আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
বিধানসভা ভোটের পর নন্দীগ্রাম বিধানসভা এলাকায় এই প্রথম কোনও পঞ্চায়েত প্রধান ইস্তফা দিলেন। বনশ্রীদেবীর ছেলে সুদীপ খাঁড়া আগে নন্দীগ্রাম অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি ছিলেন। কিন্তু, বিজেপির সঙ্গে তাঁর গোপন যোগাযোগের অভিযোগে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার সময় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছিল। এবার পঞ্চায়েত প্রধানকে সরিয়ে দেওয়া হল।
এব্যাপারে নন্দীগ্রাম-১ব্লক তৃণমূল সভাপতি স্বদেশ দাস বলেন, বনশ্রীদেবী দলবিরোধী কাজ করেছেন। দলে থেকেও দলের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য তাঁকে ইস্তফা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অনাস্থা আনারও তোড়জোড় শুরু হয়েছিল। তারমধ্যেই বুধবার তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। বনশ্রীদেবী বলেন, শারীরিক অসুস্থতার কারণে আমি ইস্তফা দিয়েছি।
ভোটের ফল প্রকাশের পর পূর্ব মেদিনীপুর জেলাজুড়ে দলবিরোধী কাজে যুক্ত গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের সদস্য এবং পদাধিকারীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। গোটা জেলায় এই অপারেশন অব্যাহত। শহিদ মাতঙ্গিনী থেকে নন্দকুমার, কাঁথি-৩, খেজুরি-১, সহ সর্বত্র এই স্পেশাল অপারেশন চলছে। নন্দীগ্রাম বিধানসভা এলাকায় এই প্রথম কোনও পঞ্চায়েত প্রধান দলবিরোধী কাজের অভিযোগে কোপে পড়লেন। তিনি রাজ্যের মন্ত্রীর পরিবারের সদস্যও।