ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
এদিন পূর্তদপ্তরের জাতীয় সড়ক বিভাগের (ডিভিশন-৯) এক পদস্থ ইঞ্জিনিয়ার বলেন, আমরা আশা করছি সাতদিনের মধ্যেই সেই নকশা পেয়ে যাব। বালাসন সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত পিলারটি প্রায় একফুটের মতো বসে গিয়েছে। সেটাকে মেরামত করে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হয়েছে। তবে এই মেরামতির কাজের সময় বেইলি ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচলে কোনও বিঘ্ন ঘটবে না। যদিও বিশেষজ্ঞরা জানিয়ে দেন কোনওভাবেই মেরামত করা সম্ভব না হলে নতুন ব্রিজ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত এই ব্রিজের দু’পারের মানুষকে যোগাযোগের জন্য বেইলি ব্রিজের উপর ভরসা করতে হবে। কিন্তু, বেইলি ব্রিজ দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলতে দেওয়া হবে না। তাছাড়া ওই সেতুতে ওয়ানওয়ে ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এর ফলে এই ব্রিজ চালু হওয়ার প্রথমদিন থেকেই সেতুর দু’দিকে যানজট দেখা দিয়েছে। বেইলি ব্রিজে এ ধরনের সমস্যা যে হবে তা পূর্তদপ্তরের আধিকারিকরা ভালো মতই জানতেন। তাই এই সমস্যা কিছুটা লাঘব করার জন্য তাঁরা বালাসন নদীর উপরে বেইলি ব্রিজের পাশে অস্থায়ী একটি ডাইভারশন তৈরি করছেন। হিউম পাইপ দিয়ে সেই কাজ প্রায় শেষের পথে। ১৫ ডিসেম্বর ডাইভারশন চালু করার ব্যাপারে তাঁরা আশাবাদী। এই ডাইভারশন চালু হয়ে গেলে বেইলি ব্রিজ দিয়ে শুধু বাগডোগরা দিক থেকে শিলিগুড়ি অভিমুখে যানবাহন চলবে। বিপরীতমুখী যানবাহন চলবে ডাইভারশন দিয়ে। প্রসঙ্গত, গত ২০ অক্টোবর প্রবল বর্ষণে নদীতে জল বৃদ্ধি পাওয়ায় সেতুর একটি পিলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর থেকে সেতুটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর এই সেতুটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর শিলিগুড়ির সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ ঘুরপথে করতে হচ্ছে। এতে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। শিলিগুড়ি শহরেও প্রতিদিন তীব্র যানজট হচ্ছে। রাস্তায় বেরিয়ে নাকাল হচ্ছেন মানুষ। বেইলি ব্রিজের উদ্বোধনে দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক। নিজস্ব চিত্র