ্য নিয়ে বিশেষ কোনো উল্লেখ নেই! লুক ইস্ট নীতি মানে কি শুধুই বিহার আর অন্ধ্রের উন্নয়ন? সরকারের দুই ‘ক্রাচ’ নীতীশ কুমার ও চন্দ্রবাবুর তোষামোদিই ৫৬ ইঞ্চি ছাতির অগ্রাধিকার। বিশদ

24th  July, 2024
রাজ্যপালের কাছে রাজ্যবাসীর আশা রাখা অন্যায়?
শান্তনু দত্তগুপ্ত

রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের মাসিক বেতন কত? সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির থেকেও বেশি। তাও তিনি রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগে গা করেন না। সুপ্রিম কোর্ট বারবার নির্দেশ দিলেও কিছুতে নাকি বাংলার প্রশাসনিক প্রধানের সঙ্গে তাঁর মত মেলে না। 
বিশদ

23rd  July, 2024
নির্মলার বাজেট এবারও কি হতাশ করবে?
পি চিদম্বরম

অর্থনীতির অন্য শুভাকাঙ্ক্ষীদের মতো, আমিও বার্ষিক কেন্দ্রীয় বাজেটের প্রাক্কালে সবসময় পড়াশোনার পাশাপাশি মতামত দিই এবং লেখালিখিও করি। তবে, বেশিরভাগ বাজেটের দিনেই সংসদ ভবন ছেড়ে আসতে হয় একরাশ হতাশা নিয়েই। বিশদ

22nd  July, 2024
আবেগের নাম ২১ জুলাই
হিমাংশু সিংহ

একুশে জুলাইয়ের বয়স তৃণমূলের চেয়ে পাঁচ বছর বেশি। কিন্তু বয়সে কী আসে যায়। দেখতে দেখতে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলায় রাজনীতির প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত আজকের শহিদ দিবসটি। ২১ জুলাই শুনলেই সুন্দরবন থেকে পাহাড়, কাকদ্বীপ থেকে কোচবিহারের মানুষ আছড়ে পড়ে কলকাতার রাজপথে। বিশদ

21st  July, 2024
২১ জুলাই এবার অনেক নেতারও ‘শহিদ দিবস’
তন্ময় মল্লিক

‘লোকসভা নির্বাচনে কম আসন পেলেও রাজ্যে ৬৯টি পুরসভায় আমরা এগিয়ে।’ কথাগুলি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। নির্বাচনে ভরাডুবির পর হতোদ্যম দলীয় কর্মী-সমর্থকদের চাঙ্গা করতে গেলে হতাশার গাদা থেকে খুঁজে বের করতে হয় সাফল্যের ছুঁচ। বিশদ

20th  July, 2024
ট্রাম্প টার্গেট: কিশোর মন বোঝা জরুরি
সমৃদ্ধ দত্ত

আমেরিকার ২০ বছরের এক তরুণের মনের হদিশ এতদিন ধরে কিন্তু কেউ পায়নি। তার স্কুলের প্রাক্তন সহপাঠী, প্রতিবেশী, অভিভাবক সকলেই প্রবল বিস্মিত। এরকম কাজ এই ছেলেটি কীভাবে করতে পারে? আজ পেনসিলভেনিয়ার এক কান্ট্রিসাইডে ঘটে যাওয়া ওই রোমহর্ষক ঘটনা নিয়ে উত্তেজনাপূর্ণ আলোচনা অনেক দূরে আমাদের ঘরে ঘরেও হয়তো হচ্ছে।
বিশদ

19th  July, 2024
হতাশার ভোটে রক্তাক্ত ট্রাম্প!
মৃণালকান্তি দাস

সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা ঘিরে রেখে তাঁকে মঞ্চ থেকে সরিয়ে নিচ্ছেন, তাঁর মুখের উপর রক্ত গড়িয়ে পড়ছে, এর মধ্যে মুষ্টিবদ্ধ হাত তুলে স্লোগান তোলা অদম্য ট্রাম্পের ছবি শুধু ঐতিহাসিক নয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের গতিপথও উল্টে দিতে পারে।  বিশদ

18th  July, 2024
সংবিধান প্রীতির সংসদীয় প্রতিযোগিতা
হারাধন চৌধুরী

বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, হিউম্যারিস্ট স্টিফেন লিকক বলেছিলেন, প্রবাদগুলো নতুন করে লেখা উচিত। কারণ এগুলো প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। এমনকী, কিছু প্রবাদ সাম্প্রতিক বাস্তবের বিপরীত ব্যাখ্যাই বহন করছে বিশদ

17th  July, 2024
একনজরে
শুক্রবার বিকেল। আইফেল টাওয়ারের অদূরে হঠাৎই নজর কেড়ে নিলেন পাঞ্জাবি স্বামী-স্ত্রী। বয়স মেরেকেটে ৩০-৩৫। কাঁধে ঝোলানো এক তালবাদ্য। আর তাতেই হাতের খেল দেখাচ্ছেন তাঁরা। উপরি পাওনা অমরিন্দরের গান। খোলা গলায় তিনি ধরেছেন দালের মেহেন্দির ‘বোলো তা রা রা রা...’।  ওলিম্পিকসের ...

চলতি অর্থবর্ষ, অর্থাৎ ২০২৪-২৫ সালের প্রথম তিন মাসে ১ হাজার ৬৩ কোটি টাকা কর পরবর্তী মুনাফা করল বন্ধন ব্যাঙ্ক। গত অর্থবর্ষের প্রথম তিন মাসের নিরিখে ...

আলুর দাম কমানোর চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য সরকার। ফের এই দাবি করলেন খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী অরূপ রায়। শুক্রবার বণিকসভা আইসিসি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে টাস্ক ফোর্স বিভিন্ন বাজারে হানা দিচ্ছে। ...

পুরসভার জলের লাইনের মিটার চুরি করার অভিযোগে দুই যুবককে উত্তরপাড়া থানার পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। গত কয়েকদিন ধরে সন্ধ্যায় ও রাতে উত্তরপাড়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড ও সংলগ্ন এলাকায় জলের একাধিক মিটার চুরি হয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক অশান্তির অবসানে গৃহ সুখ ও শান্তি বাড়বে। প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মে উন্নতি। উপার্জন বৃদ্ধি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৯৪: ব্যাংক অব ইংল্যান্ড অনুমোদন লাভ করে
১৭৬১: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ শুরু
১৮৪৪: ব্রিটিশ বিজ্ঞানী জন ডালটনের মৃত্যু
১৯০৯: ভারতের ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী কানাইলাল ভট্টাচার্যের জন্ম 
১৯২০: বিমান চালনার জন্য প্রথম রেডিও কম্পাস ব্যবহার শুরু
১৯২২: লোকসঙ্গীত শিল্পী, সুরকার ও গীতিকার - বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৩১: ভারতের ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী কানাইলাল ভট্টাচার্যের মৃত্যু
১৯৫৫: অস্ট্রেলিার ক্রিকেটার অ্যালান বর্ডারের জন্ম
১৯৬০: শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারের জন্ম
১৯৬৩: ভারতীয় নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী এবং কর্ণাটকী সঙ্গীত বিশেষজ্ঞ কে. এস. চিত্রার জন্ম
১৯৬৭:  অভিনেতা, চিত্রনাট্যলেখক তথা পরিচালক রাহুল বসুর জন্ম
১৯৬৯: দক্ষিণ আফ্রিকার জন্টি রোডসের জন্ম
১৯৯০: অভিনেত্রী কৃতি স্যাননের জন্ম
১৯৯২: অভিনেতা আমজাদ খানের মৃত্যু
১৯৯৬: আটলান্টা ওলিম্পিকস চলাকালীন সেন্ট্রাল ওলিম্পিক পার্কে বিস্ফোরণে হত ১ মহিলা, আহত ১১১
২০০৫: আরব সাগরে ভারতের একটি তেল ও গ্যাস উত্তোলন মঞ্চ অগ্নিকান্ডে ধ্বংস হয়
২০১৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৬ টাকা ৮৪.৩৫ টাকা
পাউন্ড ১০৬.৪৬ টাকা ১০৯.১২ টাকা
ইউরো ৮৯.৭৬ টাকা ৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৮,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৮,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৫,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪। সপ্তমী ৪০/২৫ রাত্রি ৯/২০। রেবতী নক্ষত্র ১৯/৩৫ দিবা ১/০। সূর্যোদয় ৫/৯/৪৪, সূর্যাস্ত ৬/১৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১/১ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৭ গতে ১০/৩৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৩২ মধ্যে পুনঃ ২/১৫ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/০ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৮ গতে উদয়াবধি।
১১ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ১২/৫৬। রেবতী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৫/২১। সূর্যোদয় ৫/৮, সূর্যাস্ত ৬/২০। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩০ গতে ১/২ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৯ গতে ১০/৩৮ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩০ মধ্যে  ২/১৩ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৭ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৩/২ মধ্যে ও ৪/৪১ গতে ৬/২০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪১ মধ্যে ও ৩/৪৭ গতে ৫/৯ মধ্যে। 
২০ মহরম।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কলকাতা লিগ: ডায়মন্ড হারবার এফসি ২-১ গোলে হারাল উয়াড়ি অ্যাথলেটিককে

26-07-2024 - 05:10:58 PM

এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল ভারতীয় মহিলা দল। শুক্রবার শ্রীলঙ্কার ডাম্বুলায় ...বিশদ

26-07-2024 - 04:58:59 PM

উপত্যকায় ৭ সন্দেহভাজনের অনুপ্রবেশ, সতর্কতা জারি
ফের উপত্যকায় উত্তেজনা। জম্মু এবং পাঞ্জাবের পাঠানকোট অঞ্চলে এক মহিলা ...বিশদ

26-07-2024 - 04:50:38 PM

কলকাতা লিগ: ডায়মন্ড হারবার এফসি ২-উয়াড়ি অ্যাথলেটিক ১ (৬৩ মিনিট)

26-07-2024 - 04:39:32 PM

কলকাতা লিগ: ডায়মন্ড হারবার এফসি ২-উয়াড়ি অ্যাথলেটিক ০ (৬১ মিনিট)

26-07-2024 - 04:36:52 PM

চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভে অগ্নিদগ্ধ অস্থায়ী কর্মী
কাজ চলাকালীন চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ কারখানায় বিস্ফোরণ। অগ্নিদগ্ধ হলেন এক অস্থায়ী ...বিশদ

26-07-2024 - 04:08:05 PM