উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
তিনি বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধুমাত্র একটি পোস্ট করার জন্য প্রিয়াঙ্কা শর্মা নামের ওই বিজেপি নেত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে ১৪ দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অথচ সংশ্লিষ্ট পোস্টের থেকেও বেশি বিপজ্জনক পোস্ট করেছিলেন তৃণমূলের আরেক নেতা। অথচ তাঁকে পুলিশ ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ পর্যন্ত করেনি। ব্যবস্থা নেওয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার। রাজ্যে বিজেপির কর্মীরা মার খাচ্ছেন। বিজেপির প্রার্থীদের উপর হামলা হচ্ছে। গাড়ি ভাঙচুর করা হচ্ছে। কিন্তু তাও দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনওরকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’
এদিন প্রকাশ জাভরেকর বলেন, ‘সিআরপিএফ জওয়ানদেরও এখন আরএসএসের স্বয়ংসেবক হিসেবে দেখছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জয়শ্রীরাম ধ্বনি শুনেই গাড়ি থেকে নেমে পড়ছেন। তিনি যে ক্রমশ হতাশ হয়ে পড়ছেন, এতেই বোঝা যাচ্ছে। তিনি এতই হতাশ হয়ে পড়ছেন যে ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বদলা নেওয়ার কথা বলছেন। কার বিরুদ্ধে বদলা? বুলেটের থেকে ব্যালট অনেক বেশি শক্তিশালী। মমতার অন্যায়ের সাজা এবার ব্যালটেই দেবেন বাংলার মানুষ। আর বিজেপিকে জেতাবেন। মমতা বুঝতেই পারছেন না, গোটা বাংলাই বদলে গিয়েছে।’ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের যাদবপুরের নির্বাচনী সমাবেশের অনুমতি বাতিল হওয়া নিয়েও মমতাকে একহাত নিয়েছে বিজেপি। গোটা বিষয়টিকে ‘গণতন্ত্রের হত্যা’ আখ্যা দিয়ে জাভরেকর এদিন বলেছেন, ‘সভার অন্তত চার থেকে পাঁচ দিন আগে অনুমোদন চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। আচমকাই গতকাল রাতে সেই অনুমোদন বাতিলের কথা জানানো হয়েছে। বিরোধী দলের নেতারা যদি প্রচারই করতে না পারেন, তাহলে আবার কীসের ভোট? বিষয়টিকে জাতীয় নির্বাচন কমিশনেরও নজরে এনেছে বিজেপি।