কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
পরিচালক হিসেবে ‘ছপাক’ এর সঙ্গে যাত্রাটাও মেঘনার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর কথায়, ‘অসাধারণ অথচ একই সঙ্গে খুব কঠিন একটা সময়ের মধ্যে ছিলাম। দীপিকার জন্য আরও কঠিন ছিল কারণ ওঁর মেকআপ। কিন্তু এত পরিশ্রম করে দিনের শেষে যখন বুঝতে পারছি দর্শক একটা ভালো ছবি উপহার পেতে চলেছেন তখন নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।’ এই ছবিতে দীপিকার মতো একজন প্রথম সারির অভিনেত্রীকে ডি-গ্ল্যাম লুকে হাজির করাটা মেঘনার মতে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। পরিচালকের কথায়, ‘গল্পটা কেউ পুরো জানেন বা কেউ হয়তো জানেন না। তাই খবরের কাগজের একটা প্রতিবেদনে সীমাবদ্ধ না থেকে একটা সম্পূর্ণ ছবি তৈরির জন্য সত্যকে মাথায় রেখে যা যা করা প্রয়োজন আমরা সেটার কোনও খামতি রাখিনি। আমার মনে হয় না যে দর্শককে মালতীর চরিত্রটাই দীপিকা বলে বোঝাতে আমাদের কোনওরকম কষ্ট হবে। হ্যাঁ, দর্শক অবাক হবেন। কিন্তু তাঁদের এই অবাক বা চমকে ওঠার মতো অভিব্যক্তিটাই এই ছবিটা চাইছে।’
লক্ষ্মীর চরিত্রে কেন দীপিকা? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে মেঘনা জানিয়েছেন যে দীপিকা রাজি না হলে নাকি তিনি ‘ছপাক’ তৈরিই করতেন না। দীপিকার কাস্টিং প্রসঙ্গে মেঘনার বক্তব্য, ‘দীপিকা ও লক্ষ্মীর চেহারার মধ্যে একটা মিল রয়েছে। দুর্ঘটনা ঘটার আগে লক্ষ্মীর পুরনো ছবিও আমি দেখেছি। তাছাড়া এই ছবিতে দীপিকার শক্তিশালী অভিনয় ক্ষমতাটাকে আমি ব্যবহার করতে চেয়েছিলাম। ও রাজি না হলে তো আমি ছবিটাই তৈরি করতাম না। কারণ অন্য কেউ দীপিকার মতো এতো অসাধারণ ভাবে চরিত্রটাকে ফুটিয়ে তুলতে পারত না।’