বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
স্মৃতি ইরানি আরও বলেন, বস্ত্র শিল্পে ৭০-৭৫ শতাংশ কর্মীই মহিলা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কারখানা মালিকরা বোঝেন যে যদি মহিলাদের বাসস্থান ও মেয়েদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা যায় তাহলেই কর্মীরা বেশি দিন সংস্থায় কাজ করবেন। এদিনের অনুষ্ঠানে সংসদে মহিলা সংরক্ষণ বিল লাগু করার ক্ষেত্রে দেরির কারণ নিয়েও প্রশ্ন করা হয় বস্ত্রমন্ত্রীকে। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের হাতে সময় রয়েছে। তবে আবার বলছি সমস্ত রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে এসে আমাদের এই বিল পাশ করতে সাহায্য করা উচিত। আমরা বারবার এই আবেদন করলেও এখনও পর্যন্ত কেউ সাড়া দেননি।’ উল্লেখ্য, ২০১০ সালের মার্চ মাসে ইউপিএ আমলে রাজ্যসভায় পাশ হয়েছিল বিলটি। কিন্তু সেটি এখনও লোকসভায় ঝুলে রয়েছে।