আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই আগামী ১৬ মে থেকে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের রেশন গ্রাহকদের অতিরিক্ত চাল-গম দেওয়ার কাজ শুরু করতে চাইছে খাদ্যদপ্তর। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার অধীনে জাতীয় প্রকল্পের রেশন গ্রাহকদের মে ও জুন মাসে মাথাপিছু পাঁচ কেজি করে অতিরিক্ত চাল ও গম দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা এফসিআই এই বাড়তি চাল ও গম সরবরাহ করবে। তবে কিছু প্রতিকূলতার জন্য উত্তর ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও নদীয়া জেলার কিছু অংশে এখন চাল সরবরাহে ঘাটতি রয়েছে বলে দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে ওই চার জেলাতেও যাতে অতিরিক্ত খাদ্যসামগ্রী নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে পৌঁছে দেওয়া যায়, তার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দপ্তর। কাশীপুর রেল ইয়ার্ডে ওয়াগন থেকে খাদ্যসামগ্রী খালাস করতে সমস্যা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সেখানকার এক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় অধিকাংশ শ্রমিক কাজ করতে চাইছেন না। উত্তর কলকাতা ও বারাকপুর মহকুমার রেশন দোকানে সরবরাহ করা খাদ্যসামগ্রীর একটা বড় অংশই এই ইয়ার্ডে খালাস হয়।
অন্যদিকে, রেশন ডিলার ও তাঁদের কর্মীদের অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এই পরিস্থিতি ডিলার ও কর্মীদের সরকারি উদ্যোগে করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া নিয়ে উদ্যোগ শুরু হয়েছে। অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু এদিন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এ নিয়ে আলোচনা করেন। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে এব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন মন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিকূলতার মধ্যে রেশন পরিষেবা সচল রাখা নিয়েও আলোচনা হয়।