পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তাতে জানিয়েছেন, রীতি মেনে প্রতি বছরই ২৪ ডিসেম্বর সমাবর্তন অনুষ্ঠান পালিত হয়ে এসেছে। নানা ঝড়ঝাপটাতেও এই দিনটির বদলে কখনও অন্য দিনে সেই অনুষ্ঠান হয়নি। প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বাতিল হওয়ার পর নানারকম জল্পনা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে সমাবর্তনের জন্য সব অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়ে গিয়েছে। ছাত্রছাত্রীরাও তাঁদের ডিগ্রি নেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় সমাবর্তন বাতিল হলে কিন্তু প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে। শুধু তাই নয়, অতিথিদেরও অপমান করা হবে। তাই কোনও চাপের কাছেই যাতে ২৪ ডিসেম্বরের সমাবর্তন অনুষ্ঠান পিছিয়ে না দেওয়া হয়, তার আর্জি জানানো হচ্ছে। শিক্ষা দপ্তরের তরফে নির্দেশ দেওয়া হলেও বিশ্ববিদ্যালয় যেন তাদের অবস্থানে অনড় থাকে, আবেদন জুটার।