Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ফেসবুকে বনলতা
শুচিস্মিতা দেব 

আমি তপেন বাগচি। পেশাহীন এবং নেশাহীন ছাপোষা মানুষ। পেশার অভাবে নেশা করার হিম্মত হয়নি কখনও। অভিজাত পাড়ায় ঠাকুরদার আমলের দোতলা বাড়িতে বিনা পয়সার বাসস্থান। বাবা ছিলেন ব্যারিস্টার ঠাকুরদার ল ফার্মের যোগ্য উত্তরাধিকারী। অ্যাক্সিডেন্টে তিনি সহধর্মিণী সহ স্বর্গে গেলে, জ্যাঠামশাই কোন মতে এখন ফার্মের হাল ধরে আছেন। কাকু-কাকি দোতলায়, দু’জনেই রিটায়ার্ড প্রফেসর। একতলায় মাতৃসমা জেঠিমার হেঁশেলে তিনবেলা খাওয়াটা জোটে। যেহেতু পঁয়তাল্লিশেও অকৃতদার, ছাদ-ঘর আমার ঠিকানা।
চিলেকোঠায় থাকতে আমার কোনও অসুবিধাই নেই। গরমে দখিনা হাওয়া, শীতে রোদ্দুরের ওম পাই। আমি দেখেছি ভালো লাগাটা মনের ব্যাপার, না হলে বড় বড় ঘরে থেকেও কাকু-জেঠুরা খুশি কোথায়? অধুনা ছাদের ভাগাভাগি নিয়ে মন কষাকষি চলছে তো দু’পক্ষে। আমি তো ফেকলু পার্টি, আমাকে নিয়ে ওদের টেনশন নেই। বাপ-মায়ের শোক আর টাইফয়েডে আমার মাথাটা নাকি গোলমাল হয়ে এই বে-হাল। পড়াশোনায় জুত হল না। কাকু-জ্যাঠার উত্তর-পুরুষরা ‘ক্যাট’ ‘ম্যাটে’র দৌলতে আধুনিক ট্রেন্ড অনুসারে পশ্চিমবাংলা ছেড়ে ভাগলবা। কেবল আমি অভাগা, সকলের ঝেড়ে ফেলা ‘মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধ’কে জাপটে কোনও মতে টিকে আছি। পাড়ার যত হিংলিশ ছেলেপুলেরা আমার ছাদ-ঘরের টিউশনের আখড়ায় বসলেই বাংলায় পাশ। প্রাণপণ প্রচেষ্টায় বোঝাতে চাই ওদের শুধু নম্বরের জন্য নয়, বাংলাকে ভালোবাসলে মধু কবির মতন বাছারা পেলেও পেতে পারিস ‘অমূল্য রতন’, কিন্তু দেখছি জয়েন্ট এন্ট্রান্সে ফোকাসড সুপার ইন্টেলিজেন্ট প্রজন্মকে বাগে আনা আমার পক্ষে প্রায় ‘না মুমকিন হ্যায়’। তবে আশা ছাড়িনি, নানাবিধ হীনতার কারণে প্রচুর দীনতা থাকলেও আমি আশাবাদী। জেঠি বলেন, ‘বোকারা আকাশ-কুসুম কল্পনার জগতে থাকে’, আমাকে আড়ালে এ বাড়িতে বোকা বলা হয়। বোকাই বটে! না হলে দুই সেট বুড়ো-হাবড়াদের দেখাশোনার জন্য আমাকে সেট করে দিয়ে কাজিনরা তাদের জেট-সেট জীবনে উধাও হয়? হাঁপানি, গেঁটে ব্যথা, হাই সুগার, বিকল হার্ট— তিন মাস অন্তর বুড়ো-বুড়িদের ডাক্তারি চেক-আপ, এ বাড়ির ও তার বাসিন্দাদের মেইন্টেন্যান্সের যাবতীয় কর্মে ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো এই অভাগা। তবে এই জীবনে আমি দিব্যি আছি। খোলামেলা ছাদ-ঘর। মাথার উপর মুক্ত আকাশ। বসের চাঁটা নেই, মাথার ঘাম পায়ে ফেলা ইঁদুর-দৌড় নেই, এমনকি বউয়ের খিঁচুনিও নেই। বউ প্রসঙ্গে বলি, জেঠির মতে আমাকে তো কেউ মেয়ে দেবে না। কথাটা ভুল। বাংলাদেশে আমার মতন বোকাদেরও বউ জোটে। আদতে বিয়ে দিতে গুরুজনদের কারও চাড় ছিল না, আমারও না। কেন সেটা এবার বলি।
আমার জীবনেও একটু-আধটু রসের জোগান আছে, আছেন এক বনলতা সেন। কবিতার নয়, একেবারে জলজ্যান্ত। পাশের বাড়ির তিনতলায় থাকেন, মিঃ সেন বিখ্যাত হার্ট স্পেশালিস্ট ছিলেন। রাশি রাশি গোলমেলে হার্ট সামলানোর কঠিন চক্করে নিজের হার্টটিকে অকালে উৎসর্গ করেছেন বেচারা।
