পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
রাজনৈতিক মহলের একাংশের ব্যাখ্যায়, নাগরিকত্ব বিল আনার পিছনে বিজেপির চোখ বাংলা দখল। তাই কৌশলেই বার বার পশ্চিমবঙ্গ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রসঙ্গ সামনে আনা হয়েছে। সোমবার লোকসভায় তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, গোটা দেশেই এনআরসি চালু হবে। সরকার এ ব্যাপারে শীঘ্রই উদ্যোগ নিচ্ছে। একইভাবে আজও রাজ্যসভায় তৃণমূলকে টার্গেট করে অমিত শাহ জানিয়ে দেন, বাংলায় নাগরিকত্ব বিল কার্যকর হবেই।
অন্যদিকে, গতকাল রাজ্যসভার পর আজ লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ইস্যুতে সরব হল তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এসসি, এসটি কমিশন গড়তে বিল আনতে চাইলেও রাজ্যপাল তাতে বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগে সরব হন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, রাজস্থান, পাঞ্জাব, কেরল, মধ্যপ্রদেশ সহ এই মুহূর্তে ১২টি রাজ্যে তফসিলি জাতিদের কমিশন গড়েছে সংশ্লিষ্ট রাজ্য। সেই পথেই পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারও কমিশন গড়তে বিধানসভায় বিল আনতে চাইছে। কিন্তু রাজ্যপাল তাতে সই করছেন না। বাধা দিচ্ছেন। বাংলার নির্বাচিত সরকারকে রাজ্যপালের বাধা দান, যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর গণতান্ত্রিক দেশে কোনওভাবেই সুস্থতার লক্ষ্ণণ নয় মন্তব্য করে এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের হস্তক্ষেপ দাবি করেন সুদীপবাবু।