কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
ন’য়ের দশকে কলকাতায় বড় হয়ে ওঠা অরুণ, বনি, দত্তা এবং নীলার কুড়ি বছর পরে একসঙ্গে দেখা হয়। শ্রীমন্তের কথায়, ‘রিউইনিয়ন লোকের কাছে খুবই পছন্দের একটা বিষয়। ছবিতে দুটো টাইমলাইন দেখানো হবে। ন’য়ের দশকের কলকাতার সঙ্গে কুড়ি বছর পরের অবস্থাও দেখানো হবে। তরুণ বয়সের সঙ্গে এখনকার চরিত্রগুলোর ম্যানারিজম, লুক মেলানো হচ্ছে। ওয়ার্কশপের মাধ্যমে এই কাজটি করা হচ্ছে। কারণ, একে অপরের ম্যানারিজম যাতে বুঝতে পারে সেই চেষ্টা করছি।’ কিন্তু ন’য়ের দশকের কলকাতার নস্ট্যালজিয়া, পুরনো বন্ধুদের মিলিত হওয়া, এই বিষয়ের উপর তো আগেও ছবি হয়েছে। শ্রীমন্তর এই ছবি আলাদা কোথায়? ‘রিইউনিয়ন এমন একটা বিষয় যা কখনওই পুরনো হতে পারে না। ভিন্ন অভিনেতাদের দিয়ে একটি চরিত্রকে সাজিয়ে তোলা। এটা প্রথমবার হচ্ছে। আরও একটা বিষয় হল, রিইউনিয়নের তো একটা না একটা কারণ থাকে, এই ছবির ক্ষেত্রে সেই কারণটা একেবারেই আলাদা’, বলছিলেন পরিচালক। কী সেই কারণ সেই বিষয়ে এখনই আলোকপাত করতে চাইলেন না তিনি। এই ছবি দেখে যদি বাস্তবে পুরনো বন্ধুরা আবার রিইউনিয়ন করার রসদ খুঁজে পান, তার থেকে ভালো আর কিছুই হতে পারে না তাঁর কাছে। ১৭ মার্চ থেকে কালিম্পঙে শ্যুটিং শুরু হবে। অভিনয় করছেন আবির চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পরান বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। পরিচালকের সঙ্গে ছবির গল্প লিখেছেন মোনালি সেন চৌধুরী। সঙ্গীত পরিচালনা করছেন রণজয় ভট্টাচার্য।