সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
৩৬ বছর বয়সী তুষারের লক্ষ্য, দেশের হয়ে আরও অনেক সম্মান ছিনিয়ে নিয়ে আসা। ১৯৯৩ সালে এক পথ দুর্ঘটনায় ডান পায়ের গোড়ালির অংশটি হারান তিনি। বয়স তখন মাত্র ১০ বছর। তবে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা দমিয়ে রাখতে পারেনি তুষারকে। বাচামারি জিকে স্কুল, মালদহ জিলা স্কুল ও মালদহ কলেজের এই প্রাক্তনী দিব্যাঙ্গ ক্রিকেটের পাশাপাশি মূল ধারার ক্রিকেটও খেলেছেন চুটিয়েই। স্কুল, কলেজ ও রাজ্য স্তরের প্রতিনিধিত্বও করেছেন বেশ কয়েকবার। ২০১২ সালের দিব্যাঙ্গ ভারতীয় ক্রিকেট দলে যোগ দেন তুষার। সম্প্রতি দিব্যাঙ্গদের টি-২০ বিশ্বকাপ খেলতে ইংল্যাণ্ডে গিয়েছিলেন। গ্রুপ লিগের সব ম্যাচ জিতে সরাসরি ফাইনালে চলে যায় ভারত। মুখোমুখি হয় ইংল্যাণ্ডের। ব্যাটে তেমন সাফল্য আসেনি। কিন্তু উইকেট কিপার হিসাবে তাঁর পারফরম্যান্স তাক লাগিয়ে দিয়েছে সকলকেই। গাজোলের রাণীগঞ্জ হাইস্কুলের ইংরাজির এই শিক্ষক বলেন, আগামী দিনে আমি দেশের হয়ে আরও খেলতে চাই। জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক শুভেন্দু চৌধুরী বলেন, তুষার কবে মালদহে ফিরছে তা জানা ছিল না। তুষার জেলা, রাজ্য ও দেশের গর্ব। আমরা তাঁকে শীঘ্রই সম্বর্ধনা দেব।