Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
পথের মহাপ্রস্থানের ফলে আগেকার সেইসব পথ যেন অচেনা মনে হতে লাগল। প্রথমবার মন্দির সংলগ্ন একটি ধর্মশালায় উঠেছিলাম। তারপর যখন যেখানে সুযোগ পেয়েছি, তখন সেখানেই। এই পুণ্যতীর্থ দর্শনে কেউ এলে এখানে কোনও থাকার জায়গার অভাব হবে না। কেননা জ্বালামুখী এখন ধর্মশালা নগরী।
মন্দিরের পথ ধরে সামান্য এগতেই পাহাড়ের গা থেকে ঝরে পড়া ঝর্ণার জলে একটি কুণ্ড নজরে আসে। যাত্রীরা এখানে স্নান দান করেন। নাম সূর্যকুণ্ড। এর একপাশে নারায়ণের একটি চরণচিহ্নও আছে। তার পরেই মায়ের মন্দির। মন্দিরের চূড়ায় সোনার কলসে একটি সোনার পতাকা লাগানো আছে। এটি পাঞ্জাবকেশরী মহারাজা রঞ্জিত সিংহের অবদান। ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি এই মন্দির নির্মাণ করিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তাঁর সুযোগ্য পুত্র খড়্গ সিংহ এই মন্দিরের দরজা চৌকাঠ প্রভৃতি রুপো দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন। সেই রুপোর নকশার কাজ এমনই শিল্পমণ্ডিত যে তদানীন্তন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ সেই দরজার কারুকার্যের নমুনা তৈরি করিয়ে নিয়ে যান।
দরজা পার হয়ে ভিতরে ঢুকলেই মুখ্য জ্যোতিদর্শন। পাহাড়ের দেওয়ালে রৌপ্য নির্মিত কুলুঙ্গিতে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখাই দেবীর কল্পরূপ। অনির্বাণ এই শিখার মধ্যে দুটি অগ্নিশিখাই বেশি প্রকট। অগ্নিশিখা দুটি নীলাভ। কখনও লেলিহান শিখায় লকলকিয়ে দীপ্ত হয় কখনও বা ক্ষীণ। এর মধ্যে বড় অগ্নিশিখাকেই মুখ্য জ্যোতি বলা হয়। উনি পূর্ণব্রহ্মজ্যোতি মুক্তি-প্রদায়িনী মহাকালীর প্রতীক। অন্যটির নাম অন্নপূর্ণা। ইনি ভাণ্ডার পরিপূর্ণ করেন। এ ছাড়াও দেওয়ালের বিভিন্ন ফাটল থেকে নবদুর্গার প্রতীক হিসেবে আরও সাতটি অগ্নিশিখা প্রজ্বলিত আছে। মুখ্য জ্যোতিসহ মোট নয়টি। এই সাতটি অগ্নিশিখাকে বলা হয় সপ্তমাতৃকা। যেমন শত্রু বিনাশের দেবী হলেন চণ্ডিকা। সর্বব্যাধি দূরীকরণের দেবী হলেন হিংলাজ মাতা। শোক ও দুঃখ বিনাশের জন্য বিন্ধ্যবাসিনী। ধনধান্যে পূর্ণতার দেবী মহালক্ষ্মী। বিদ্যাদাত্রী দেবী হলেন মহাসরস্বতী। সন্তান সুখ-প্রদায়িনী দেবী হলেন অম্বিকা আর আয়ু ও সুখদাত্রী হলেন অঞ্জনা মাতা।
জ্বালাময়ী এই দেবীকে দর্শন করতে বহু দূর-দূরান্ত থেকে যাত্রীরা এসে থাকেন। এই একমাত্র তীর্থ যেখানে কোনও পাণ্ডার উপদ্রব নেই। যাত্রীরা নিজেরাই যা নিয়ে আসেন, তা অগ্নিশিখায় স্পর্শ করিয়ে প্রসাদ করে নেন। পরে সেই প্রসাদ বিতরণও করেন।
