আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
উল্লেখ্য, কোনও গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল হয়ে বিপ্লববাবু যখনই কলকাতা থেকে জেলায় ফিরেছেন, তখনই তাঁর অনুগামীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে। বেশ কয়েকবার মালদহ থেকে অনুগামীরা তাঁকে গাড়ির কনভয় সহ নিয়ে এসেছেন। এবার করোনার কারণে অবশ্য ভিন্ন চিত্র। বিপ্লববাবু নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দলীয় কর্মীদের গ্রুপে আবেদন জানান, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে যাতে কোনও সংবর্ধনা তাঁকে দেওয়া না হয়। তবে দীর্ঘদিনের বলিষ্ঠ নেতা এবার পূর্ণ মন্ত্রী হওয়ায় কর্মীদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা নিজেদের মতো গাড়ি নিয়ে মালদহ পর্যন্ত গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন। তাঁরা সেই গাড়ির কনভয় নিয়ে জেলার নেতাকে সঙ্গে নিয়ে আসেন। বিপ্লববাবুর শহর ও জেলায় মন্ত্রী ফেরায় কোনও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আড়ম্বর অবশ্য ছিল না। এদিকে মালদহ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকেও বিপ্লববাবুকে এদিন সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কৃষি বিপণন মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র বলেন, আগেই আমি সোশ্যাল মিডিয়া ও জেলার তৃণমূল কর্মীদের মাধ্যমে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান বন্ধ রাখতে বলেছিলাম। তারপরও কিছু কর্মী মালদহে গিয়েছিলেন। এটা কর্মীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তবে জেলায় আমি এই মুহূর্তে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান করতে নিষেধ করেছি। আমি নিজে কোনও অনুষ্ঠানে যাব না। করোনা মহামারীকে হারাতে হবে। এটাই প্রধান কাজ এখন।