সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
জানা গিয়েছে, লালগোলা সীমান্তবর্তী হওয়ায় এই এলাকাকে করিডর হিসেবে ব্যবহার করে দুই দেশের চোরাকারবারিরা। সীমান্তে বিএসএফ এবং পুলিসের নজর এড়িয়ে সারাবছর ধরে দু’দেশের মধ্যে গবাদি পশু, কাশির সিরাপ, হেরোইন প্রভৃতি মাদক সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের চোরাচালান হয়। মাঝেমধ্যে বিএসএফ এবং পুলিস সক্রিয় হওয়ায় চোরাচালান কমেছিল। তবে নজরদারি শিথিল হতেই ফের জোরকদমে চোরাচালান চলছে বলে অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে লালগোলার হেরোইন তৈরি কার্যত কুটির শিল্পে পরিণত হয়েছিল। জেলা পুলিসের লাগাতার অভিযানে হেরোইন কারবারিদের গ্রেপ্তার এবং প্রচুর পরিমাণ হেরোইন বাজেয়াপ্ত করার ফলে অনেকটাই লাগাম টানা সম্ভব হয়েছে। লালগোলা থানার পুলিস গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন হেরোইন কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে। ওইদিন আরও এক কারবারিকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।
পুলিস জানিয়েছে, ধৃত যুবক বেশ কয়েক বছর ধরেই হেরোইন কারবারের সঙ্গে যুক্ত। রবিবার সোর্স মারফত পুলিসের খবর ছিল ওই যুবক হেরোইন হাত বদলের জন্য সন্ধ্যায় পদ্মা নদী সংলগ্ন চিন্তামণি এলাকায় আসবে। পুলিস বিকেল থেকেই জাল বিছিয়ে অপেক্ষা করছিল। রাত ৯টা নাগাদ ওই এলাকায় আসায় পুলিস ওই কারবারিকে আটক করে তল্লাশি শুরু করে। একটি ব্যাগ থেকে ২৯০গ্রাম হেরোইন এবং নগদ ৪ লক্ষ ৬২হাজার ৮০০টাকা উদ্ধার করা হয়। হেরোইন কোথা থেকে পেয়েছে এবং কাকে দেওয়ার জন্য নিয়ে এসেছে জানতে পুলিস জিজ্ঞাসাবাদ করছে।