পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
বিএনএ, শিলিগুড়ি: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ইস্যুতে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে। প্রতিবাদীরা মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণপুরে ট্রেনে ও লালগোলা স্টেশনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরে ট্রেনে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এসব ঘটনার জন্য রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস সহ বিরোধীদের দায়ী করে শনিবার এর তীব্র সমালোচনা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সদ্য প্রয়াত দলের শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অভিজিৎ রায়চৌধুরীর স্মরণসভায় অংশ নেওয়ার আগে শিলিগুড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করেন দিলীপবাবু।
সেখানে তিনি বলেন, সংসদের যে গরিমা তাকে আঘাত করে কালিমালিপ্ত করার জন্য বাংলার কিছু লোক সংসদে পাশ হওয়া আইনের উপরে আক্রমণ করছে। দেশে আগেও অনেক আইন হয়েছে, উদ্বাস্তুদের নিয়ে আইনের সংশোধন হয়েছে। কিন্তু এটা খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয় যে এখন এনিয়ে রাজনীতি চলছে। যারা অন্য দেশ থেকে নিপীড়িত হয়ে এখানে এসেছেন তাঁদের নাগরিকত্ব দিতে আমাদের সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। এটাকেই ভুল ব্যাখ্যা করার চেষ্টা চলছে। যারা এনিয়ে আন্দোলনে নামছে তারাই নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। আমাদের দেশে জাতপাত নিয়ে বিভেদ নেই। এখানে থাকার তাঁদের সাংবিধানিক অধিকার আছে। কিন্তু বিদেশ থেকে যারা আসছে তারা আমাদের দেশের সাংবিধানিক অধিকার গ্রহণ করতে পারে না। ওসব লোকেদের মধ্যে কারা নাগরিকত্ব অধিকার পাবে তাদের জন্যই এই বিল পাশ করা হয়েছে। সেটা করার অধিকার কেন্দ্রের সরকারের আছে। কিন্তু এটাকেই কেউ কেউ মেনে নিতে পারছে না। তারাই অশান্তি পাকাতে চাইছে। ভোটব্যাঙ্ককে শক্তিশালী করার চেষ্টা চলছে। এতে দেশের গণতন্ত্র দুর্বল হচ্ছে।
সেখানে তিনি বলেন, সংসদের যে গরিমা তাকে আঘাত করে কালিমালিপ্ত করার জন্য বাংলার কিছু লোক সংসদে পাশ হওয়া আইনের উপরে আক্রমণ করছে। দেশে আগেও অনেক আইন হয়েছে, উদ্বাস্তুদের নিয়ে আইনের সংশোধন হয়েছে। কিন্তু এটা খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয় যে এখন এনিয়ে রাজনীতি চলছে। যারা অন্য দেশ থেকে নিপীড়িত হয়ে এখানে এসেছেন তাঁদের নাগরিকত্ব দিতে আমাদের সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। এটাকেই ভুল ব্যাখ্যা করার চেষ্টা চলছে। যারা এনিয়ে আন্দোলনে নামছে তারাই নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। আমাদের দেশে জাতপাত নিয়ে বিভেদ নেই। এখানে থাকার তাঁদের সাংবিধানিক অধিকার আছে। কিন্তু বিদেশ থেকে যারা আসছে তারা আমাদের দেশের সাংবিধানিক অধিকার গ্রহণ করতে পারে না। ওসব লোকেদের মধ্যে কারা নাগরিকত্ব অধিকার পাবে তাদের জন্যই এই বিল পাশ করা হয়েছে। সেটা করার অধিকার কেন্দ্রের সরকারের আছে। কিন্তু এটাকেই কেউ কেউ মেনে নিতে পারছে না। তারাই অশান্তি পাকাতে চাইছে। ভোটব্যাঙ্ককে শক্তিশালী করার চেষ্টা চলছে। এতে দেশের গণতন্ত্র দুর্বল হচ্ছে।
