কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
ওয়েস্ট বেঙ্গল বাস-মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বসু বলেন, গত বৃহস্পতিবার দুটি বাস দেওয়া হয়েছিল, মাত্র দু’ঘণ্টার নোটিসে সংশ্লিষ্ট জায়গায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শুক্রবার ২০টি বাস দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে মিনিবাস পাঁচটি। বাসকর্মীদের স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং গ্লাভস দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাসকর্মীদের সুরক্ষার বিষয়টি দেখা হোক। এছাড়া, যেহেতু বর্তমানে বিভিন্ন হোটেল বন্ধ, তাই খাবার জায়গা পাচ্ছেন না বাসকর্মীরা। বাধ্য হয়ে তাঁদের শুকনো খাবার খেতে হচ্ছে। বাসকর্মীদের এ ধরনের খাবার দেওয়ার ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
বাস মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, হুগলি জেলায় আরটিও থেকে নির্দেশ পাওয়া মাত্রই চারটি বাস দেওয়া হয়েছে। সেই বাসগুলি চন্দননগর, আরামবাগ, শ্রীরামপুর ও উত্তরপাড়া হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।
জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমাদের সংগঠনের ২১টি বাস দেওয়া হয়েছে বারাসত আরটিও-র নির্দেশমতো। তিনি বলেন, প্রতিটি জেলায় মালিকদের বলে দেওয়া হয়েছে— বেশ কিছু বাস তৈরি রাখার জন্য, যাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা মাত্রই তা পাঠিয়ে দেওয়া যায়।
লাক্সারি ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশন, পশ্চিমবঙ্গ-এর সাধারণ সম্পাদক সৈকত পাল বলেন, পরিবহণ দপ্তর থেকে ৫টি গাড়ি চাওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যেই তা দেওয়া হয়েছে। সেগুলি স্বাস্থ্যকর্মীদের যাতায়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে। বেঙ্গল ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বিমল গুহ বলেন, শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নির্দিষ্ট কিছু ট্যাক্সি রাখার জন্য পরিবহণ দপ্তর থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই মতো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয়েছে।