বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
মীরা দৃষ্টিহীন, জীবনসায়াহ্নে এসে দাঁড়িয়েছে। এক সন্ধ্যায় বাড়িতে মীরা একা। মাকে একটু তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে অনুরোধ করে সে। আর তারপরেই একটা আকস্মিক শব্দ। মীরা আবিষ্কার করে বাড়িতে আগন্তুকের প্রবেশ! তার নাম আদিত্য। হঠাৎই আদিত্য আক্রমণ করে মীরাকে। হাতাহাতিতে অজ্ঞান হয়ে যায় আদিত্য। মীরা জানতে পারে আদিত্যর হাতে গুলি লেগেছে। জ্ঞান ফিরে আসার পর আদিত্যকে পুলিসের কাছে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার পরামর্শ দেয় মীরা। রাজি হয় আদিত্য। অল্প সময়ের মধ্যেই দু’জনের মধ্যে তৈরি হয় নৈকট্য। কী হল তারপর? আসলে এর বেশি গল্প জানালে ছবির ক্ষতি হবে।
কথা হচ্ছিল পরিচালকের সঙ্গে। তাঁর থেকেই জানা গেল ছবির খুঁটিনাটি। ছবির কাহিনী ও চিত্রনাট্য পরিচালকের নিজস্ব। স্বয়ং পরিচালকই অভিনয় করেছেন মীরার চরিত্রে। আদিত্যর চরিত্রে অভিনয় করেছেন কৌশিক সেন। ছবির শ্যুটিং হয়েছে শ্রীরামপুরের সান্যালবাড়িতে। আপাতত ছবির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ চলছে। তারপর বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে পাড়ি দেবে এই ছবি।