আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
কেন্দ্রের নির্দেশিকা জারি হওয়ার পরই করিনা কাপুর, আলিয়া ভাট, হুমা কুরেশি, অনন্যা পাণ্ডে প্রমুখ সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলকে প্রতিষেধক নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। পিছিয়ে নেই টলিপাড়াও। বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তৃণা সাহা বলছিলেন, ‘আমি নিজে ভ্যাকসিন নিতে ইচ্ছুক। সরকার যখন এই অনুমতি দিয়েই দিয়েছে, আমার মনে হয় সকলেরই ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। বাড়ির বয়স্কদের কথা ভেবে এবং আমরা একসঙ্গে অনেককে নিয়ে কাজ করি, তাঁদের কথা ভেবে ভ্যাকসিন নেওয়াটা দরকার বলেই মনে হয়।’ অন্যদিকে ‘কবীর সিং’, ‘ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মটি’ খ্যাত অভিনেতা সোহম মজুমদার এখনও পর্যন্ত ভ্যাকসিন নেবেন কি না ঠিক করেননি। তাঁর কথায়, ‘এই মুহূর্তে কোনও পরিকল্পনা না করলেও, আশা করি ভ্যাকসিন নিয়ে নেব।’
এদিকে ভ্যাকসিন নিয়েও মাঝে মধ্যে করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। তাই ভ্যাকসিন নেওয়ার ব্যাপারে খানিকটা হলেও দোলাচলে ভুগছেন ওটিটির গোয়েন্দা দময়ন্তী ওরফে তুহিনা দাস। তিনি বলছেন, ‘ভ্যাকসিন নিয়ে খবরের কাগজে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি। তবে আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হয়, ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। গত বছরের তুলনায় এই বছরে করোনা ভাইরাস তার চরিত্র বদলেছে। কাজেই ভ্যাকসিন নিয়ে যদি কিছুটা হলেও সুরক্ষাবলয় গড়ে তোলা যায়, তাহলে তো ভালোই। আবার অনেক সময় ভয় হচ্ছে, ভ্যাকসিন নিলে অসুস্থ হয়ে যাব না তো! তাও আমি নিজে ভ্যাকসিন নেওয়ার কথা ভাবছি এবং বাড়ির লোককেও ভ্যাকসিন নিতে বলেছি।’ পর্দার সন্তু অর্থাত্ কাকাবাবুর ডানহাত ওরফে আরিয়ান ভৌমিকও টিকা নেওয়ার পক্ষে। তবে, এখনই তিনি ভ্যাকসিন নেওয়ার কথা ভাবছেন না। কেন? ‘আসলে আমি চাই, কোভিডের জন্য যাঁরা সামনে এসে লড়াই করছেন, তাঁদের আগে ভ্যাকসিন পাওয়া দরকার। বয়স্ক মানুষদের পাওয়ার দরকার। যেমন আমার বাবা-মা ভ্যাকসিন নিয়েছেন। আমি না হয় কয়েকদিন বাদেই ভ্যাকসিন নেব,’ বলছিলেন ‘তিতলি’ ধারাবাহিকের সানি।