Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

চাকরি ও পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রত্যাশিত দিশা দেখাতে পারল না নির্মলা সীতারামনেরও বাজেট
দেবনারায়ণ সরকার

লোকসভা নির্বাচনের আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বর্তমান বছরের (২০১৯-২০) অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করা হয়েছিল। নির্বাচনে বিপুল জয়ের পরে বর্তমান অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দ্বিতীয় মোদি সরকারের বর্তমান অর্থবর্ষের পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করলেন। এই বাজেটে আয় ও ব্যয় অন্তর্বর্তী বাজেটে যা ধরা হয়েছিল সেটাই অপরিবর্তিত রইল। শুধুমাত্র রাজকোষ ঘাটতি দেশের জিডিপির ৩.৪ শতাংশের পরিবর্তে কমিয়ে ৩.৩ শতাংশ ধরা হল। কিন্তু খটকা থেকেই গেল। সম্প্রতি প্রকাশিত সিএজি রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, বর্তমান অর্থবর্ষের প্রথম দু’মাসে (এপ্রিল ও মে) রাজকোষ ঘাটতির অর্ধেকের বেশি (৫২ শতাংশ) খরচ হয়ে গিয়েছে। তাই স্বাভাবিক প্রশ্ন এই, আগামী দশমাসে রাজকোষ ঘাটতির অনুপাত অপরিবর্তিত থাকবে কি? তথ্য থেকে দেখা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে রাজকোষ ঘাটতি ধরা হয়েছিল জিডিপির ৩.৪ শতাংশ। কিন্তু বাজেটবহির্ভূত ঋণ থেকে প্রায় ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকা সরকারি ব্যয় হয়েছিল। এটি ধরলে গত বছরেই রাজকোষ ঘাটতির অনুপাত দাঁড়াবে জিডিপির প্রায় ৪.১ শতাংশ। ফলে, বর্তমান অর্থবর্ষেও নির্মলা সীতারামনের পক্ষে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা ছাড়া গত্যন্তর নেই।
এবার আসা যাক রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে। বর্তমান অর্থবর্ষে কর রাজস্ব থেকে ধরা হয়েছে ঋণবিহীন মোট আয়ের ৮২ শতাংশ। এই আয়ও সম্পূর্ণ আদায় হওয়া দুরূহ ব্যাপার। গত অর্থবর্ষেই সংশোধিত বাজেট হিসেবে আয়কর বাবদ রাজস্ব ধরা হয়েছিল ১১.৮৯ লক্ষ কোটি টাকা। আজকের বাজেটে অর্থমন্ত্রী জানালেন ৫২ হাজার কোটি টাকা আদায় কম হয়েছে—আদায়ের পরিমাণ ১১.৩৭ লক্ষ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রীর হিসেব অনুযায়ী, গত চার বছরে প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় গড়ে বছরে ১.২৫ লক্ষ কোটি বেড়েছে। অথচ, গত বছর সংশোধিত বাজেটে অতিরিক্ত বৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ২ লক্ষ কোটি টাকা। প্রকৃত আদায় ১.৪৭ লক্ষ কোটি টাকা। কিন্তু, গত বছরের প্রকৃত আদায় থেকে ধরলে প্রত্যক্ষ কর থেকে অতিরিক্ত ২.৩০ লক্ষ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। যেহেতু রাজস্ব বৃদ্ধির ক্ষেত্রে তেমন পরিবর্তন এই বাজেটে লক্ষ করা যায়নি তাই এই অতিরিক্ত আদায় অনেকটাই কম হবে। পরোক্ষ করের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে, প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা আদায় কম হয়েছে। তাই, গত বছরের প্রকৃত আদায় থেকে ধরলে এবছর অতিরিক্ত প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ কোটি টাকা অতিরিক্ত কর রাজস্ব