পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
শ্রীরামপুর থানার পুলিস জানিয়েছে, ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বরটি সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। শ্রীরামপুরের ব্যবসায়ী বিভাস মুখোপাধ্যায় বলেন, গত ৯ ডিসেম্বর দুপুরে আমার স্ত্রীকে ব্যাঙ্কের নাম করে ফোন করা হয়। তারপরেই কিছু তথ্য নেয়। এরপরই দেখা যায় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে পাঁচ হাজার টাকা বেরিয়ে গিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে স্ত্রী আমাকে জানালে আমি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ায় আর টাকা খোয়া যায়নি। এনিয়ে আমরা অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু পরে আমি একবার ওই নম্বরে ফোন করেছিলাম। তাতে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। পুলিসের কাছে গেলে ভালো হবে না বলেও জানানো হয়েছিল। সেই বিষয়টিও পুলিসকে জানিয়েছি।
গত নভেম্বর মাস জুড়ে হুগলিতে একাধিক এটিএম ভেঙে টাকা লুটের ঘটনা ঘটে। তা থিতিয়ে যাওয়ার আগেই গত ৬ ডিসেম্বর প্রকাশ্যে আসে এটিএম জালিয়াতির আরেক ঘটনা। হিন্দমোটরের বাসিন্দা এক তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদারের অ্যাকাউন্ট থেকে ৪০ হাজার টাকা রাতারাতি তাঁর অজান্তে গায়েব হয়ে যায়। যা নিয়ে জেলায় শোরগোল পড়েছিল। এবার ফের এক ব্যবসায়ী জালিয়াতির মুখে পড়লেন।
শ্রীরামপুরের ওই ব্যবসায়ী সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৯ ডিসেম্বর দুপুরে তাঁর স্ত্রীর কাছে একটি আসা ফোনে এক ব্যক্তি নিজেকে একটি ব্যাঙ্কের ম্যানেজার দাবি করে বলে, ওই মহিলার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে পাশাপাশি জিএসটি বাবদ আরও কিছু টাকা কাটা যাবে। এনিয়ে উদ্বিগ্ন ওই মহিলা উপায় জানতে চাইলে ফোনের উলটো দিকে থাকা ব্যক্তি বলে, ওই মহিলার মোবাইলে একটি নম্বর এসএমএসের মাধ্যমে যাবে তা জানিয়ে দিগল সমস্যা মিটে যাবে। এরপরই তিনি তাঁর মোবাইলে আসা নম্বর প্রতারককে জানিয়ে দেওয়ার পরপরই তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় ৫ হাজার টাকা বেরিয়ে যায়। বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি বিভাসবাবুকে গোটা বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে জানান এবং তিনি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ায় আর টাকা খোয়া যায়নি।