কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে প্রগতি ময়দান থানা এলাকায় এক মহিলা ওই হোটেলকর্তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন। মহিলার অভিযোগ ছিল, ওই হোটেলের কাজের জন্য ইন্টারভিউতে ওই কর্তা নিযুক্ত ছিলেন। তখন মহিলার ফোন নম্বর নেন তিনি। এরপর শহরের একটি হোটেলে ডেকে ওই কর্তা মহিলাকে জানান, তাঁর বিবাহিত জীবন সুখের নয়। তাঁদের একটি বাচ্চাও আছে। তাঁরা স্বামী স্ত্রী আলাদা থাকেন। বিচ্ছেদের মামলা চলছে। তাই বিচ্ছেদ হয়ে গেলে তাঁকে (মামলাকারিণী) বিয়ে করতে রাজি আছেন। তাতে সম্মতি দেন মহিলা। এর পর পরবর্তী সময় তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকবার সহবাস হয় বলে পুলিসে জানান ওই মহিলা। তাঁর আরও অভিযোগ ছিল, একটা সময় কিছুদিনের জন্য ওই হোটেলকর্তা অন্যত্র থাকতে শুরু করেন। ফোনে যোগোযোগ হলে তিনি জানান, ছোট বাচ্চার কথা মাথায় রেখে তিনি আর বিচ্ছেদের মামলা চালাতে চান না। স্ত্রীর সঙ্গেই একত্রে সংসার করতে চান। সরকারি আইনজীবী জানান, মহিলা তখন বুঝতে পারেন, তিনি প্রতারিত হয়েছেন। তাঁকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ওই হোটেলকর্তা। এরপরই তিনি পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিস নির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করে অভিযুক্ত ওই হোটেলকর্তার বিরুদ্ধে। পরে তদন্ত শেষ করে আলিপুর কোর্টে চার্জশিট পেশ করা হয়। মামলাটি বিচারের জন্য যায় দায়রা ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে। সেখানে মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর জামিনে থাকা ওই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে বিচারক ওই জরিমানার নির্দেশ দেন। যদিও মামলার চার্জ গঠনের সময় ওই অভিযুক্ত কোর্টে দাবি করেন, তিনি নির্দোষ।