আদায় করতে হবে, যদি বর্তমান বাজেটের লক্ষ্য পূরণ করতে হয়। গত বছর কার্যত অতিরিক্ত ২ লক্ষ কোটি টাকার সামান্য বেশি আদায় হয়েছে মাত্র। বর্তমান অর্থবর্ষের প্রথম তিনমাসে জিএসটি আদায় অনুমিত হিসেবের চেয়ে প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে। তাই, এবছর অতিরিক্ত প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ কোটি কর থেকে আদায় করা প্রায় অসম্ভব বলে মনে হয়। অথচ, অন্যদিকে অতিরিক্ত খরচের বহর আগের থেকে অনেক বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্প ছাড়াও অসংগঠিত ক্ষেত্রের বিভিন্ন পেনশন প্রকল্পের জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন। এমনকী আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে ১০০ লক্ষ কোটি টাকা কীভাবে আসবে তারও কার্যকরী কোনও সূত্র এই বাজেট থেকে পাওয়া যায়নি। ফলে, এই বাজেটে অর্থনীতির উন্নয়নসহ সামাজিক উন্নয়নমূলক ব্যয়ের সঙ্কুলান কীভাবে হবে তার রূপরেখা এই বাজেটে নেই। আসলে প্রকৃত রাজস্ব ঘাটতি অনুমিত বাজেট থেকে আরও অনেক বেশি বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
এই বাজেটে যে পরিকল্পনাগুলি সরকার কার্যত গ্রহণ করেছে কার্যত তার সিংহভাগই দুই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি। ২০২৪ অর্থবর্ষের মধ্যে ভারতকে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে এই বাজেটে। বর্তমানে ভারতীয় অর্থনীতির বহর প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন ডলার। কিন্তু কীভাবে এটা সম্ভব তার রূপরেখা এখানে নেই। আর্থিক সমৃদ্ধির হার একবারে তলানিতে। একই অবস্থা চাহিদা, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে। ৪৫ বছরের মধ্যে বেকারত্ব সর্বোচ্চ। বিশেষ করে বেসরকারি বিনিয়োগ গত ১৫ বছরে সর্বনিম্ন। উৎপাদন ও বিক্রয়ের নিশ্চয়তা না-থাকায় বেসরকারি বিনিয়োগের চাকা কার্যত ঘুরছে না বলা যায়। এমতাবস্থায় কিছু কিছু পদক্ষেপ অবশ্য এই বাজেটে গ্রহণ করা হয়েছে। যেমন কর্পোটের ক্ষেত্রে প্রায় সমস্ত কর্পোরেট ট্যাক্স ২৫ শতাংশে আনা হয়েছে। আড়াইশো কোটি টাকা কার্যকরী মূলধন বা ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের ক্ষেত্রে কোনও শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট ট্যাক্স ছিল ২৫ শতাংশ। কার্যকরী মূলধনের এই সীমা বাড়িয়ে ৪০০ কোটি টাকা করা হল। অর্থমন্ত্রীর মতে, এই সীমার মধ্যে ৯৯.৩ শতাংশ সংস্থাই অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। মাত্র ০.৭ শতাংশ কোম্পানির কর্পোরেট ট্যাক্সের ২৫ শতাংশের বেশি। এর ফলে সরকার মনে করছে, বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। বাস্তবে কতখানি বাড়বে সেটা সময়ই বলবে। এই বাজেটের বিলগ্নিকরণের ১.০৫ লক্ষ কোটি আদায় ধরা হয়েছে। অন্তর্বর্তী ধরা হয়েছিল ৯০ হাজার কোটি টাকা। তবে, যে-পদ্ধতিতে বিলগ্নিকরণের নীতিমালা ধার্য করা হয়েছে তাতে নবরত্ন সংস্থাগুলোর স্থায়িত্ব নিয়ে বিস্তর সংশয় থাকছে।
মধ্যবিত্ত এবং আম জনতা এই বাজেট থেকে কতখানি উপকৃত হচ্ছেন? চাকরিজীবীদের কর ছাড়ের ক্ষেত্রে এদিনের বাজেটে নতুন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। অন্তর্বর্তী বাজেটে করছাড়ের ক্ষেত্রে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত (৫৭ এ ধারা) যে-ছাড় দেওয়া হয়েছিল সেটা বর্তমান পূর্ণাঙ্গ বাজেটেও অপরিবর্তিত থাকছে। অর্থাৎ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কোনো করছাড়ের সুযোগ এই বাজেটে নেই। তবে, উচ্চ আয়ের ক্ষেত্রে সারচার্জ কিছুটা বাড়াোন হয়েছে। ২ থেকে ৫ কোটি টাকা ব্যক্তিগত আয়কর দাতার ক্ষেত্রে সারচার্জ ২ থেকে বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। ৫ কোটি টাকা উপরে সারচার্জ করা হয়েছে ৭ শতাংশ। কার্যত এটুকু বাড়িয়ে বর্তমান বাজেটে প্রত্যক্ষ আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা কার্যত দুরূহ।
ছোট ব্যবসায়ী ও ক্ষুদ্র দোকানদারদের ক্ষেত্রে যে-পেনশন স্কিম ঘোষণা করা হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, যাদের মূলধন দেড় কোটি টাকার কম তাঁরাই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। এই প্রকল্পে ৩ কোটি পরিবার অন্তর্ভুক্ত হবে। এমএসএমই-র ক্ষেত্রে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণে ২ শতাংশ সুদ ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এই বাজেটে মহিলাদের ক্ষমতায়ন ও স্বনির্ভতার ক্ষেত্রে কয়েকটি পদক্ষে নেওয়া হয়েছে। দেশের প্রত্যেকটি জেলায় সেলফ হেল্প গ্রুপ গঠনের কথা বলা হয়েছে। এবং, এই ক্ষেত্রে প্রত্যেক মহিলারই জনধন অ্যাকাউন্ট থাকবে। প্রতিটি সেলফ হেল্প গ্রুপের প্রতিটি সদস্য এই অ্যাকাউন্ট থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ওভারড্রাফট নিতে পারবেন। শুধু তাই নয়, প্রতিটি সেলফ হেল্প গ্রুপের সর্বোচ্চ একজন ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ওভার ড্রাফট নিতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনায় ২০২১-২২ অর্থবর্ষের মধ্যে ১.৯৫ কোটি নতুন বাড়ি তৈরি করা হবে। ২০২২-এর মধ্যে প্রত্যেক পরিবারই উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় আসবে। এই সময়ের মধ্যে ক্লিন কুকিং ফেসিলিটি সম্পূর্ণ করা হবে। এই অর্থবর্ষের ভিতরে সমস্ত গ্রামীণ বাড়িতে শৌচাগার এবং বিদ্যুৎ সংযোগের চাহিদা সম্পূর্ণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনার অধীনে ফেজ থ্রি প্রকল্পে ১.২৫ লক্ষ কিমি সড়ক আধুনিকীকরণ করা হবে। এজন্য ৫ বছরে ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০,২৫০ কোটি টাকা।
এই বাজেটে অর্থমন্ত্রী ‘জনশক্তি মন্ত্রণালয়’ নামে একটি নতুন মন্ত্রকের কথা শোনান। ‘হর ঘর জল’ প্রকল্পের অধীনে জল ও জল সংরক্ষণ ও জল সরবাহের সম্মিলিত পদক্ষেপ করা হবে। ২০২৪ অর্থবর্ষের সমস্ত গ্রামীণ বাড়িতে পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহের প্রতিশ্রুতি রেখেছে এদিনের বাজেট। প্রত্যেক গ্রামকে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট বা কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অধীনে আনা হবে। প্রধানমন্ত্রী শহর আবাস যোজনায় আগামী ৫ বছরের জন্য বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে প্রায় ৫ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। স্টার্ট আপের ক্ষেত্রেও বিনিয়োগ প্রসারিত করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এদের আয়কর রিটার্নের ক্ষেত্রে ই ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, যাতে কোনও স্ত্রুটির ব্যবস্থা থাকছে না। এদের ক্ষেত্রে মূলধনী লাভ জনিত কর জমার সময়সীমা ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদের ক্ষেত্রে আরও বেশকিছু সুবিধা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী। ডিজিটাল পেমেন্টকে আরও উৎসাহিত করার জন্য যেসব ইনসেনটিভ ঘোষণা করা হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য: ৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত কোনও বাণিজ্যিক ডিসকাউন্ট চার্জ করা হবে না। এছাড়া যদি কেউ ১ কোটি টাকার বেশি নগদে ব্যাঙ্ক থেকে তোলেন তবে সেক্ষেত্রে উৎসমূলে ২ শতাংশ লেভি (টিডিএস) ধার্য করা হয়েছে। এটাকে নগদ লেনেদেনে নিরুৎসাহ হিসেবে দেখা যেতে পারে।
কতকগুলি ক্ষেত্রে নতুন কর আরোপ করা হয়েছে অথবা করবৃদ্ধি করা হয়েছে। যেমন সোনা এবং অন্যান্য দামি পণ্য আমদানির উপর কর বাড়ানো হয়েছে। ছিল ১০ শতাংশ সেটা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১২ শতাংশ। আমদানিকৃত বইয়ের ৫ শতাংশ কর ধার্য করা হয়েছে। কতকগুলি দ্রব্য যেমন পিভিসি, টাইলস, সিন্থেটিক রাবার, ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে কর বাড়ছে। পেট্রলের উপর কর (কেন্দ্রীয় শুল্ক) বাড়ানো হয়েছে লিটার প্রতি ১ টাকা। বাড়ানো হয়েছে রোড সেসও।
গত ৫ বছরে মোদি সরকার বছরে ২ কোটি কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিলেও ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ৪৫ বছরের ভিতর বেকারত্ব ছিল সর্বোচ্চ। তাই এই বাজেটে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে এই সদর্থক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ আশা করেছিল ভারতবাসী। কিন্তু নির্মলা সীতারামন শেষমেশ আমাদের হতাশ করলেন। একদিকে যেমন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্ষেত্রে (এমএসএমই) কর্মসংস্থানের দিশা যেমন এই বাজেটে নেই, তেমনি সরকারি পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে বর্তমান বছরের জন্য কার্যকরী রূপরেখাও এই বাজেটে নেই। গত ৫ বছরে দেখা গিয়েছে, রাজকোষ ঘাটতি যেখানে ডিজিপির ৩ শতাংশের অনেক বেশি সেক্ষেত্রে মূলধনী ব্যয় এর অর্ধেকেরও কম।
বর্তমান বাজেটেও যেখানে মূলধনী ব্যয় জিডিপর ১.৬ শতাংশ ধরা হয়েছিল বাজেটে সামাজিক এবং অন্যান্য ব্যয় মেটাতে গিয়ে এই ব্যয় হ্রাসের সম্ভাবনা প্রবল। তাছাড়া আগামী ৫ বছরে ১০০ লক্ষ কোটি টাকা পরিকাঠামো উন্নয়নের সংস্থান কী হবে
তার জবাবও এই বাজেট দেয়নি। ফলে, বর্তমান বছরে একদিকে রাজস্ব আয় যথেষ্ট কমার আশঙ্কা
রয়েছে এবং অন্যদিকে কর্মসংস্থানসহ পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজনে ব্যয়ের সংস্থানও এই
বাজেটে কার্যত নেই।
 লেখক প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির প্রাক্তন অধ্যাপক
06th  July, 2019
ঘোষণা ও বাস্তব
সমৃদ্ধ দত্ত

ভারত সরকারের অন্যতম প্রধান একটি প্রকল্পই হল নদী সংযোগ প্রকল্প। দেশের বিভিন্ন নদীকে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হবে। যাতে উদ্বৃত্ত জলসম্পন্ন নদী থেকে বাড়তি জল শুকনো নদীতে যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বারংবার এই প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। গোটা প্রকল্প রূপায়ণ করতে অন্তত ১ লক্ষ কোটি টাকা দরকার। এদিকে আবার বুলেট ট্রেন করতেও ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা খরচ হচ্ছে! আধুনিক রাষ্ট্রে অবশ্যই দুটোই চাই। কিন্তু বাস্তব প্রয়োজনের ভিত্তিতে বিচার করলে? কোনটা বেশি জরুরি? বিশদ

মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

 কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর থেকে সম্প্রতি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১৯-এর যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে তার যে অংশ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে হই চই পড়েছিল তা হল বিদ্যালয় স্তরে ত্রি-ভাষা নীতির মাধ্যমে অ-হিন্দিভাষী রাজ্যে জোর করে হিন্দি চাপানোর বিষয়টি। তামিলনাড়ুর মানুষের প্রবল আপত্তিতে তা কেন্দ্রীয় সরকার প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
বিশদ

11th  July, 2019
কেন তেরোজন অর্থনীতিবিদ অখুশি হবেন?
পি চিদম্বরম

প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. অরবিন্দ সুব্রামনিয়ন পাঁচ বছর আগে তাঁর প্রথম অর্থনৈতিক সমীক্ষা (ইকনমিক সার্ভে ২০১৪-১৫) পেশ করে বলেছিলেন, ‘‘ভারত একটা সুন্দর জায়গায় (সুইট স্পট) পৌঁছে গিয়েছে—জাতির ইতিহাসে এটা বিরল—এইভাবে শেষমেশ দুই সংখ্যার মধ্যমেয়াদি বৃদ্ধির কৌশলে ভর করে এগনো যাবে।’’
বিশদ

08th  July, 2019
জলের জন্য হাহাকার আমাদের কি একটুও ভাবাচ্ছে!
শুভা দত্ত

আমাদের এখনও তেমন অসুবিধে হচ্ছে না। কারণ, কলকাতা মহানগরীতে এখনও পানীয় হোক কি সাধারণ কাজকর্ম সারার জলের অভাব ঘটেনি। ঘটেনি কারণ আমাদের জল জোগান যে মা গঙ্গা, তিনি এখনও বহমান এবং তাঁর বুকের ঘোলা জলে এখনও নিয়ম করে বান ডাকে, জোয়ার-ভাটা খেলে।
বিশদ

07th  July, 2019
এক বাস্তববাদী রাজনীতিকের নাম শ্যামাপ্রসাদ
হারাধন চৌধুরী

 নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় সরকার নিয়ে বিজেপি তিন দফায় ভারত শাসনের দায়িত্ব পেল। কংগ্রেসকে বাদ দিলে ভারতের আর কোনও রাজনৈতিক দল এই কৃতিত্ব অর্জন করতে পারেনি। ২০১৯-এর লোকসভার ভোটে বিজেপি ক্ষমতা অনেকখানি বাড়িয়ে নিয়েছে। ২০১৪-র থেকে বেশি ভোট পেয়েছে এবং তিনশোর বেশি আসন দখল করেছে।
বিশদ

06th  July, 2019
চীনা ঋণের ‘নাগপাশ’
মৃণালকান্তি দাস

বৈদেশিক ঋণের পাহাড় কীভাবে একটা দ্রুত বিকাশশীল অর্থনীতির চাকাকে স্তব্ধ করে দিতে পারে, শ্রীলঙ্কা তার ক্ল্যাসিক দৃষ্টান্ত। হামবানতোতা বন্দরকে ৯৯ বছরের লিজে চীনের কাছে হস্তান্তরে বাধ্য হওয়ার পর সেই ধারণাই আরও জোরালো হয়েছে। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিবিদ উমেশ মোরামুদালি লিখেছেন, শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক ঋণের চেহারা আসলে যা ভাবা হচ্ছে, তার চেয়েও অনেক বেশি সাঙ্ঘাতিক। চীনের ঋণ একা দায়ী নয়। হামবানতোতা বন্দর নির্মাণের জন্য চীনের এক্সিম ব্যাঙ্ক থেকে শ্রীলঙ্কা যে ঋণ নিয়েছিল তার জন্য প্রতিবছর যে টাকা শোধ করতে হচ্ছে, সেটা শ্রীলঙ্কার মোট বার্ষিক ঋণ পরিশোধের ৫ শতাংশও নয়। অন্যভাবে বললে, হামবানতোতা আসলে হিমশৈলের চূড়ামাত্র।
বিশদ

05th  July, 2019
জি-টোয়েন্টির মঞ্চে ভারতের সফল কূটনীতি
গৌরীশঙ্কর নাগ 

বাস্তবিকই তাই। দ্বিতীয়বার জিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর বিপুল জনসমর্থনকে ভারতের বহির্বাণিজ্য ও কূটনৈতিক নেটওয়ার্ককে মজবুত করার কাজে নিযুক্ত করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁর দ্বিতীয়বার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে বিমস্টেকের অন্তর্গত সকল সদস্য রাষ্ট্র ও সাংহাই কোয়াপারেশন অর্গানাইজেশনের এখনকার সভাপতি কিরঘীজ রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তিনি মোক্ষম চাল দিয়েছেন। 
বিশদ

04th  July, 2019
অ্যাঞ্জি, আয়লান ও মানবিকতার হত্যা
শান্তনু দত্তগুপ্ত

 আরও একটা ছবি...। মর্মান্তিক বললেও কম। আর সেটাই গোটা দুনিয়ার চোখে আঙুল দিয়ে ফের দেখিয়ে দিল, মানবিকতার থেকে অর্থনীতির গুরুত্ব আজ অনেক বেশি। কালো টি-শার্ট, কালো শর্টস পরা শরীরটা মুখ থুবড়ে পড়ে রয়েছে কাদায়। আগাছার মধ্যে। টি-শার্টটা একটু উঠে। তার ফাঁক থেকে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট আর একটা শরীর। ২৩ মাসের অ্যাঞ্জির।
বিশদ

02nd  July, 2019
রাজ্য মেধাতালিকা ও প্রান্তিক সুন্দরবন
সুব্রত চট্টোপাধ্যায়

 অনেকেই বলাবলি করেন: রাজ্যের মেধাতালিকায় কোথায় আর সুন্দরবন। কথাটা ঠিক নয়। ক্ষেত্রসমীক্ষা বলছে—মেধাতালিকায় সে-মাথায় দার্জিলিং তো এ-মাথায় সুন্দরবন। সদ্য বের হল জয়েন্টের মেধাতালিকা। পঞ্চম স্থানে অর্ক দাস। অর্কের শিকড় আসলে সুন্দরবন সন্নিহিত অঞ্চলে। খোদ সুন্দরবনের জ্ঞানপীঠ বিদ্যায়তনে ওর প্রাথমিক শিক্ষাগ্রহণ।
বিশদ

01st  July, 2019
এক জাতি, এক নির্বাচন, অনেক ভীতি
পি চিদম্বরম

 প্রধানমন্ত্রীকে আপনার বাহবা দিতে হবে যে সাধারণ মানুষের চিত্তবিক্ষেপ ঘটিয়ে দেওয়ার মতো ইস্যুগুলো তিনি খাড়া করে দিতে পারেন। তিনি এই বিষয়ে বাজি ধরেন যে বিরোধীরা বহু কণ্ঠে প্রতিক্রিয়া জানাবে এবং সেগুলি সবসময় অকাট্য বা যুক্তিনির্ভর হবে না।
বিশদ

01st  July, 2019
অশান্তি ঠেকাতে পুলিসের একাংশের ভূমিকা অশান্তি বাড়িয়ে দিচ্ছে না তো?
শুভা দত্ত

  পুলিসি দক্ষতা এবং সময়ানুগ সক্রিয়তা বজায় থাকলে অনায়াসে অনেক কিছুই সহজে মিটে যায় বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। প্রাণও বাঁচে। কিন্তু, মার ঠেকাতে গিয়ে যদি পুলিসই প্রাণঘাতী মারমুখী হয়ে ওঠে তবে তো বিপদ। সেই বিপদের আভাস মিলেছে। যতদূর খবর, বিপদ যাতে বাড়তে না পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিচ্ছে মমতা সরকার।
বিশদ

30th  June, 2019
কাটমানি ও শুদ্ধিকরণ
তন্ময় মল্লিক

এক ফোঁটা গোচোনা যেভাবে গোটা বালতির দুধ নষ্ট করে দেয়, তেমনই তৃণমূলের মাতব্বরদের কাটমানি খেয়ে ফুলে ফেঁপে ঢোল হয়ে ওঠা মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত ভালো কাজে কেরোসিন ঢেলে দিয়েছে। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাটমানির মূলেই কুঠারাঘাত করেছেন। তাঁর এই ‘শুদ্ধিকরণ’ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলে ২০২১ সালটা হবে ইতিহাস সৃষ্টির বছর। রচিত হবে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ের ইতিহাস।
বিশদ

30th  June, 2019
একনজরে
 বিএনএ, চুঁচুড়া: ডাক্তারের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যু হয়েছে, এই অভিযোগে বৃহস্পতিবার রোগীর বাড়ির লোকজন বিক্ষোভ দেখালেন পাণ্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে। অবিলম্বে ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করতে হবে বলে তাঁরা দাবি করেন। পরে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন পাঁচ ও ছয়ের দশকে বাংলার অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার সৌমেন কুণ্ডু (৭৭)। গত পাঁচ দিন ধরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ছিলেন তিনি। সৌমেন কুণ্ডু বাংলা ও রেলের হয়ে রনজি ট্রফি খেলেছেন। ...

  সংবাদদাতা, ইসলামপুর: বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে ইসলামপুর পুরসভার বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। এদিন দুপুরের পর বৃষ্টি কমলেও আকাশ মেঘলাই ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্যের প্রতি বঞ্চনার প্রতিবাদ জানাতে দিল্লিতে বিধায়কদের সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল পাঠানোর বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প সংস্থা বিক্রি করে দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের পরিবর্তনের দাবিতে আনা একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার সময় পরিষদীয়মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১

11th  July, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৫৫ টাকা ৬৯.২৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.১০ টাকা ৮৭.২৪ টাকা
ইউরো ৭৫.৬৬ টাকা ৭৮.৫৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,২০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৪৮/৪০ রাত্রি ১২/৩১। বিশাখা ২৭/১৪ দিবা ৩/৫৭। সূ উ ৫/৩/১৩, অ ৬/২০/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২২ গতে ১১/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২১ মধ্যে।
২৬ আষাঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৫৩/৮/৩৭ রাত্রি ২/১৮/৩৩। বিশাখানক্ষত্র ৩৪/৮/৪১ সন্ধ্যা ৬/৪২/৩৪, সূ উ ৫/৩/৬, অ ৬/২৩/৬, অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৩/৬ গতে ১০/৩/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/৩/৬ গতে ১১/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৩/৬ গতে ১০/২৩/৬ মধ্যে।
৮ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: কলকাতা বন্দর থেকে ছাড়ল ভারত নির্মিত প্রথম বাষ্পচালিত জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজাবাজারে গুলি চালনার ঘটনায় ধৃত ১ 

06:47:00 PM

চৌবাগা খালে বাস উল্টে জখম বেশ কয়েকজন 

06:32:34 PM

মুর্শিদাবাদের প্রদীপপাড়ায় তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীকে গুলি করে খুন

04:06:59 PM

৮৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:59:16 PM