শিখদের দশম গুরু গোবিন্দ সিংহ এই মন্দিরে বসে প্রতিদিন গ্রন্থসাহিব পাঠ ও দেবী পূজা করতেন। সম্রাট আকবরও একবার এখানে এসেছিলেন দেবীর মহিমা অনুধাবন করে দেবীকে দর্শন করতে। বাদশাহ আকবরের দেওয়া একটি ছত্র খণ্ডিত অবস্থায় আজও মায়ের দরবারে আছে। এই প্রসঙ্গে বিশদ জানতে আমারই লেখা হিমালয়ের নয় দেবী বইটি পড়ে দেখতে পারেন।
অনুসন্ধানে জেনেছি, এখানে মন্দির নির্মাণ যে ঠিক কোন কালে হয়েছিল তা আজও কেউ বলতে পারেন না। তবে আদি মন্দিরের সূচনা করেছিলেন মহারাজ ভূমিচন্দ্র। নগরকোট কাংড়ায় বজ্রেশ্বরীর ছোট মন্দির তৈরির পর এক গোয়ালার মুখে এখানকার সতীপীঠের মহিমা শুনে সেই অগ্নিশিখাকে ঘিরে একটি মন্দির নির্মাণ করে শাক-দ্বীপ থেকে ভোজক জাতির দু’জন ব্রাহ্মণকে নিয়ে এসে এখানে পূজার কাজে নিযুক্ত করেন। এঁদের নাম শ্রীধর ও কমলাপতি। সেই ভোজক ব্রাহ্মণবংশই অদ্যাবধি পালাক্রমে দেবীর সেবাপুজো করে আসছেন।
মুখ্য জ্যোতি দর্শনের পর বাঁদিকে বাঁধানো সিঁড়ির ধাপে পা দিলেই গণপতি ও শঙ্করাচার্যের মূর্তি চোখে পড়ে। এরপর আরও উপরে উঠলে দর্শন হয় মহাকাল, মহাবীর, বালকনাথ ও কালভৈরবের।
দোতলার দক্ষিণদিকের অংশটির নাম ‘গোরখ ডিব্বা’। নাথ সম্প্রদায়ের গুরু গোরক্ষনাথ এখানে তপস্যা করতেন। এটিকে ‘গোরখনাথ কি ধুনা’ও বলেন কেউ কেউ। এখানে আছে রাধা-কৃষ্ণের একটি প্রাচীন মন্দির। গোরখনাথ ডিব্বার একটু উপরে উঠলে শিবশক্তি ও লাল শিবালয় দৃষ্ট হয়। শিবশক্তি লিঙ্গের সঙ্গে একটি জ্যোতিও দর্শন হয়।
এখানে রুদ্রকুণ্ড নামে একটি কুণ্ডও আছে। এই কুণ্ডের জল অনবরত ফুটছে। তবে হাত দিলে বোঝা যায় জল কিন্তু মোটেই গরম নয়, ঠান্ডা। এখানে গোমুখী ও ব্রহ্মকুণ্ড নামে আরও দুটি কুণ্ড আছে।
মন্দির থেকে এক ফার্লং দূরে পাহাড়ের উপর আছে সিদ্ধ নাগার্জুন। এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য অতি মনোরম। সেই সৌন্দর্য দর্শনে নাগার্জুনের একবার ভাবসমাধি হয়। এর এক ফার্লং দূরে পূর্বদিকে আছেন অম্বিকেশ্বর মহাদেব। ইনি হলেন উন্মত্ত ভৈরব। এই মন্দিরের কাছাকাছি অন্য মন্দিরে আছেন রাম-সীতা। একে টেরা বা তেরছা মন্দির বলা হয়। একবার ভূমিকম্পের সময় মন্দিরটি হেলে তেরছা হয়ে যায়। সেই থেকেই এই নাম টেরা বা তেরছা মন্দির। জ্বালামুখী তীর্থ দর্শনে শুধু মন্দির ও পার্বত্য প্রকৃতি নয় নগরসৌন্দর্যও সকল যাত্রীর মনকে মোহিত করে।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

