কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
তবে জাতীয় সড়কের দুই ধারেই সবচেয়ে বেশি ফলক বসানো হচ্ছে। কারণ ৭০ শতাংশ পথ দুর্ঘটনা এই জাতীয় সড়কেই ঘটে থাকে। তাই স্কুল, কলেজ, বাজার, বাসস্ট্যান্ড সহ জনবহুল এলাকাগুলিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এই কাজে। ওই জায়গাগুলিতে হেলমেট ও মোবাইলের ব্যবহার, রাস্তা পারাপার সহ বিভিন্ন বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে ফলক বসানো হচ্ছে। এমনকী রাস্তার বাঁকগুলিতেও এমন বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নের সাইনেজ ব্যবহার করা হচ্ছে। অতীতে সুন্দরবন পুলিস জেলার বিভিন্ন এলাকায় এমন সাইনেজ বসানো ছিল। কিন্তু বর্তমানে বহু ফলক নষ্ট হয়ে গিয়েছে। সেইগুলিকেও পরিবর্তন করা হচ্ছে। এছাড়াও দেখা গিয়েছে, বেশ কিছু বিপজ্জনক এলাকায় কোনও সতর্কতার বোর্ড বা ফলক নেই। সেই জায়গাগুলিকেও চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানেও ফলক বসানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে সুন্দরবন পুলিস জেলার ট্রাফিক বিভাগের ডিএসপি দীপঙ্কর সুমার বলেন, বিভিন্ন পদক্ষেপ করার কারণে সুন্দরবন পুলিস জেলায় পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। ২০২৩ সালের থেকে ২০২৪ সালে দুর্ঘটনার সংখ্যা প্রায় ৩০ শতাংশ কমেছে। ২০২৫ সালে এই সংখ্যা আরও কমিয়ে আনার লক্ষ্য রয়েছে আমাদের। তাই বছরের প্রথম মাস থেকেই ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সচেতনতার বিভিন্ন ‘সাইনেজ’ বসানো হচ্ছে। গ্রামীণ পিচ রাস্তাগুলির পাশাপাশি ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের হটুগঞ্জ থেকে বকখালি পর্যন্ত এই কাজ চলছে।-নিজস্ব চিত্র