আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, মঙ্গলবার বিকেলে প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে নার্সিংহোম, বেসরকারি হাসপাতালে প্রতিনিধিদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, প্রত্যেক নার্সিংহোম, বেসরকারি হাসপাতালকে প্রতিদিন দু’বেলা করে বেড ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের অবস্থা সম্পর্ক সংশ্লিষ্ট পোর্টালে আপডেট দিতে হবে। প্রতিদিন দুপুর ১২ টা ও সন্ধ্যা ৬টায় বেডের অবস্থা সম্পর্কে আপডেট জানাতে হবে। তাছাড়া অক্সিজেনের ডি ও বি টাইপের সিলিন্ডারের স্টেটাস প্রতিদিন সকাল ১০টা ও সন্ধ্যা ৬টায় সংশ্লিষ্ট পোর্টালে জানাতে হবে।
নার্সিংহোম, বেসরকারি হাসপাতাল চত্বরে রোগী ও তাঁর পরিজনদের বোঝার সুবিধার্থে ভালোভাবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের প্রচার করতে হবে। তাছাড়া রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বিলও নেওয়া যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের ফেরানোর অভিযোগ উঠেছে। এরফলে গরিব রোগীরা চরম সমস্যায় পড়ছেন বলে দাবি। বাঁকুড়ায় বেশ কয়েকটি নার্সিংহোমে করোনা চিকিৎসা করা হচ্ছে। সেইসব প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখালে করোনা আক্রান্তদের ভর্তি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
যদিও এব্যাপারে বাঁকুড়ার নার্সিংহোম মালিক সংগঠনের সম্পাদক ডাঃ নীলাঞ্জন কুণ্ডু বলেন, করোনা চিকিৎসা খরচ সাপেক্ষ। তাই স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিয়ে রাজ্য সরকার, বিমা সংস্থার সঙ্গে আমাদের হওয়া চুক্তি অনুযায়ী সেই খরচ জোগানো খুবই মুশকিল। তাই বিষয়টি সরকার সহানুভুতির সঙ্গে বিবেচনা করলে ভালো হয়। তবে বেড ফাঁকা থাকলে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিয়ে আসা করোনা রোগীকে ভর্তি নেওয়া হবে। প্রশাসনের দেওয়া অন্যান্য নির্দেশ আমরা পালন করছি।