আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
এদিন বেলা ১২টা নাগাদ পুলকবাবু নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিংয়ের আটতলায় তাঁর দপ্তরে আসেন। শীর্ষ আধিকারিকরা তাঁকে স্বাগত জানান। তবে সময় নষ্ট না করে পুলকবাবু বৈঠকে বসেন। দপ্তরের কাজকর্ম জেনে নেন। ওই বৈঠকেই অফিসাররা অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর বরাতের কথা জানান। সে-কথা শুনেই পুলকবাবু যত শীঘ্র সম্ভব এই কাজ শেষ করার নির্দেশ দেন।
পরে মন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে আমরা কোভিড মোকাবিলার চ্যালেঞ্জ জিতবই। স্বাস্থ্যদপ্তর বিভিন্ন জেলায় অবস্থিত ২৫টি সুপার স্পেশালিটি মেডিক্যাল কলেজ ও মহকুমা হাসপাতাল মিলিয়ে মোট ৩৫টি অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর কাজ দিয়েছে। সব ক’টি মিলিয়ে প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ হবে। ইতিমধ্যেই টেন্ডার ডাকা হয়েছে। এই প্রক্রিয়া শেষ হবে এক সপ্তাহে। নির্মাণ সংস্থা বাছাই করে একমাসের মধ্যেই প্লান্টগুলি বসানোর কাজ সেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। কাজ শুরু হলেই জেলা সফরে বেরব। কাজের তদারকি করব। আগামী দিনের অগ্রাধিকার গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল পৌঁছানোর অসমাপ্ত কাজ। ২০২২ সালের মধ্যে বাংলার সব গ্রামেই পৌঁছে যাবে পরিস্রুত পানীয় জল।