সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
আন্দোলনকারীদের তরফে সন্তোষ পাণ্ডে বলেন, সতীঘাটে এর আগে একটি ফুটব্রিজ ও কজওয়ে তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, সেগুলি জলের তোড়ে ভেঙে যায়। তারপর প্রায় এক বছর আগে নতুন করে সেতু তৈরির কাজ শুরু হওয়ায় আমাদের সমস্যা মিটবে বলে আশায় বুক বেঁধেছিলাম। কাজ শুরুর পরেই তা বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় চার মাস পেরিয়ে গেলেও নতুন করে কাজ শুরুর কোনও হেলদোল নেই। সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য যে অস্থায়ী রাস্তা করে দেওয়া হয়েছিল সেটিও কিছুদিন আগে জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে। ফলে এলাকার মানুষ চরম সমস্যায় পড়েছেন।
আর এক আন্দোলনকারী অজয় পাল বলেন, অস্থায়ী রাস্তা দিয়ে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের জাতীয় সড়ক দিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার ঘুরে আসতে হচ্ছে। ফলে যে কোনও সময়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমরা দ্রুত নতুন সেতুর কাজ শুরু করার দাবি জানাচ্ছি। তা না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।
বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যান মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত বলেন, পূর্তদপ্তর নতুন সেতু নির্মাণের কাজ করছে। কিন্তু, নদীর তলায় পাথরের স্তর থাকায় কাজ করা যাচ্ছে না। কীভাবে ওই পাথর ফাটিয়ে কাজ করা যায় তা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। আশা করছি, পুজোর পরেই কাজ শুরু হবে। পাশাপাশি জল কমলেই যাতে সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য অস্থায়ী রাস্তাটি মেরামত করে দেওয়া যায় তার জন্য জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছি।