Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৩-১৪ এবং ২০১৫-১৬ সালের সমীক্ষায় যা ছিল ৩.৪ ও ৩.৭ শতাংশ, ২০১৭-১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। শুধু বেকারত্বই বৃদ্ধি পায়নি, কমেছে দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির (জিডিপি) হার। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগের। শুধু সরকারের কাছেই নয়, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছেও। দেশের বেকারত্ব বৃদ্ধি ও অভ্যন্তরীণ বৃদ্ধির হার কমতে থাকার প্রবণতা আমজনতার জন্য মোটেই সুখকর হবে না। এই অবস্থার দ্রুত পরিবর্তনে পদক্ষেপ জরুরি। তা না হলে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রটির অর্থনীতি গভীর সঙ্কটে পড়তে বাধ্য।
গোধরা কাণ্ডের কালি গায়ে লেগে থাকা সত্ত্বেও ২০১৪ সালে আসমুদ্র হিমাচল নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিল। মানুষ বিশ্বাস করেছিল, মামুলি চায়ের দোকান চালানো একটা মানুষের হাত ধরে গুজরাত সাফল্য পেয়েছে। সেই মানুষটি প্রধানমন্ত্রী হলে দেশকে যোগ্য নেতৃত্ব দেবেন।
নোট বাতিলের সন্ধ্যায় দেশবাসীকে আশ্বস্ত করার জন্য জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শুনিয়েছিলেন আশার বাণী, আমজনতার কল্যাণেই নোটবন্দি। খর্ব হবে দেশের কালাধনের প্রভাব, শায়েস্তা হবে কালো টাকার মালিকরা। টান পড়বে সন্ত্রাসবাদীদের অর্থের ভাণ্ডারে। আর তাতেই কমবে সন্ত্রাসবাদ, কমবে জঙ্গি হানা, কমবে নাশকতা। অসাধারণ প্যাকেজিং। চরম দুর্ভোগ সত্ত্বেও মানুষ হাসিমুখে মেনে নিয়েছিল নোটবন্দি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যাঙ্কের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছিল। লাইনে দাঁড়িয়ে মৃত্যুবরণের ঘটনারও সাক্ষী ছিল ভারত। তবুও মানুষ মেনে নিয়েছিল। মেনে নিয়েছিল নিজের টাকা তোলার উপর সরকারের জারি করা রেশনিং ব্যবস্থা। চোখে ছিল সুদিন ফেরার স্বপ্ন।
প্রধানমন্ত্রী সহমর্মিতা জানিয়ে আশ্বাস দিয়েছিলেন, লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে আপনাদের কষ্ট হচ্ছে। আমি আপনাদের কষ্টের কথা বুঝি। আপনারা আমার উপর ভরসা রাখুন, এই শেষবারের মতো লাইনে দাঁড়ানোর কষ্ট আপনাদের করতে হচ্ছে। দেশের স্বার্থে এই কষ্টটুকু সহ্য করুন। মানুষ কষ্ট সহ্য করেছে। কারণ কষ্ট করলেই মেলে কেষ্টর সন্ধান।
নোট বাতিলের বিরুদ্ধে প্রথম যিনি তোপ দেগেছিলেন তাঁর নাম অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, নোটবন্দির পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র আছে। নোট বাতিলের ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হবে। ব্যবসাবাণিজ্য লাটে উঠবে। একথা বলার জন্য সমালোচিতও হতে হয়েছে বিস্তর। অনেকেই কটাক্ষ করে বলেছিলেন, তৃণমূলের সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে। সেই কারণেই নাকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এত প্রতিবাদ। তীব্র কটাক্ষ উপেক্ষা করেও তিনি দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, তাতে নোটবন্দি ঠেকানো যায়নি। কারণ প্রধানমন্ত্রীর সাংবিধানিক ক্ষমতার কাছে একজন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদ কোনওদিনই ধোপেই টেকেনি।
গাছ বসালেই ফল পাওয়া যায় না। ফল ফলতে সময় লাগে। ফল ধরলে বোঝা যায়, পরম যত্নে লাগানো গাছটি বিষবৃক্ষ, নাকি অমৃতের। নোটবন্দির ফল ফলতে শুরু করেছে। মানুষের মনে নয়, সরকারি রিপোর্টে। সরকারি রিপোর্ট বলছে, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারত্ব বেড়েছে। কমেছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির হার। আশা করা যায়, এই রিপোর্টে কোনও জল নেই। কারণ সংসদে কেন্দ্রীয় সরকারই এই রিপোর্ট পেশ করেছে। সুতরাং সত্যিই যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে, তাহলে তাকে স্বীকার করে নিয়ে মেরামতের চেষ্টা করা দরকার। কিন্তু, তা না করে রিপোর্টে উঠে আসা ভুলটাকে মিথ্যে বলে চালাতে গেলে পরিণতি হবে ভয়ঙ্কর।
সংবিধান আমাদের শিখিয়েছে, ভারত একটি গণতান্ত্রিক এবং জনকল্যাণকর রাষ্ট্র। নির্বাচনে জিতে আসা দলকে সংবিধান যেমন সরকার গঠনের অধিকার দিয়েছে, তেমনই দিয়েছে প্রচুর ক্ষমতা। নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যে দলই চালকের আসনে বসুক না কেন, তার একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত, দেশের আমজনতার কল্যাণে পদক্ষেপ করা। সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ কি না, তা জনগণ অভিজ্ঞতার আলোয় বিচার করেন। বেচাল কিছু দেখলে, ধাপ্পাবাজি বুঝতে পারলেই জনগণ শাসকদলকে শিক্ষা দেয়। সেই ক্ষমতা জনগণকে সংবিধানই দিয়েছে। অতএব ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না’ আপ্তবাক্যটি স্মরণে রেখে সরকারি নীতি নেওয়া দরকার। তা না হলে জনগণকে বারে বারে হতে হবে ‘গিনিপিগ’। 
29th  November, 2019
অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ।
বিশদ

28th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
আবার শিল্পে সুসময় আসুক

পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-বিকাশের ক্যালেন্ডারটি থমকে গিয়েছিল বাম আমলেই। একরোখা শ্রমিক আন্দোলনের জেরে ধীরে ধীরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল কারখানার চিমনিগুলি। ধনতন্ত্রের অবসানে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে রাষ্ট্র গঠনের আফিমে বুঁদ করে মজদুর খেপিয়ে এক এক করে শিল্পপতিদের রাজ্যছাড়া করেছে সিপিএম। যার ফলে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার। 
বিশদ

23rd  November, 2019
একনজরে
তিরুবনন্তপুরম, ৯ ডিসেম্বর: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বিরাট কোহলি নিজের ব্যাটিং পজিশন ছেড়ে দিয়েছিলেন শিবম দুবেকে। তিন নম্বরে ব্যাট করার সুযোগটা দারুণভাবে কাজে ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আজ, ১০ ডিসেম্বর থেকে নিজেদের মার্জিনাল কস্ট অব ফান্ডস বেসড লেন্ডিং রেট বা এমসিএলআর কমাল স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই)। এক প্রেস বিবৃতিতে তারা একথা জানিয়ে বলেছে, আগে তাদের বার্ষিক এমসিএলআর ছিল আট শতাংশ। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: অজ্ঞাতপরিচয় এক সাধুর মৃত্যু হল রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। রবিবার রাতে তারাপীঠের শ্মশান থেকে অসুস্থ ওই সাধুকে উদ্ধার করে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে তারাপীঠ থানার পুলিস। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।   ...

জম্মু, ৯ ডিসেম্বর (পিটিআই): কয়েকদিন বন্ধ থাকার পর ফের সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে গুলি চালাল পাক সেনা। সোমবার ভোর পৌনে চারটে নাগাদ জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ সেক্টরে ভারতীয় সেনার চৌকি লক্ষ্য করে তারা গুলি চালায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস,
১৮৭০- ঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের জন্ম,
১৮৮৮- শহিদ প্রফুল্ল চাকীর জন্ম,
২০০১- অভিনেতা অশোককুমারের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৪ টাকা ৭২.১৪ টাকা
পাউন্ড ৯২.০৭ টাকা ৯৫.৩৭ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৪ টাকা ৮০.২৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৩২৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ত্রয়োদশী ১১/২৬ দিবা ১০/৪৪। কৃত্তিকা ৫৯/২৯ শেষ রাত্রি ৫/৫৭। সূ উ ৬/৯/৩১, অ ৪/৪৮/৪৩, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫২ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৯ গতে ৮/২২ মধ্যে পুনঃ ৯/১৬ গতে ১১/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/৪৩ গতে ৩/৩০ মধ্যে পুনঃ ৫/১৭ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৭/২৮ গতে ৮/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৮ গতে ২/৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৮ মধ্যে। 
২৩ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ত্রয়োদশী ১০/২/৪৮ দিবা ১০/১২/৫। কৃত্তিকা ৬০/০/০ অহোরাত্র, সূ উ ৬/১০/৫৮, অ ৪/৪৯/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৭/৪৫ গতে ১১/৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৫ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/৫২ গতে ৩/৩৯ মধ্যে ও ৫/২৭ গতে ৬/১২ মধ্যে, কালবেলা ১২/৪৯/৫৩ গতে ২/৯/৩৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৯/২৬ গতে ৮/৯/৩৯ মধ্যে।
 
মোসলেম: ১২ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১৮৬৮- বিশ্বের প্রথম ট্রাফিক বাতি লন্ডনের প্যালেস অব ...বিশদ

04:28:18 PM

আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। বৃষ: অর্থভাগ্য খুব ভালো না হলেও ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস১৮৭০- ঐতিহাসিক যদুনাথ সরকারের জন্ম,১৮৮৮- শহিদ প্রফুল্ল চাকীর ...বিশদ

07:03:20 PM

ঘুড়ির সুতোয় গলা কেটে মৃত স্কুলছাত্র 
চিনা মাঞ্জার বলি স্কুলছাত্র। সুতোর ধারে গলা কেটে মৃত্যু হল ...বিশদ

06:20:33 PM

২৪৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:02:02 PM

আইলিগ: ইস্ট বেঙ্গল ৪-১ গোলে হারাল নেরোকাকে 

04:01:36 PM