পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে যোধপুর পার্কে খুন হন ৭০ বছরের শ্যামলী ঘোষ। ফ্ল্যাটের মধ্যে নৃশংশভাবে খুন করা হয় তাঁকে। তিনি একাই থাকতেন। সম্পত্তির লোভে ওই ফ্ল্যাটেরই এক বাসিন্দা পরিকল্পনা করে এই ঘটনা ঘটান। ওই বাড়িতে কাজ করতে আসা লোকজনকে এই কাজে লাগানো হয়। ঘটনার বেশ কয়েকমাস পর অভিযুক্তরা ধরা পড়ে।
জুন মাসে কড়েয়া থানার ব্রড স্ট্রিটে বিশ্বজিৎ বসু নামে ৭০ বছরের এক বৃদ্ধ খুন হন। ঘরের মধ্যে কুপিয়ে তাঁকে খুন করে পালায় দুষ্কৃতীরা। বাড়িটি প্রোমোটিং করার জন্য তিনি একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছিলেন। তার মাঝেই এই খুনের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার তদন্ত এখনও চলছে। খুনের মোটিভ এখনও স্পষ্ট হয়নি। অভিযুক্তরা এখনও অধরা।
জুলাই মাসের বেহালায় খুন হন শুভ্রা ঘোষদস্তিদার (৭০) নামে এক বৃদ্ধা। তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। বাড়ির জিনিসপত্র হাতাতেই তাঁকে খুন করে সেখানে কাজে আসা কাঠমিস্ত্রি। তাকে গ্রেপ্তার করা হয় কয়েকঘণ্টার মধ্যেই।
জুলাই মাসে নেতাজিনগরে খুন হন দম্পতি দিলীপ মজুমদার ও স্বপ্না মজুমদার। বৃদ্ধ-বৃদ্ধার এই খুনের ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। তাঁরা একাই থাকতেন। নৃশংসভাবে দু’জনকে খুন করে পালায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় অভিযুক্তরা ধরা পড়ে। জানা যায়, জিনিসপত্র হাতানোর লোভেই তাঁকে খুন করা হয়।
২০১৮ সালেরর জুন মাসে কসবার একটি ফ্ল্যাটে খুন হন শীলা চৌধুরী। বছর ষাটের এই মহিলাকে খুনের পিছনে নাম জড়ায় সাফাই কর্মীর। টাকাপয়সার লেনদেনকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ। ঘটনায় অভিযুক্তরা সকলে ধরা পড়ে যায়।
২০১৩ সালে কসবাতেই একটি ফ্ল্যাটে খুন হন সুলোচনা চারি নমে বছর সত্তরের এক মহিলা। গলা কেটে তাঁকে খুন করে জিনিসপত্র হাতিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় অভিযুক্তরা এখনও অধরা।
নিউ আলিপুরে ২০১৩ সালে বাড়িতে খুন হন বছর আশির রঞ্জিত চট্টোপাধ্যায়। তাঁকেও নৃশংসভাবে খুন করে দুষ্কৃতীরা। ঘটনার বেশ কিছুদিন পর অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার হয়।