আমি যখন হাফপ্যান্ট থেকে ফুল প্যান্টে প্রমোটেড হলাম, গোঁফের রেখা আসি আসি, তখন পাশের বাড়িতে বনলতা বধূ বেশে গাড়ি থেকে নামলেন। হাঁ করে দেখতে দেখতে সেই যে টালমাটাল হলাম এখনও এই আধা বুড়ো বয়সেও আর তালে ফিরতে পারিনি। বাপরে! রূপসী হো তো অ্যায়সা! ডানাকাটা পরী তায় বিদুষী। বনলতার রূপ আর ডাক্তারকাকুর অঢেল টাকা, ফলে তাদের ড্রইংরুম ভরে থাকত স্তাবকে। স্বরচিত কবিতা পাঠ করতেন বনলতা আর ফ্রি সুরায় আচ্ছন্ন স্তাবকদের ‘আহা’র বন্যায় ভাসতেন। ওই মেহফিলে যোগ দেবার প্রবল বাসনা বুকে চেপে আমার দিন কাটত। কবিতা আমিও ভালোবাসি, কিন্তু গর্বিত রাজহংসীটির কাছাকাছি যাবার যোগ্যতাই কোনদিন হল না। অগত্যা ‘আকাশ কুসুম’ হয়ে রয়ে গেলেন বনলতা।
ছেলেবেলায় দুষ্টুমি করে সেনেদের খোলা ছাদে বল ফেলে ‘কাকিমা’কে ডাকলে উনি শোবার ঘর থেকে আলুথালু বেরিয়ে বলটা ফিরিয়ে দিতেন। কোনওদিন রাগেননি। ‘এত জোরে ছুঁড়িস কেন? তোর বল এবার হারাবে!’ হায়রে, বল তো তুচ্ছ, আমিই বলে হারিয়ে বসে আছি! এইভাবে কেটে গেল এতগুলো বছর! বনলতার সংসার জীবনের সম্পৃক্ত দর্শক হয়ে অপরিবর্তনের পাঁকে বুঁদ হয়ে পড়ে আছি। আমার সামনে তিনি বয়স্কা হলেন, বিধবা হলেন, ছেলে বিদেশে গেল, স্তাবক দল হাওয়ায় মেলাল। জেঠির বনলতাকে ভারী অপছন্দ। আমি কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলতেন, ‘বড্ড দেমাকি আর বাউন্ডুলে মহিলা! অসংসারী। ডাক্তার ঠাকুরপোকে যত্ন করেনি একটুও। ছেলেটাকে তো আয়াই মানুষ করেছে। তাই ছেলেরও টান নেই মায়ের উপর, ফিরিঙ্গি মেয়ে বিয়ে করে এ মুখো হবার আর মুখ নেই ছেলের।’ ‘আমি জানি, উনি তোমার সত্যনারায়ণের পূজায় আসেন না তাই তোমার রাগ।’ আমি জেঠিকে খোঁচা মারি।
‘রাগ হবে না? বারের পুজো বলে কথা। তবে কোথাওই যায় না তো। কোন লৌকিকতা মানে? কীসের যে এত গর্ব! শরীর খারাপ শুনি, কিন্তু কী হয়েছে কেউ জানে না। আগে তো পার্টি, কবিতার আসর, ফুর্তিতে মেতে থাকত, এখন তিনতলার টঙে উঠে বসে আছে। একা একা থাকিস একটু তো প্রতিবেশীদের সঙ্গে মানিয়ে চলবি বাপু!’ ওঁর এই একা একা ভাবটাই তো আমায় টানে। একা থাকাটা একটা আর্ট। নিজেকেই হতে হবে নিজের বন্ধু। ক’জন পারে সেটা? বনলতা পেরেছেন। সাধারণ মানুষ বোঝে না উদাসীন বনলতাদের। উনি নিয়মের খাঁচায় বদ্ধ তোতা পাখি হয়ে বাঁচতে চাননি।
আমি তো দেখি ঘণ্টার পর ঘণ্টা উনি বেডরুম লাগোয়া ছোট ছাদটায় ফুলগাছের পরিচর্যা করেন। কত ফুল ফোটান। পূর্ণিমা রাতে মোমের পুতুল হয়ে চাঁদের আলোয় ভাসেন। ঘরময় ছড়ানো নিজের পয়সায় ছাপানো পুরনো কবিতার বই নিয়ে ডুবে থাকেন নির্জন দুপুরে। উনি একজন আত্মস্থ মানুষ, আমি ওঁকে বেশ বুঝি। তবে আমি যে ওকে দেখি সেটা বুঝতে দিই না পাছে উনি অস্বস্তিতে পড়েন।
একা বাঁচা কাকে বলে সে আমিও বেশ জানি। আমি যখন বারো, দোলে গাড়ি নিয়ে শান্তিনিকেতন গেলেন বাবা-মা। খুড়তুতো ভাই-বোনদের সঙ্গে রং খেলার আকর্ষণ ছেড়ে যাওয়া তখন আমার কাছে অসম্ভব। বাবা-মা ফেরেননি, ফিরল দুটো ডেডবডি। সেই থেকে সংসারকে নতুন করে চেনার শুরু। আশপাশের মানুষদের বদলাতে দেখলাম ধীরে ধীরে। বাস্তব সম্পর্ক বদলায়, কল্পনার সম্পর্কের বদল হয় না। তার চাবিকাঠিটা যে আমারই হাতে। আমার বনলতা তাই পার্মানেন্ট হয়ে রয়ে গেলেন আমার জীবনে।
‘ফেসবুকে’ আমি একদিন বনলতাকে পেলাম। ছবিটা আগের, তাঁর চোখ দুটিতে তখন পাখির নীড়ের আশ্রয়, মুখের স্থাপত্যে শ্রাবস্তীর কারুকার্য। এই পুরনো বনলতাকে খুব চিনি। ‘জয় মা’ বলে পাঠালাম বন্ধুত্বের অনুরোধ! কী কাণ্ড? ‘বহুদিনের প্রতিবেশী’কে বনলতা গ্রহণ করলেন। মন বলল, অবশেষে স্বপ্ন সফল হল, ওঁর জৌলুসহীন আলো নেভা মেহফিলে পা রাখলাম আমি। বনলতা ‘ফেসবুকে’ কবিতা লেখেন। আমি তৎক্ষণাৎ পড়ে ভালোলাগা জানাই। কখনও মন্তব্য করি, উনি উত্তর দেন। সবই হয় বাতাসে উড়ে উড়ে, সামনাসামনি রয়ে যায় সেই আবাল্যের দূরত্ব। বুঝি না আদৌ জানেন কি আমার পরিচয়? খেয়াল করেছেন কি আমার নীরব অস্তিত্ব? আমি তার কবিতায় তাকে ঘিরে থাকা ঝুমকো লতা, একলা ছাতিম গাছ, কার্নিসের নিঃসঙ্গ ঘুঘুদের দিব্যি শনাক্ত করি, ঘ্রাণ পাই ওঁর যাপন বৃত্তান্তের।
কবিতা কিন্তু তিনি ভালোই লেখেন। সামাজিক অবক্ষয়, ক্ষয়িষ্ণু মানবিকতার কথা লেখেন। ধীরে ধীরে তার পাঠক দল ভারী হচ্ছে। অল্প বয়সে প্রশংসায় না ভেসে, খেটেখুটে মন দিয়ে লিখলে তিনি কবি হিসাবে এতদিনে দাঁড়িয়ে যেতে পারতেন।
আজ কিছুদিন ধরে দেখছি ‘ফেসবুকে’ তাঁর পোস্ট করা কবিতা নিঃসঙ্গতার সুরে ম্রিয়মাণ। বড্ড নিরাশার কথা বলে তাঁর আজকের কবিতা ‘একলা কাঙাল’। এমন তো বড় ঘটে না। গুণমুগ্ধরা তাঁর ভেঙে পড়া মানসিকতাকে পজিটিভ করে তোলার উপদেশ দিয়েছেন দেখলাম। আমি কিছুই লিখিনি, কবিতাটা পড়ে আমার মন খারাপ হয়ে গেল।
ঘর থেকে বেরিয়ে আসি। রাতের নির্জনতাকে ভেঙে দেয় মেঘের গভীর গর্জন, ছাদের পাশে এসে দেখি আকাশ ছেয়ে কালো মেঘ, বিদ্যুতের রেখা এঁকেবেঁকে সাপের জিভের মতন ছোবল মারছে। প্রবল হাওয়ার ঝাপটায় ধুলো উঠছে কুণ্ডলী পাকিয়ে। সামনেই বনলতার শোবার ঘর। ভাবছি তাঁরই কথা আর তখনই দমকা বাতাসে উড়ে গেল বনলতার জানলার পর্দা, আমি দেখলাম এক অলৌকিক অবিশ্বাস্য দৃশ্য। খাটের উপর টুল, তার উপরে বনলতা। গলা পেঁচিয়ে শাড়ির ফাঁস উঠে গেছে ফ্যানের উচ্চতায়। আমি এত চমকে যাই যে কথা বলতে পারি না, বনলতা দমকা বাতাসের ধাক্কায় দুলে উঠে জানলার দিকে মুখ ফেরান। যে কোনও মুহূর্তে এখন অঘটন ঘটে যেতে পারে, হাতে সময় নেই, আমি চেঁচাই— ‘কাকিমা, এমন করবেন না প্লিজ—’
আশ্চর্য হয়ে তাকিয়ে রইলেন এইদিকে, শ্রাবস্তীর ধ্বংসস্তূপকে দেখি জীবন আর মৃত্যুর মাঝখানে মাত্র কয়েক মিটারের দূরত্বে। হাওয়ায় পর্দা সরে যাওয়ায় পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি একে অপরকে। অপ্রত্যাশিত ঘটনার আকস্মিকতায় বিমূঢ় বনলতা থমকে আছেন!
