কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
এই ক্লাবের পুজো শুরু হওয়ার পিছনেও ছোট্ট গল্প রয়েছে। শহরের বিখ্যাত প্রতিমাশিল্পী শম্ভু অধিকারী এই ক্লাবের সরস্বতী মূর্তি তৈরি করতেন। পুজো শুরুর প্রথম ১৪ বছর শম্ভুবাবুর হাতেই ক্লাবের বাগদেবী রূপ পেতেন। তখন গ্রামে ছোটো ছোটো ছেলেরা হাতখরচ থেকে বাঁচানো টাকা দিয়ে পুজো করত। আর সেই পুজো ঘিরেই শীত শেষের মরশুমে উৎসবে মেতে উঠতো এলাকাবাসী। তবে বর্তমানে শিল্পী কানাইলাল ঘোষ বাগদেবীর মূর্তি তৈরি করছেন।
দু’দিন ধরে এখানে সরস্বতী পুজো হয়। এই দুদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে গান, নাচ ও আবৃত্তির মাধ্যমে উৎসবে মেতে ওঠে এলাকার বাসিন্দারা। পাশাপাশি পুজোকে কেন্দ্র করে ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। এবছর পুজোর বাজেট প্রায় ২ লক্ষ টাকা।
ক্লাবের সম্পাদক সায়ন ভৌমিক বলেন, ‘আমাদের ক্লাব বরাবরই সরস্বতী পুজো করে আসছে। আমরা প্রতিবছর সাড়ম্বরে বাগদেবীর আরাধনায় মেতে উঠি। এলাকাবাসীও তাতে শামিল হন। • মাতৃপ্রতিমা। -নিজস্ব চিত্র