পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
সোমবার লোকসভায় নাগরিকত্ব বিল পাশ করানোর সময় শাসক শিবিরের পাশে দাঁড়ায় শিবসেনা। বিলকে সমর্থন করে ভোটাভুটিতে অংশগ্রহণও দলের এমপি’রা। শিবসেনার এমন ‘জোট বিরোধী’ অবস্থানকে খুব একটা ভালো চোখে দেখেনি শরিক কংগ্রেস। বিশেষ করে দলের শীর্ষনেতা রাহুল গান্ধী বেজায় চটেছিলেন বলে খবর। তবে বুধবার রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব বিল পাশ করাতে মোদির সরকার সফল হলেও ওয়াকআউট করে শিবসেনা। এদিন এনসিপির প্রধান মুখপাত্র নবাব মালিক বলেছেন, ‘শিবসেনার এই ওয়াকআউট তাদের অন্তরের উপলব্ধি। আর সেই কারণেই এমন বদলে যাওয়া। আশা করি কংগ্রেসও সেটা বুঝতে পারছে।’
মহারাষ্ট্রের জোট সরকারের অন্যতম শরিক এনসিপি। স্বভাবতই নাগরিকত্ব বিলে শিবসেনার সমর্থন নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল জোটধর্ম। সরকারের স্থায়িত্ব নিয়েও রাজনৈতিক মহলে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। এদিন মালিক সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, শিবসেনার সঙ্গে গঠিত জোট সরকার পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করবেই। মতাদর্শগতভাবে শিবসেনা একটি পৃথক দল। তা হলেও মহারাষ্ট্রে জাতি ও ভাষাভিত্তিক বৈষম্য রোধ এবং রাজ্যের সামগ্রিক উন্নয়নে দায়বদ্ধ জোট সরকার।