Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

একাগ্রতায় বিশ্বজয়

বিশ্বজয়ী অধিনায়কদের তালিকায় কপিল ও ধোনির পর নতুন সংযোজন রোহিত। এই তিন ক্রিকেট ক্যাপ্টেনের দৌলতে চারবার বিশ্বজয়ের স্বাদ পেয়েছে দেশ। তাঁদের রূপকথার মতো উত্থানের গল্প শোনালেন সৌরাংশু দেবনাথ

প্যাশন না থাকলে দৌড়নো যায় না স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে। নিষ্ঠা, একাগ্রতা, ভালোবাসা ছাড়া সম্ভব নয় উৎকর্ষকে ধাওয়া করা। পড়াশোনা হোক বা খেলাধুলো, সাফল্যের প্রাথমিক শর্ত এগুলোই। আর দরকার নিজের স্কিলে সুতীব্র আস্থা। অনন্ত চাপের মুখেও সেরাটা বের করে আনার মানসিক কাঠিন্য। কপিল দেব, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও রোহিত শর্মা— এদেশের তিন বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের কেরিয়ারেই তা প্রতিফলিত।
কপিলের গলায় একসময়ের তুমুল জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনী ট্যাগলাইন ছিল ‘পামোলিভ কা জবাব নেহি’। হৃদয়ের উথালপাথাল আবেগ আর অনুভূতি যদিও বলবে, তাঁরই জবাব হয় না। তুলনাহীন খোদ কপিলই! ১৯৮৩ সালের ২৫ জুন টেমসের পাড়ে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। লর্ডসের ফাইনালে মহাপরাক্রমশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ে কপিল’স ডেভিলস। মুহূর্তে বদলে যায় ভারতীয় ক্রিকেটের গতিপথ। তার রূপকার অবশ্যই কপিল। এদেশে সত্যিকারের ‘দেব’ তিনি। ‘ক্যাপস’এর কাঁধে চড়েই ঝলমলে আলোয় উত্তরণ ঘটেছিল আন্ডারডগদের। 
কপিলরা থাকতেন চণ্ডীগড়ে। জোরে বল করতে ভালোবাসা ছেলেবেলাতেই। কোচ দেশপ্রেম আজাদের কাছে সেটাই জল-হাওয়া পায়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটে ঘাম ঝরাতেন হাসিমুখে। প্রচণ্ড গরমেও ১০-১৫ ওভার হাত ঘোরানো। নিজেকে নিখুঁত করার অন্তহীন সাধনা। একবার আন্তঃস্কুল প্রতিযোগিতায় জায়গা মেলেনি দলে। অনুশীলনে স্কুল ক্যাপ্টেনের জন্য তাই বরাদ্দ হল বিষাক্ত বাউন্সার। ফাটল তাঁর মাথা। আর কখনও স্কুল দল থেকে বাদ পড়েননি। কোচের পরামর্শ ছিল, পেস বোলারের খাওয়া জরুরি। বাবা তাই কয়েকটা গোরুই কিনে ফেলেন। বললেন, ‘এবার যত খুশি দুধ খাও!’ 
কপিলের জীবনদর্শন ছিল সহজ-সরল। উপভোগ করা জরুরি। নইলে অধরাই থাকে সাফল্য। পড়তে ভালো না লাগলে তাই পড়াশোনায় সময় নষ্ট করা বেকার। একই কথা প্রযোজ্য ক্রীড়াক্ষেত্রেও। নিজস্ব ভালো-লাগার জগতেই সেজন্য ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত। ‘হরিয়ানা হ্যারিকেন’ সেটাই করেছিলেন। বিশ্বাস করতেন, ভবিষ্যৎ লিখতে হয় নিজেকেই। কাউকে অনুকরণ করে এগনো যায় না। কারণ অনুকরণ করলে আসলকে ছাপিয়ে যাওয়া অসম্ভব। বড় হওয়ার দিনগুলোয় রেডিওতে ধারাভাষ্য শুনতেন কপিল। তখনই আইডল হয়ে ওঠেন গুন্ডাপ্পা বিশ্বনাথ। কিন্তু তাঁর মতো ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করেননি। বরং পেস বোলিংয়েই সমর্পণ করেন মন-প্রাণ। সাধনা, জেদ আর পরিশ্রমের পতাকা উড়িয়েই পৌঁছন লক্ষ্যপূরণের স্টেশনে। হয়ে ওঠেন বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারদের অন্যতম।
ধোনির উত্থানও রূপকথার। ক্রিকেট মানচিত্রে একেবারেই পুঁচকে শহর রাঁচি থেকে উঠে আসা। একদা খড়্গপুর স্টেশনের টিকিট কালেক্টরের ভারতীয় ক্রিকেটের রাজপথে পা রাখার কাহিনি গায়ে কাঁটা দেওয়ার মতোই। কপিলের হাতে কাপ ওঠার ঠিক ২৮ বছর পর ধোনি জেতেন ট্রফি। ২০১১ সালের ২ এপ্রিল আরব সাগরের তীর সাক্ষী থাকে মায়াবী রাতের। অথচ, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে রান তাড়ায় একসময় ধুঁকছিল ইনিংস। সেই পরিস্থিতি থেকে চাকা ঘোরায় একটা সিদ্ধান্ত। যুবরাজ সিংকে পিছিয়ে দিয়ে ব্যাটিং অর্ডারে এগিয়ে নামেন ধোনি। অথচ, সেবারের আসরে একেবারেই ব্যাটে ছন্দে ছিলেন না তিনি। কিন্তু ফর্ম হাতড়ে বেরনো মাহি ভরসা রাখেন সহজাত ক্রিকেটবুদ্ধিতে। জানতেন, মুরলীধরনকে সামলাতে তিনিই সেরা বাজি। আর সেটাই তফাত গড়ে দেয়। ছক্কা মেরে ধোনির ব্যাট ঘোরানোর ফ্রেম হয়ে ওঠে আত্মবিশ্বাসের জ্বলন্ত প্রতীক। নাটুকে গলায় রবি শাস্ত্রী বলে ওঠেন ‘ধোনি ফিনিশেস ইন স্টাইল’। চ্যাম্পিয়নরাই পারেন এভাবে ঝুঁকি নিতে। বিজয়ের বরমালা সেজন্যই ওঠে গলায়। ভাগ্যদেবীর আনুকূল্য তো সাহসীরাই পান। ধোনির নেতৃত্বেই ২০০৭ সালে শুরু হওয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ফাইনাল ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নেয় ভারত।
সমালোচকরা যদিও বাঘনখ হাতে প্রস্তুতই থাকতেন। ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলে অবধারিতভাবেই ‘ক্যাপ্টেন কুল’ হতেন রক্তাক্ত। আসলে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তের ক্ষমতা কারও কারও ঈশ্বরপ্রদত্ত। ছোটবেলা থেকেই তো প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই মজ্জায় মজ্জায়। অনেকবারই হতে হয়েছে বঞ্চনার শিকার। ধোনির ক্রিকেটার হওয়ার গল্পটাও অদ্ভুত। স্কুলে তিনি ছিলেন ফুটবল টিমের গোলকিপার। একদিন উইকেটকিপার আসেনি ক্রিকেট দলের। ধরে বেঁধে ধোনিকেই নামিয়ে দেওয়া হল কিপিং গ্লাভস হাতে। সেটাই পাল্টাল জীবনের গতিপথ। লম্বা চুলের মাহি মারতেন জোরে জোরে শট। ‘মাহি মার রহা হ্যায়’ স্লোগানের 
উৎস সেটাই। 
রোহিত আবার শুধু সাহসী নয়। দুঃসাহসী। কেরিয়ারের শেষদিকে এসে ভাঙচুর করেছেন ব্যাটিংয়ের টেমপ্লেট। শুরুতে সময় নিয়ে ধীরেসুস্থে বড় ইনিংস গড়াই ছিল তাঁর স্টাইল। কিন্তু দলের স্বার্থে বিসর্জন দিয়েছেন ব্যক্তিগত উচ্চাশা। নিজের রানটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, উদাহরণ হয়ে উঠেছেন। এমন স্বার্থশূন্য ক্রিকেটারের হাতেই বিশ্বকাপ মানায়। অথচ, তাঁর ভারী চেহারা নিয়ে কম ট্রোলড হননি। সেঁটে দেওয়া হয়েছিল আনফিট তকমা। ২৯ জুনের বার্বাডোজে টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল জেতার মুহূর্তে রোহিতের মাঠে সজোরে ঘুসি মারার ছবি তাই মর্মস্পর্শী। পিচের মাটি চেখে দেখা, মেয়েকে কাঁধে বসিয়ে ভিকট্রি ল্যাপে মেতে ওঠা, ঘাসে তেরঙা ঝান্ডা গেঁথে দেওয়ার মতো সোনালি ফ্রেমগুলো জাগায় শিহরন। অথচ, কোচ দীনেশ লাড জহুরির মতো হীরে না চিনলে ক্রিকেটার হওয়াই হতো না। স্বামী বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তির জন্য উদ্যোগ নেন তিনি। তখন মুম্বইয়ে কাকার বাড়িতে থাকতেন রোহিত।  কিন্তু মাসে ২৭৫ টাকা দেওয়ার ক্ষমতা ছিল না কাকার। যে স্কুলে পড়াশোনা করতেন সেখানে লাগত মাসিক ৩০ টাকা। অগত্যা, দীনেশ গিয়ে বলেন প্রিন্সিপালকে। তাঁর হস্তক্ষেপেই কাটে জটিলতা। প্রথমে যদিও বোলার হিসেবেই নজর কাড়েন রোহিত। কোচ জানতেনই না, অফস্পিনের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও আগ্রহ রয়েছে নয়া ক্রিকেট শিক্ষার্থীর!
সেই সময় থেকেই নিজের উপর বিশ্বাস মারাত্মক। মার্সিডিজ দেখে কোচকে বলেছিলেন, ‘স্যার, এই গাড়িটা একদিন কিনব।’ উত্তর আসে, ‘পাগল হয়েছিস নাকি? এই গাড়ির দাম জানিস?’ রোহিতের গলা কাঁপেনি, ‘এটাই কিনব স্যার।’ কিনেওছেন তা। নেপথ্যে অবশ্য রয়েছে ঘাম-রক্ত ঝরানোর কাহিনি। প্রতিভা যতই থাক, ঘষে-মেজে শান না দিলে মরচে পড়াই যে নিয়ম! 
কপিল, ধোনি, রোহিতরা নিছক নাম নন, অনুপ্রেরণা। হার-না-মানা জেদ, লড়াকু মানসিকতা, হাড়ভাঙা পরিশ্রম, ত্যাগে মিল ত্রয়ীর। সর্বোচ্চ আসরে অদম্য জেদ আর অনন্ত খিদে প্রয়োজন। তীব্রভাবে না চাইলে কোনওকিছুই যে ধরা দেয় না!
21st  July, 2024
সিমলার হানাবাড়ি
সায়নদীপ ঘোষ

ভ্রমণপ্রেমীদের অন্যতম পছন্দের জায়গা সিমলা। পাহাড়ের গায়ে ঠিক যেন রূপকথার শহর। যাওয়ামাত্র মনপ্রাণ জুড়িয়ে যায়। তবে এই সুন্দর শৈলশহরে রয়েছে এক ভূতুড়ে বাড়ি। স্থানীয়দের বিশ্বাস, সন্ধ্যার পর সেখানে গেলেই নাকি এক অশরীরীর দেখা মেলে। তাই সূর্য ডোবার পর পারতপক্ষে সেখানে কেউ যান না। বিশদ

21st  July, 2024
যোগ-গুণের ম্যাজিক
স্বরূপ কুলভী

অঙ্ক মানেই বুদ্ধির খেলা। যোগ-গুণ-ভাগ-বিয়োগের পরতে পরতে লুকিয়ে বিস্ময়। এগুলিই গণিতের সোনার কাঠি-রুপোর কাঠি। আর এই কাঠি ছোঁয়ালেই যেন আশ্চর্য ম্যাজিক! সংখ্যার হেরফেরে একেবারে নিখুঁতভাবে লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়া যায়। বিশদ

21st  July, 2024
উলের ফুল

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

14th  July, 2024
সাইকেলে বিশ্বজয়!

যখন মেসোপটেমিয়ায় ছিলেন, তখনই বিশ্ব ভ্রমণের‌ কথা মাথায় আসে। যুদ্ধ শেষ হওয়ার কয়েক বছর পর একটি সাইকেল জোগাড় করে রামনাথ বিশ্ব ভ্রমণে বেরিয়ে পড়েন। সঙ্গী ছিল এক জোড়া চটি, দু’টি চাদর ও একটি সাইকেল। ক্যারিয়ারে একটি বাক্সে রাখা ছিল সাইকেল মেরামতির কিছু প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই সিঙ্গাপুরের কুইন স্ট্রিট থেকে যাত্রা শুরু করল ‘রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড’। হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটিই লেখা ছিল রামনাথের সাইকেলের গায়ে।
বিশদ

14th  July, 2024
আজব আজগুবিতলা

আজগুবিতলা স্টেশনে নেমে সত্যি সত্যিই ভয় পেয়ে গেলেন মণিশংকরবাবু। চারদিক শুনশান। জনপ্রাণী কেউ কোত্থাও নেই। এখন এই অন্ধকারে ঘড়িও দেখা যাচ্ছে না।
বিশদ

14th  July, 2024
 রথের মেলার মজা
 
​​​​​​​

আজ রথযাত্রা। রথ মানে যেমন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার মাসির বাড়ি যাত্রা, তেমনই পাঁপড়ভাজা আর পেঁয়াজি খাওয়ার মজা। তবে, মেলা ছাড়া আষাঢ়ের এই উৎসব পূর্ণতা পায় না। রথের মেলায় মজা করার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার  পাথরপ্রতিমা ব্লকের সীতারামপুর জি-প্লট মিলন বিদ্যানিকেতন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।
বিশদ

07th  July, 2024
কাঁদলে হবে! জানাও দরকার

বকুনি দিলে কার না কান্না পায় বল। দুঃখ পেলে চোখে জল ভরে আসে। কেউ কেউ ফুপিয়ে কাঁদে, কেউ আবার জোরে। অনেকের আবার বই পড়ে বা সিনেমা দেখেও কান্না আসে।
বিশদ

07th  July, 2024
মধুর প্রতিশোধ!

সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাননি। জন্মেছিলেন ইতালির এক সাধারণ আঙুর চাষির ঘরে। তারিখটা ১৯১৬ সালের ২৮ এপ্রিল। ইতালির এক দরিদ্র আঙুর চাষির ঘরের ছেলে হয়ে তাঁকে কোনও দিনই চাষের খেত আকর্ষণ করেনি। ছোটবেলা থেকেই আগ্রহ ছিল ট্রাক্টর এবং চাষাবাদে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি।
বিশদ

07th  July, 2024
নাচছে একশো কোটি

রোহিতদাদা মোহিত করেন, সত্যি করিতকর্মা,
সোনার জলে থাক লেখা নাম— বাবু রোহিত শর্মা।
কোহলি তো সত্যি ‘বিরাট’, দেশকে ধরেন উচ্চে,
আনন্দে কে ফেলেন কেঁদে, চোখের জলও মুছছে?
বিশদ

07th  July, 2024
ইউরোর মাঝেই পড়াশোনায় ব্যস্ত ইয়ামাল

স্কুলছাত্র। ১৬ বছর বয়সেই দাপাচ্ছে ইউরো কাপ টুর্নামেন্ট। স্পেনের এই উঠতি ফুটবল তারকাকে নিয়ে লিখেছেন সৌগত গঙ্গোপাধ্যায় বিশদ

30th  June, 2024
পর্বতশৃঙ্গের বিভীষিকা

অন্নপূর্ণা, কে-২, নাঙ্গা পর্বতের মতো শৃঙ্গগুলি অভিযাত্রীদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের। তবুও সাহসে ভর করে বেরিয়ে পড়েন পর্বতারোহীরা। সেই গল্পই শোনালেন বিশ্বজিৎ দাস।     বিশদ

30th  June, 2024
ইতিহাসের সাক্ষী রামমোহন লাইব্রেরি
সোমনাথ সরকার

ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক রাজধানী আমাদের গর্বের শহর কলকাতা। আর এই শহরেই দৃপ্ত পদক্ষেপে শতবর্ষ পেরিয়ে এগিয়ে চলেছে রামমোহন লাইব্রেরি। ১৯০৫ সালের ২৪ জানুয়ারি উত্তর কলকাতার এক ভাড়াবাড়িতে রামমোহন লাইব্রেরির সূচনা হয়। বিশদ

30th  June, 2024
আশ্চর্য আন্দাজ
রিমি মুৎসুদ্দি

মেঘলা আকাশের মতো দেবলামাসির মনটাও আজ খুবই খারাপ। সকাল সকাল রান্না সেরে চারটি মুড়ি ঘুগনি দিয়ে জলখাবার খেয়েই মাসি কাগজ কলম নিয়ে গুছিয়ে বসেছে। বিশদ

23rd  June, 2024
জানা অজানা: দূরদর্শী বঙ্কিম

আগামী বুধবার সাহিত্যসম্রাটের জন্মদিন। তিনি ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। কর্মজীবনে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। তেমনই কয়েকটি মজার ঘটনা তুলে ধরলেন অরিন্দম ঘোষ। বিশদ

23rd  June, 2024
একনজরে
বাংলাদেশের অশান্তির প্রভাব পড়েছে এপারের বাণিজ্যে। ওপারে সৃষ্টি হওয়া অচলাবস্থার জেরে মালদহের ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। গত এক সপ্তাহ ধরেই পণ্য পরিবহণে বিঘ্ন ঘটছিল। রবি ...

ফিটনেসের সমস্যা, চোটের জন্য মাঝেমধ্যেই বাইরে থাকা, সতীর্থদের আস্থার অভাব। ভারতের টি-২০ অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে হার্দিক পান্ডিয়ার ছিটকে যাওয়ার কারণ এগুলোই। সোমবার প্রধান নির্বাচক অজিত ...

সোমবার থেকে সংসদে বাজেট অধিবেশন শুরু হয়েছে। অধিবেশনের প্রথম দিনেই বাগনান থেকে শ্যামপুর পর্যন্ত রেললাইন চালুর দাবি জানালেন উলুবেড়িয়ার সাংসদ সাজদা আহমেদ। ...

পুলিসি ধরপাকড় কিছুটা কমতেই ফের শুরু হয়েছে চোরাই কয়লা কারবার। দুবরাজপুরের ঘাট গোপালপুর গ্রামই এখন চোরাই কয়লার প্রধান স্টক পয়েন্ট। সেখান থেকে বাইকে করে কয়লা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২৯- আমেরিকাতে টাইপরাইটারের পূর্বসুরী টাইপোগ্রাফার পেটেন্ট করেন উইলিয়াম অস্টিন বার্ড
১৮৪৩ - সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও বাগ্মী রায়বাহাদুর কালীপ্রসন্ন ঘোষের জন্ম
১৮৫৬- স্বাধীনতা সংগ্রামী বাল গঙ্গাধর তিলকের জন্ম
১৮৮১ - আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সংস্থাগুলির মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন আন্তর্জাতিক জিমন্যাস্টিক ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত 
১৮৯৩ - কলকাতায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ পূর্বতন বেঙ্গল একাডেমি অব লিটারেচার স্থাপিত
১৮৯৫- চিত্রশিল্পী মুকুল দের জন্ম
১৮৯৮ - বিশিষ্ট বাঙালি কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০৬ - চন্দ্রশেখর আজাদ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী
১৯২৭ - সালের এই দিনে ইন্ডিয়ান ব্রডকাস্টিং কোম্পানি বোম্বাইয়ে ভারতের প্রথম বেতার সম্প্রচার শুরু করে
১৯৩৩ - ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সশস্ত্র বিপ্লবী ও আইনজীবী যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তের মৃত্যু
১৯৩৪ – পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনের জন্ম
১৯৪৭ – বলিউড অভিনেতা মোহন আগাসের জন্ম
১৯৪৭ – বিশিষ্ট বেহালা বাদক এল সুব্রহ্মণমের জন্ম
১৯৪৯ -  দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার ক্লাইভ রাইসের জন্ম
১৯৫৩ - ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার গ্রাহাম গুচের জন্ম
১৯৭৩ – সঙ্গীত পরিচালক তথা সঙ্গীত শিল্পী হিমেশ রেশমিয়ার জন্ম
১৯৯৫- হেল-বপ ধূমকেতু আবিস্কার হয়, পরের বছরের গোড়ায় সেটি খালি চোখে দৃশ্যমান হয়
২০০৪- অভিনেতা মেহমুদের মৃত্যু
২০১২- আই এন এ’ যোদ্ধা লক্ষ্মী সায়গলের মৃত্যু
২০১৮ - মঞ্চ ও চলচ্চিত্রাভিনেত্রী বাসবী নন্দীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৫ টাকা ৮৪.৫৯ টাকা
পাউন্ড ১০৬.৪৩ টাকা ১০৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮৯.৬৩ টাকা ৯২.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ শ্রাবণ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া ১৩/১০ দিবা ১০/২৪। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র ৩৭/৫৫ রাত্রি ৮/১৮। সূর্যোদয় ৫/৮/০, সূর্যাস্ত ৬/১৭/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ গতে ১০/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/২ গতে ২/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে ৫/২৬ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ মধ্যে পুনঃ ৯/১১ গতে ১১/২১ মধ্যে পুনঃ ১/৩১ গতে ২/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৭ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/১ ম঩ধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/০ মধ্যে। 
৭ শ্রাবণ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ১২/৪৭। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ১১/৪২। সূর্যোদয় ৫/৬, সূর্যাস্ত ৬/২১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ গতে ১০/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/৪১ মধ্যে ও ৩/৩২ গতে ৫/১৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫১ মধ্যে ও ৯/৫ গতে ১১/১৯ মধ্যে ও ১/৩৩ গতে ৩/২ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৩/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/৩ মধ্যে।
১৬ মহরম।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিট-ইউজি প্রশ্নপত্র ফাঁস মামলা: পুনরায় পরীক্ষার নির্দেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

05:18:38 PM

কলকাতা লিগ: ক্যালকাটা পুলিস ক্লাব ও মোহন বাগানের ম্যাচ ড্র, স্কোর ১-১

05:10:49 PM

বক্তব্য শেষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

05:02:23 PM

১৫ অক্টোবর দুর্গাপুজোর কার্নিভ্যাল: মমতা

04:58:39 PM

আগামী বছরে পুজো কমিটিগুলিকে ১ লক্ষ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

04:58:18 PM

চলতি বছরে পুজো কমিটিগুলিকে ৮৫ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

04:56:43 PM