‘প্লিজ, প্লিজ— নেমে আসুন!’
আমি ঝুঁকে পড়ি, পারলে লাফ মেরে পৌঁছে যাই। দাঁড়িয়ে রইলেন। কয়েক মিনিটই হবে, আমার কাছে সেকেন্ডরা এখন ঘণ্টার মতন দীর্ঘ। তারপর ধীর হাতে ফাঁসটা খুলে সাবধানে নেমে এলেন মেঝেতে। হাওয়ায় এলোমেলো চুল, রক্তশূন্য মুখে এগিয়ে এলেন। জানলার মুখ চেপে বিস্ফারিত চোখে চেয়ে বললেন, ‘আরেকটু হলে মরে যেতাম’—
‘আপনি এটা কী করছিলেন?’— আমি রাগই করে ফেলি, আসলে তো বুক কাঁপছে।
‘তুমি তো আজ আমার কবিতার কমেন্ট করনি তপেন।’
‘আপনি আমার নাম জানেন?’
‘সবাই ক্রিটিসাইজ করল, কেউ বুঝল না, আমি আর বাঁচতে চাই না তপেন।’
‘আপনি তো কোনওদিন এত ভেঙে পড়েন না, কী হয়েছে? খুব কষ্টে আছেন মনে হল।’
‘তুমি কি টের পেয়েছিলে আমার কষ্ট?’
‘আপনার কবিতায় কিছু দিন ধরেই দেখছি অবসাদ, আপনি ভালো নেই। আমার মন খারাপ করছিল, আপনার জন্য চিন্তা হচ্ছিল। ভাবলাম আপনার কাছে একবার যাই, কিন্তু এত রাত, খারাপ দেখায়, চেনেনও না।’
‘আসলে পারতে, বড্ড ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। বুঝলাম মানুষ নিজেকেই সবথেকে বেশি ভালোবাসে। কত শোক সামলেছি, নিজেকে শক্তও ভাবতাম। জানো আজ— ডাক্তার আমার বায়োপ্সি রিপোর্ট দিল— ব্রেস্ট ক্যান্সার— সেকেন্ড স্টেজ।’
আমি ভিতরে কেঁপে যাই।
‘তো? ক্যান্সার এখন জলভাত, কত ওষুধ বেরিয়েছে, ঠিক হয়ে যাবেন।’
‘লম্বা যুদ্ধ তপেন, ছেলে এলেও বেশিদিন থাকবে কি? একা টানতে পারব না তপেন, আমার ভয় করছে।’
হাওয়ার সঙ্গে লড়ে অনর্গল কথা বলছেন বনলতা, আমি দেখছি ওঁর গাল বেয়ে নামছে জলের ধারা। টের পাই বড় বড় ফোঁটায় বৃষ্টি নেমে আমার চোখ-মুখে পড়ছে। বৃষ্টির জল কী লোনা হয়?
আমি লবণাক্ত জলের ধারা মুছে বলি, ‘কীসের ভয়? আরে আমি তো আছি, একদম ভাববেন না, ডাক্তার-বদ্যিতে আমি এক্সপার্ট! কাল সকালেই আমি আসছি, এখন লক্ষ্মী মেয়ের মতন ঘুমিয়ে পড়ুন। আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে তো আপনার?’
‘তা হচ্ছে তপেন। কবে থেকে দেখছি তো তোমাকে— কত বড় হয়ে গেছ, সকলের খেয়াল রাখো তুমি, তোমার বাবা-মা বেঁচে থাকলে তোমার জন্য গর্বিত হতেন—’
আমি তপেন বাগচি, বোকাটে সংসারে উদ্বৃত্ত, আকাশ-কুসুম কল্পনার জগতের বাসিন্দা, একটা ফেকলু অস্তিত্ব, তাকে এসব কী বলছেন মিসেস সেন? বহু যুগ ওপারে, আবছা হয়ে আসা, আমার বাবা-মায়ের মুখ মনে পড়ল। আমার রুক্ষ অস্তিত্বে কত কত বছর পর মায়ের আদরের নরম স্পর্শের অনুভূতি ফিরে এল। আমার নিঃসঙ্গ ছাদ-ঘর বিদ্যুতের তীব্র ঝলকে ক্ষণে ক্ষণে আলোকিত হচ্ছে— তপ্ত রাতের শরীরে করুণার মতন ঝরে পড়ছে বৈশাখী জলের শীতল ধারা, এ এক আশ্চর্য রাত— আজ আমার এতটুকু একা লাগছে না আর— বনলতা গ্রিল ধরে বৃষ্টির ধারাপাতের দিকে চেয়ে আছেন— এখন নৈঃশব্দ্য— এখন বর্ষণ—ভিতরে বাইরে...
অলংকরণ : সুব্রত মাজী 
01st  December, 2019
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পর্ব * ১
সন্দীপ রায়চৌধুরী

উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের দ্যুতিতে ভাস্বর। এই লাইনটা বললে হয়তো এক রকম অপমানই করা হয় তাঁদের। কারণ অন্যের আলোয় আলোকিত হওয়ার প্রয়োজন এঁদের কারও কখনও হয়নি। এঁরা নিজেরাই এক একজন কিংবদন্তি।   বিশদ

01st  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

01st  December, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মহাকালীর কালীমঠ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

পর্ব-৩৭

হিমালয়ের পবিত্র দেবস্থানগুলি বারে বারে পরিব্রজন করলেও গুপ্তকাশীর অদূরে কালীমঠে আর যাওয়াই হয় না। তাই সেবার গৌরীকুণ্ডের পথে ত্রিযুগীনায়ারণ হয়ে গুপ্তকাশীতে এসে রাত্রিবাস করলাম। 
বিশদ

24th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৭

ছিলেন বিজ্ঞানের ছাত্র, বিষয় ছিল রসায়ন। তিনি নিজের সম্পর্কে বলতেন, ‘আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। আচারে-ব্যবহারে, ভ্রমণে-পর্যটনে, খাদ্যে-পানীয়ে কালাপাহাড় বলিয়া পরিচিত মহলে আমার অখ্যাতি আছে; তবু আজ অস্বীকার করিতে পারি না, অলৌকিক শ্রেণীর দুইটি ঘটনার আমি সাক্ষী হইয়া আছি। 
বিশদ

24th  November, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

17th  November, 2019
 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

17th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
সম্পর্ক
সম্পন্ন চৌধুরী 

রাত প্রায় বারোটা
মুষলধারে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। থামার কোনও লক্ষণই যেন নেই। কিন্তু গরমটা কিছুতেই যেন কমছে না। মানে বৃষ্টিটা আরও হবে। গোটা বাড়িটাই প্রায় জলে ভরে গেছে। ঘরের ভিতরেও জল ঢুকবে ঢুকবে করছে। 
বিশদ

10th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
দেশনোকের করণীমাতা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

পর্ব-৩৪

দেশনোকের করণীমাতার প্রসঙ্গে এবার আসা যাক। ইনি রাজস্থানের মরু অঞ্চলে রাজ পরিবারের আরাধ্যা দেবী। করণীমাতার মন্দির হচ্ছে পৃথিবীবিখ্যাত মন্দির, অসংখ্য ইঁদুরের জন্য এই মন্দির ‘চুহা মন্দির’ নামে প্রসিদ্ধ। সেবার রাজস্থান ভ্রমণের সময় মুলতানি ঘাঁটির কোলায়েতে গিয়েছিলাম কপিলমুনির মন্দির ও পবিত্র সরোবর দেখতে।  
বিশদ

03rd  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩৪

সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। জমে উঠল বন্দ্যোপাধ্যায় দম্পতির সুখের সংসার। আর সেই দৃশ্য দেখে বিধাতা বোধহয় একটু মুচকি হেসেছিলেন, হয়তো মনে মনে বলেছিলেন, বিভূতিভূষণ, সুখ নয় , তোমাকে আমি পৃথিবীতে পাঠিয়েছি সৃষ্টি করার জন্য, সুখভোগের অধিকারী তুমি নও!  
বিশদ

03rd  November, 2019
পরম্পরা
বিনতা রায়চৌধুরী 

প্রাণগোপাল সরকার জমিদার না হলেও গ্রামের একজন অত্যন্ত সম্পন্ন গৃহস্থ। বিঘের পর বিঘে জমিতে তাঁর ধান চাষ হয়। ধান-চালের ব্যবসায়ে প্রাণগোপাল সবদিক থেকেই সার্থক। তারসঙ্গে সে সৎ-ও। তাঁর অধীনস্থ কোনও কর্মচারীকে সে ঠকায় না।  
বিশদ

03rd  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ রাজরপ্পা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 এবার ছিন্নমস্তা দেবীর কথা বলি। দশমহাবিদ্যার ভয়ঙ্করী রূপের প্রকাশ ছিন্নমস্তায়। এটি হল মহাদেবীর অন্তর্মুখী রূপ। এঁর স্বরূপ অনুধাবন করার শক্তি একমাত্র সাধকের পক্ষেই সম্ভব। ছিন্নশির হয়েও ইনি জীবিত থাকেন। চতুর্দিকে এঁর বসন। অর্থাৎ ইনি দিগবসনা। বিশদ

27th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 কিন্তু সুখ দীর্ঘস্থায়ী নয়। পঞ্চাননবাবু মারা যাওয়ার আগে জাহ্নবীদেবী এক কন্যা সন্তানের মাতা হন। কিন্তু পিতার অকাল মৃত্যুর দায় বহন করতে হয়েছিল সদ্যোজাত সেই কন্যা সন্তানকে। তাকে চট পেতে শুইয়ে রাখা হতো বাড়ির বাইরের নারকেল গাছের তলায়। স্বভাব কবি বিভূতিভূষণকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর আলিপুরদুয়ার শহরের ইন্ডোর স্টেডিয়ামের পাশে অত্যাধুনিক ব্যায়ামাগার তৈরির কাজ শুরু করছে। এই কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এটির কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আলিপুরদুয়ার জেলা ক্রীড়া সংস্থার হাতে তা তুলে দেওয়া হবে।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র চালানোর খরচের ৯০ শতাংশ আগে কেন্দ্রীয় সরকার দিত। এখন দিচ্ছে ৪০ শতাংশ। ফলে রাজ্য সরকারকে দিতে হচ্ছে বাকি ৬০ শতাংশ টাকা। পরিস্থিতি এরকম হলেও রাজ্য সরকার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলি চালিয়ে যাবে বলে সোমবার বিধানসভায় জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ...

সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ্যভাতা, সংশোধিত বেতনক্রম চালু সহ মোট ৯ দফা দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সদস্যরা সোমবার বাঁকুড়া জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের অফিসে অবস্থান ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেন। এদিন সকাল ১০টা থেকে অফিসের সামনে শিক্ষকরা ধর্নায় বসেন। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন তহবিলে বরাদ্দ অর্থ বৃদ্ধির দাবি উঠল বিধানসভায়। সোমবার প্রশ্নোত্তর পর্বে বিরোধী কংগ্রেস এবং সিপিএমের কয়েকজন বিধায়ক এই প্রসঙ্গটি তোলেন। সেই সময় টেবিল চাপড়িয়ে অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাবকে সমর্থন করতে দেখা যায় তৃণমূল কংগ্রেসের কয়েকজন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব এইডস দিবস
১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেন জাপানের সম্রাট হিরোহিতো
১৯৫৪: সমাজকর্মী মেধা পাটেকরের জন্ম
১৯৬৩: ভারতের ১৬তম রাজ্য হিসাবে ঘোষিত হল নাগাল্যাণ্ড
১৯৬৫: প্রতিষ্ঠিত হল বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)
১৯৭৪: স্বাধীনতা সংগ্রামী সুচেতা কৃপালিনীর মৃত্যু
১৯৮০: ক্রিকেটার মহম্মদ কাইফের জন্ম
১৯৯৭: বিহারের লক্ষ্মণপুর-বাথে অঞ্চলে ৬৩জন নিম্নবর্গীয়কে খুন করল রণবীর সেনা
১৯৯৯: গায়ক শান্তিদেব ঘোষের মৃত্যু

01st  December, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৯৪ টাকা ৭২.৬৫ টাকা
পাউন্ড ৯১.০৫ টাকা ৯৪.৩৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৬১ টাকা ৮০.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৪৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৫১০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,০৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ৪২/৫৩ রাত্রি ১১/১৪। ধনিষ্ঠা ২০/২৯ দিবা ২/১৭। সূ উ ৬/৪/৫৩, অ ৪/৪৭/২৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ১১/৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৭ গতে ৮/২০ মধ্যে পুনঃ ৯/১৩ গতে ১১/৫২ মধ্যে পুনঃ ১/৩৯ গতে ৩/২৫ মধ্যে পুনঃ ৫/৫২ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৭/২৫ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ৪২/৪৮/৩২ রাত্রি ১১/১৩/৪৯। ধনিষ্ঠা ২২/৪৯/২৩ দিবা ৩/১৪/৯, সূ উ ৬/৬/২৪, অ ৪/৪৭/৫২, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৭/৪২ গতে ১১/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৮/২৬ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১২/১ মধ্যে ও ১/৪৯ গতে ৩/৩৬ মধ্যে ও ৫/২৪ গতে ৬/৭ মধ্যে, কালবেলা ১২/৪৭/১৯ গতে ২/৭/৩০ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭/৪১ গতে ৮/৭/৩০ মধ্যে। 
৫ রবিয়স সানি  

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। বৃষ: বন্ধুস্থানীয় কোনও ব্যক্তির সাহায্যে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস১৮৮২: চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসুর জন্ম১৮৮৯: বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর ...বিশদ

07:03:20 PM

শহরে এটিএম জালিয়াতি, আরও ১৪টি অভিযোগ দায়ের 
যাদবপুরের পর এবার চারু মার্কেট থানা এলাকা। শহরে ফের জাঁকিয়ে ...বিশদ

05:13:00 PM

বাংলায় এনআরসি হবে না, ধর্মের ভিত্তিতে ভাগাভাগি করা যাবে না: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 

04:06:10 PM

বুলবুল: রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য পাঠাল কেন্দ্র
বুলবুল-এ ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য হিসাবে পশ্চিমবঙ্গকে আর্থিক সাহায্য পাঠাল কেন্দ্র। রাজ্যকে ...বিশদ

03:42:00 PM

আগামী ২ দিন বসবে না বিধানসভা অধিবেশন
রাজভবনে আটকে রয়েছে বিল । সেখান থেকে বিল না আসায় ...বিশদ

03:36:00 PM