বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
করিনাকে প্রথমবার শ্যুটিংয়ে দেখে অবাক হয়েছিলেন রাফতার। ‘করিনার নামটা আমি শেষে জানতে পারি। উনি যে পরিবারের সদস্য, সেই পরিবারের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির সম্পর্ক পুরনো। এতকিছু কীভাবে ব্যালান্স করেন সুযোগ পেলে সেটাই আমি জানতে চাইব ওঁর থেকে’ বললেন রাফতার। তবে প্রথমদিন সেটে ইন্টারনেটে তৈমুরের পুতুল বিক্রি নিয়ে করিনার প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিলেন রাফতার। উত্তরে করিনা নাকি বলেছিলেন, ‘ওটা তো তৈমুরের মতো দেখতে নয়! তৈমুরের মতো দেখতে হলে আমি বরং খুশি হতাম।’
বাংলায় ‘ওয়ান’ ও ‘চ্যাম্প’ ছবিতে র্যাপ করেছিলেন রাফতার। সেই অভিজ্ঞতা ভালো হলেও এই মুহূর্তে তাঁর কাছে কোনও বাংলা ছবির অফার নেই বলেই জানালেন তিনি। হালের ‘গালি বয়’ এর মতো ছবি কি ভবিষ্যতের র্যাপ শিল্পীদের অনুপ্রেরণা জোগাবে? ‘অবশ্যই। আগে অভিভাবকরা ভাবতেন র্যাপ মানেই পাগলামো। কিন্তু এখন ছবিটা দেখার পর র্যাপ সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা বদলেছে।’ একইভাবে শুরুর দিনগুলোয় রাফতারও তাঁর পরিবারকে ততটা পাশে পাননি। ‘বারো বছর আগে আমারও একই অবস্থা ছিল। ইউটিউবে আমার ভিডিওর কোনও ভিউয়ার ছিল না। র্যাপ বা হিপহপ তখন র্যাপ শিল্পীদের গণ্ডির মধ্যেই আবদ্ধ ছিল।’ মুম্বইয়ের র্যাপার ডিভাইন ও নেজির জীবনী অবলম্বনে তৈরি হয়েছিল ‘গালি বয়’। দিল্লির কোনও র্যাপারের উপর ছবি তৈরি হলে ‘হয়তো তখন কোনও নির্মাতা আমাকে নিয়ে ভাববেন’, আশাবাদী রাফতার।