আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
লক্ষণগুলি কী কী?
পায়ের গোড়ালির আশপাশে ছুঁড়ি দিয়ে কাটার মতো ব্যথা। হাঁটাচলা, ব্যায়াম, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে ব্যথা বৃদ্ধি পায়।
ঝুঁকির কারণ:
৪০ থেকে ৬০ বয়সের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
ওবেসিটি বা স্থূলত্ব প্লান্টার ফ্যাসিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করে।
কিছু ধরনের ব্যায়াম যেগুলি প্লান্টার ফ্যাসিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করে যেমন দীর্ঘক্ষণ দৌড়াদৌড়ি, ব্যালে নাচ, অ্যারোবিক নাচ ইত্যাদি।
পায়ের গঠনগত সমস্যা— যেমন ফ্ল্যাট ফুট, হাই আর্চ ইত্যাদির কারণেও সমস্যা হয়।
পেশাগত কারণে যাঁদেরকে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে বা অনেকক্ষণ হেঁটে কাজ করতে হয় সেক্ষেত্রে এই রোগটি দেখা যায়।
টাইট জুতো এবং হাই হিল জুতো পড়লে এই রোগ হতে পারে।
চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথিতে এই রোগের খুব ভালো চিকিৎসা আছে। লক্ষণ অনুযায়ী অনেক ওষুধ থাকলেও নিম্নলিখিত ওষুধগুলি তৎক্ষণাৎ খুব ভালো কাজ দেয়।
১) রাস টক্স (Rhus Tox): সকালে হাঁটতে গেলে ব্যথা তারপর ধীরে ধীরে হাঁটলে ব্যথা কমে যায়, সেক্ষেত্রে এই ওষুধটি খুব ভালো কাজ দেয়।
২) ব্রায়োনিয়া অ্যালব (Bryonia Albo): বিশ্রাম অবস্থায় কোনও ব্যথা নেই। কিন্তু নড়াচড়া করলেই ব্যথা বাড়ে সেক্ষেত্রে এই ওষুধটি উপকারী।
৩) ম্যাগ ফস্ (Mag Phos): ব্যথায় গরম দিলে আরাম হয় সেক্ষেত্রে এই ওষুধটি উপকারী।
৪) লিডাম পল (Ledum Pal): ব্যথায় বরফ দিলে আরাম সেক্ষেত্রে ওষুধটি কার্যকরী।