07th  April, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।  বিশদ

07th  April, 2019
মিষ্টান্ন বিভ্রাট
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

 একদিন কী মনে হল—লিপিকা রান্নাঘরে জমে থাকা রসগোল্লাগুলো একটা সাদা পলিথিনে ভরে বাজারের দিকে রওনা দিল। ভাবল রাস্তায় কোনও ভিখিরির দেখা পেলে মিষ্টিকটা দিয়ে দেবে।
বিশদ

31st  March, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

বীরেশ্বর বেরা, কলকাতা: বালিগঞ্জ ফার্ন রোডের অভিজাত এলাকায় সাদা রঙের দোতলা বাড়ির বাসিন্দা মিতা চক্রবর্তী। এবার তিনি কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী। প্রথমবার নির্বাচনে দাঁড়ালেও ...

 ব্রিস্টল, ১৫ মে: জাতীয় দলের জার্সিতেও আইপিএলের দুরন্ত ফর্ম বজায় রেখেছেন জনি বেয়ারস্টো। ব্রিস্টলে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ান ডে’তে তাঁর অনবদ্য সেঞ্চুরিতে ভর করে ...

 দেওঘর (ঝাড়খণ্ড) ও পালিগঞ্জ (বিহার), ১৫ মে (পিটিআই): বুধবার বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোড়া জনসভা থেকে বিরোধীদের তুলোধোনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে তীব্র কটাক্ষ করলেন কংগ্রেসকে। প্রধানমন্ত্রীর দাবি, লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের পরাজয় নিশ্চিত। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩১: বঙ্গ নাট্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম
১৯৭০: টেনিস খেলোয়াড় গ্যাব্রিয়েলা সাবাতিনির জন্ম
১৯৭৫: প্রথম মহিলা হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন জুঙ্কো তাবেই
১৯৭৮: অ্যাথলিট সোমা বিশ্বাসের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৪৯ টাকা ৭১.১৮ টাকা
পাউন্ড ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৪৬ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৪ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৮১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,১৩৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৮/৮ দিবা ৮/১৬। চিত্রা ৫৮/১০ রাত্রি ৪/১৬। সূ উ ৫/০/৮, অ ৬/৫/৪৪, অমৃতযোগ দিবা ৩/২৮ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ২/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/৪৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৫ মধ্যে।
১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৫/৩২/৪৭ দিবা ৭/১৩/২৬। চিত্রানক্ষত্র ৫৭/১১/১৩ রাত্রি ৩/৫২/৪৮, সূ উ ৫/০/১৯, অ ৬/৭/১৫, অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৪ গতে ৬/৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৮ গতে ৯/৪ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ২/৪ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৫/০ মধ্যে, বারবেলা ৪/২৮/৫৩ গতে ৬/৭/১৫ মধ্যে, কালবেলা ২/৫০/৩১ গতে ৪/২৮/৫৩ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৩৩/৪৭ গতে ১২/৫৫/২৫ মধ্যে।
১০ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: উচ্চশিক্ষায় সাফল্য। বৃষ: উচ্চপদস্থ ব্যক্তির আনুকূল্যে কর্মক্ষেত্রে প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৩১: বঙ্গ নাট্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম১৯৭০: টেনিস খেলোয়াড় গ্যাব্রিয়েলা ...বিশদ

07:03:20 PM

ঝড়-বৃষ্টিতে তার ছিঁড়ে অন্ধকারে ডুবল জলপাইগুড়ি
জলপাইগুড়ি শহরের বিস্তীর্ন অংশ ডুবে রয়েছে অন্ধকারে। সন্ধ্যা থেকে ঝড়-বৃষ্টির ...বিশদ

08:10:08 PM

ডায়মন্ডহারবারের এসডিপিও এবং আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার ওসিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

07:27:00 PM

বিমান সংস্থার উপর চটলেন শ্রেয়া
বিমানে বাদ্যযন্ত্র নিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হয় সঙ্গীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষালকে। ...বিশদ

06:21:47 PM

ভোটের দিন গরম বাড়বে
উত্তর বঙ্গের পাঁচ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও ভোটের দিন কিন্তু ...বিশদ

06:10:39 PM