মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
এই ছবির হাত ধরেই অজয় তাঁর প্রযোজনা সংস্থার অধীনে ‘আন সাং ওয়ারিয়র’ সিরিজ শুরু করেছেন। অজয়ের মতে, ‘পাশ্চাত্যকে অনুকরণ করতে গিয়ে আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে ভুলতে বসেছি। তাই দেশের প্রতিটা রাজ্য থেকেই এরকম বীর যোদ্ধার গল্প আমি বড় পর্দায় তুলে ধরতে চাই।’ অর্থাৎ তানাজির মতো দেশের ইতিহাসের অপেক্ষাকৃত অন্ধকারে থাকা বীরদের নিয়ে অজয় পর পর ছবি তৈরি করতে উৎসাহী। সিরিজের দ্বিতীয় ছবির জন্য ইতিমধ্যেই বেশকিছু চিত্রনাট্য তাঁর হাতে এসে পৌঁছেছে। ‘রেনকোট’ ও ‘যুবা’র অনেক বছর পর আবার কলকাতায় এসেছেন অজয়। তাই ডায়েটের দিকে বিশেষ একটা মন দিচ্ছেন না। কলকাতার খাবার খেয়ে ওজনও বেড়েছে তাঁর। বলছিলেন, ‘কলকাতার মিষ্টি খেয়ে আমার চার কেজি ওজন বেড়েছে!’
১০০তম ছবিতে অজয়ের সঙ্গে রয়েছেন স্ত্রী কাজল। এটাও কিন্তু কাকতালীয় ঘটনা এবং অজয়ের কথায়, ‘ফ্লোরে একদম বাড়ির পরিবেশ ছিল।’ ইন্ডাস্ট্রিতে নতুনদের জন্য অজয়ের বার্তা, ‘আগে সে তারকা না অভিনেতা হতে চায়, সেটা ঠিক করতে হবে। কারণ অভিনয় জানলে তাহলেই তারকা হওয়া যায়। তারপর কাজের প্রতি সততা আর নিষ্ঠা থাকাটাও জরুরি।’
প্রসঙ্গত, এইদিন অজয়ের সঙ্গে দেখা করতে হাজির হন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। অজয় প্রসেনজিৎকে এই ছবির ট্রেলার দেখান। ছিলেন শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও রুদ্রনীল ঘোষ। রুদ্রনীল ‘ময়দান’ ছবিতে অজয়ের সঙ্গে অভিনয় করছেন। অনুষ্ঠানের ফাঁকে দুঃস্থ বাচ্চাদের সঙ্গে দেখা করেন অজয়।