কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
তৃণমূল বিধায়ক নার্গিস বেগম জানতে চান, ২০১৩ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত কন্যাশ্রীতে কত টাকা খরচ করা হয়েছে? জবাবে শশী পাঁজা বলেন, ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে চালু হয়েছে এই প্রকল্প। শুরুতে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। এ বছরের ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭৫৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। এর মধ্যে খরচ হয়েছে ৭২৩৭ কোটি টাকা। অথচ কেন্দ্রীয় সরকার তাদের বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ করেছে মাত্র ১০০ কোটি টাকা। এর থেকে বোঝা যায়, এই প্রকল্পে তাদের সদিচ্ছা কেমন।
তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার অভিযোগ করেন, হুগলির অনেক স্কুল থেকে কে ওয়ান থেকে কে টু’তে ছাত্রীদের নাম পাঠানো হচ্ছে না। ফলে ছাত্রীদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। এই অভিযোগ শুনে শশী পাঁজা বলেন, কে টু’র আবেদন জমা পড়েছে ১৯ লক্ষ ৮০ হাজার ৯৫টি। তার মধ্যে অনুমোদন পেয়েছে ১৯ লক্ষ ৪৪ হাজার ২৩১টি। আমরা ছাত্রীদের ইউনিক আইডি দিতে বলেছি। যাতে ট্রান্সফার হলেও কোনও অসুবিধা না হয়। এখনও পর্যন্ত ইউনিক আইডি দিয়ে আবেদন করা হয়েছে ৫৭ লক্ষ ৯৮ হাজার ৫০৭টি। তার মধ্যে অনুমোদিত হয়েছে ৫৬ লক্ষ ৬৯ হাজার ২২৬টি। কোথাও স্কুল নাম ট্রান্সফার না করলে আমাদের দপ্তরকে জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই, সব ছাত্রী এই প্রকল্পের সুবিধা পাক। কন্যাশ্রী ক্লাবের মেয়েরা ডেঙ্গু সহ নানা সামাজিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।