উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
তবে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আরও সক্রিয় এবং ১০০ শতাংশ বুথে মোতায়েন করার দাবি জানায় বিজেপি। এদিন ওই দলের নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার ও শিশির বাজোরিয়া সুদীপ জৈনের সঙ্গে দেখা করে অভিযোগ করেন, ভোট পরিচালনায় কমিশন ব্যর্থ। সাধারণ মানুষকে শান্তিতে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে গিয়ে কমিশন ‘ফেল’ করেছে। ক্যুইক রেসপন্স টিমকে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে। একটি দলের হয়ে কাজ করছেন আধিকারিকরা। নিশ্চিন্তে, নির্বিঘ্নে মানুষ ভোট দিতে পারছে না। আতঙ্কে রয়েছে মানুষ। প্রতিটি দফায় বিজেপি প্রার্থীদের হেনস্তা করা হচ্ছে। ডায়মন্ডহারবারের এসডিপিও’কে সরানোর দাবি জানান সিপিএম নেতা রবীন দেব। তিনি বলেন, সচিত্র পরিচয়পত্র ছাড়া কেউ ভোট দিতে পারবে না, এটা নিশ্চিত করতে হবে কমিশনকে।
বিরোধী রাজনৈতিক দলের উদ্বেগ নিয়ে উদ্বিগ্ন নির্বাচন কমিশনও। সপ্তম ও শেষ দফার ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, তার জন্য কড়া নির্দেশ দিয়েছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। তিনি বলেছেন, আগামী রবিবার সপ্তম দফায় রাজ্যের ন’টি লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। ৭১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে ওইদিন। বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে জানান, ১৯ মে’র ভোটে ৫১২টি ক্যুইক রেসপন্স টিম তৈরি থাকবে। তার নেতৃত্বে থাকবেন একজন করে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডান্ট। পথ চেনানোর জন্য রাজ্য পুলিসের একজন কনস্টেবল থাকবেন। ১৫ থেকে ১৭ মে তিনি দুই ২৪ পরগনা এবং কলকাতার বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রস্তুতি খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন।