ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
তপনের পিঁয়াজ চাষি গোপাল বর্মন বলেন, আমি জমিতে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি অল্প পরিমাণে পিঁয়াজ চাষ করি। তা দিয়ে সামান্য কিছু রোজগার হয়। এবার এক বিঘার বেশি জমিতে পিঁয়াজ চাষের পরিকল্পনা করেছি। উদ্যানপালন দপ্তর থেকে পিঁয়াজের বীজ দেওয়া হবে। এতে আমি উপকৃত হব। ওই পিঁয়াজ প্রয়োজনে জেলার বাইরে বিক্রি করতে পারব।
জেলা উদ্যানপালন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, অগ্রহায়ণ মাসে পিঁয়াজের বীজ বা চারা রোপণ করে শীতকালীন পিঁয়াজ চাষ করতে হয়। শীতকালীন পিঁয়াজ ফাল্গুন, চৈত্র মাসে মাঠ থেকে তোলা হয়। শীতকালীন পিঁয়াজ চাষের পদ্ধতি নিয়ে উদ্যানপালন দপ্তর থেকে গ্রামে গ্রামে এখন লিফলেট বিলি করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, পিঁয়াজের বীজ কয়েকদিনের মধ্যেই চাষিদের বিলি করা হবে। জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতির পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠী, কৃষকদের বীজ দেওয়া হবে। জেলার তিন হাজার চাষিকে ২৫০ গ্রামের প্যাকেটে বীজ দেওয়া হবে। যা থেকে প্রত্যেক চাষি পাঁচ কাঠা জমিতে এই শীতকালীন পিঁয়াজ চাষ করতে পারবেন। জেলার আটটি ব্লক ও বিভিন্ন গোষ্ঠী মিলিয়ে মোট ১৩টি জায়গায় পিঁয়াজের বীজ দেওয়া হবে। যার ফলে নতুন করে ৭৫০ হেক্টর জমিতে পিঁয়াজ চাষ হবে। এবার শীতেও পিঁয়াজ চাষ করে তা ভিন জেলায় রপ্তানি করে চাষিরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবেন।