মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
সম্প্রতি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত খেলেন পাপালি। ওই ম্যাচেই তাঁর ডান হাতের অনামিকায় চিড় ধরে। এদিন তিনি বলেন, আর কিছুদিন ছুটি কাটিয়ে বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসার জন্য যাব। সেখান থেকে ফিরে এসে রঞ্জি ট্রফির জন্য বাংলা শিবির যোগ দেব। আমি এখন অনেকটা সুস্থ আছি। এদিন পুরনো ক্লাবে এসে খুব ভালো লাগল।
অগ্রগামীর অনূর্ধ্ব ১৭ টিমের ক্রিকেটার সৌরভ মজুমদার বলেন, দাদা যতবার শিলিগুড়িতে আসেন তিনি মাঠে আসেন। আমাদের নানা বিষয়ে পরামর্শ দেন। আমরা তাঁর ওসব পরামর্শে সমৃদ্ধ হই। ব্যাট ধরা, উইকেট কিপিংয়ের বিষয়ে ত্রুটি শুধরে দেন।
ময়ূখ নন্দী নামে এক জুনিয়র টিমের ক্রিকেটার বলে, দাদা বেশকিছু পরামর্শ দিয়েছেন। বল করার সময়ে হাত সোজা রাখলে দেহের ভারসাম্য থাকে, সেটা বলেছেন। এখন থেকে ওঁর পরামর্শ মতো অনুশীলন করব।
অগ্রগামীর ক্রিকেট সচিব বাচ্চু ঘোষ বলেন, আমরা সকলেই পাপালির দ্রুত আরোগ্য কমনা করি। ও চোট কাটিয়ে দ্রুত মাঠে নামুক। পাপালির দ্রুত সুস্থতা কামনা করে আমরা সকলে মিলে এদিন কেক কেটেছি।
জয়ন্তবাবু বলেন, ঋদ্ধি শিলিগুড়ি এলে বরাবরই তাঁর ছোটবেলার ক্লাবে আসে। ছোট থেকেই ও ভালো উইকেট কিপিং করত। ব্যাটও ভালো করত। প্রতিদিন অনুশীলন করত। কঠোর পরিশ্রমী ছেলেটি আজ সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছেছে। আমরা চাই পাপালি দ্রুত সুস্থ হয়ে ফের ময়দানে নামুক। ও প্রতিভাবন ক্রিকেটার। এদিন পাপালি আমাদের ক্লাবে এসে জুনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটায়। পাপালি ওর বিভিন্ন ম্যাচের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে।
পাপালি সপ্তাহ খানেকের জন্য নিজের শহরে বিশ্রামের জন্য এসেছে। দু’দিন আগেই পরিবার নিয়ে তিনি কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে উত্তরবঙ্গ বইমেলায় ঘুরে যান। এদিন তিনি তাঁর পুরনো কোচিং সেন্টার অগ্রগামী সঙ্ঘে বিকেলে আসেন। দীর্ঘক্ষণ তিনি ক্রিকেটারদের অনুশীলন স্থলে সময় কাটিয়ে যান। এখন অনেক খুদে ক্রিকেটারই ঋদ্ধি হতে চায়। তাই ঋদ্ধিকে সামনে পেয়ে খুদে ক্রিকেটাররা তাঁর মতো জায়গায় পৌঁছনের ব্যাপারে নানা প্রশ্ন করে। ঋদ্ধিও সবার উত্তর দেন। সকলকে ভালো খেলার টিপস দেন, নিজের কয়েকটি ম্যাচের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেন।