সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
তাই আর সময় নষ্ট না করে সংগঠক শিক্ষকদের মধ্যে যাঁরা চাকরি পাওয়ার যোগ্য, তাঁদের নির্বাচন করে আগামী ছ’সপ্তাহের মধ্যে নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়টির নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এম সান্তনাগৌধর এবং বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বেঞ্চ। সব মিলিয়ে এই মামলায় ৫ হাজার ৭৫ জন সংগঠক শিক্ষক প্রাথমিকে শিক্ষকতার চাকরি প্রত্যাশী। তবে এঁদের মধ্যে যাঁদের শিক্ষকতার জন্য যোগ্য বলে রাজ্য সরকারের বিশেষ কমিটি নির্বাচন করবে, তাঁদেরই নিয়োগ হবে।
উল্লেখ্য, পাঠশালা প্রথা উঠে যাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে অনেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি পান। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাননি বলে অভিযোগ। তাঁদের বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তারাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। আবেদনকারীদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন আইনজীবী রাণা মুখোপাধ্যায় এবং জয়ন্ত ভট্টাচার্য। তাঁরা বলেন, প্রাথমিকে শিক্ষকতার চাকরি পাওয়ার জন্য সকলেই যোগ্য, এমন দাবি করছি না। তবে ৫ হাজার ৭৫ জনের মধ্যে যাঁরা যোগ্যতামান পূরণ করবেন, তাঁদের নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রাজ্য কেন দেরি করছে? তখনই আদালত আগামী ছ’ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য সরকারকে বিষয়টির নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে।