কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি পড়ুয়াদের জন্য পৃথক বাড়ি রয়েছে। সেখানেই থাকছেন ২৫-৩০ জন পড়ুয়া। জানা গিয়েছে, সোমালিয়ার এক পড়ুয়া পাস্তা পছন্দ করেন। কিন্তু, বর্তমানে লকডাউনের জেরে তিনি সেই খাবার পাচ্ছেন না। অগত্যা ভাত-ডাল রান্না করেই পেট ভরতে হচ্ছে। বাকিরাও কোনও মতে মানিয়ে নিয়েছেন এখানকার খাবারে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় প্রত্যেক হস্টেলই খালি, একজন মাত্রই বিদেশি পড়ুয়া রয়ে গিয়েছেন। তাঁর নাম জোনাথন, নাইজেরিয়ার বাসিন্দা। তিনি গবেষণা করছেন এখানে। তাঁকে রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের গবেষকদের ভবনে রাখা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে খাবারের সেরকম ব্যবস্থা করা হয়নি। তাই বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনছেন তিনি, কখনও নিজে রান্না করছেন।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সবচেয়ে বেশি বিদেশি পড়ুয়া রয়ে গিয়েছেন। সূত্রের খবর, ১৯১ জন বিদেশি পড়ুয়া থাকছেন বিভিন্ন গেস্ট হাউজ, ভাড়াবাড়িতে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শ্রীলঙ্কার পড়ুয়াদের কিছুটা খাবার নিয়ে অসুবিধা হয়েছিল, তবে তা এখন ঠিক হয়েছে। এছাড়াও এক বাংলাদেশি পড়ুয়ার থাকা নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন এলাকাবাসী। তবে তা স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিসের সঙ্গে কথা বলে মিটিয়ে ফেলা হয়েছে।