ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
• ডিনারে নিয়মিত ঘি খেলে ঘুম ভালো হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও কমে। হজমের সমস্যাও মিটে যায়।
• মধ্যাহ্নভোজে ঘি খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। ফলে, সন্ধ্যায় জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছেটাও অনেকখানি কমে যায়।
• এনার্জি লেভেল বাড়াতে ঘিয়ের জুড়ি মেলা ভার। ঘিয়ের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড এনার্জির পরিমাণ যেমন বাড়ায়, তেমনই শরীরের নির্দিষ্ট তাপমাত্রাও বজায় রাখে।
• সমীক্ষা অনুযায়ী নিয়মিত ঘি খেলে লিপিড প্রোফাইল কমে। বাড়ে গুড কোলেস্টেরলের পরিমাণ।
• প্রতিদিন পরিমিত ঘি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় রোগ-জীবাণু সহজে আপনাকে কাবু করতে পারবে না।
• যাঁদের ঠান্ডার ধাত, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যায় ভোগেন। তাঁরা ঘুম থেকে ওঠার পর দু-তিন ফোঁটা ঘি হালকা গরম করে নাক দিয়ে টানলে এই সমস্যা থেকে রেহাই মিলবে। দাবি আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের।