পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ
ক্লাউড কিচেনকেই বেছে নিয়েছিলেন প্রয়াসী।
তখন দেশ জুড়ে কোভিড। বাইরে বেরনো, বাইরের খাবার খাওয়া সবকিছুকেই মানুষ কেমন ভয়ের চোখে দেখতে বাধ্য হচ্ছে। এদিকে কোভিড আক্রান্ত হলে নিজে রান্নাবান্না করার ক্ষমতাও থাকছে না সিংহভাগ মানুষের। এই সময় নিজের ক্লাউড কিচেন থেকে অসংখ্য পরিবারে স্বাস্থ্যকর খাবারের পরিষেবা দিয়েছেন জুন। এমনকী, হাসপাতালে ভর্তি বহু রোগীর পরিজনেরাও কম তেল-মশলা অথবা তেলবিহীন রান্না নিয়েছেন জুনের ক্লাউড কিচেন থেকে। তখন লোকবল কম। একা হাতেই সামলাতে হতো সবটা। নিজেই গ্লাভস, মাস্ক ও প্রয়োজনীয় সতর্কতা নিয়ে বাজার-দোকান সেরেছেন। একা হাতে রান্না করেছেন সকলের খাবার। ধীরে ধীরে ছড়িয়েছে রান্নার সুখ্যাতি। স্বাস্থ্যকর উপায়ে খাবার তৈরির ইউএসপি দিয়েই তিনি জয় করেছেন মানুষের পাকস্থলী ও মন। একার হাতে যে কাজ শুরু করেছিলেন, এখন তাতে ১৫ জনের টিম। ক্লাউড কিচেন থেকে তা এখন পুরোদস্তুর কেটারিং সার্ভিস। গত এক বছরে প্রায় ১৪-১৫টি বড় অনুষ্ঠানে খাবারের দায়িত্ব পালন করেছে জুন’স ক্যুইজিন কেটারিং সার্ভিস। সরকারি নানা গেট টুগেদার, অনুষ্ঠানেও ডাক পেয়েছেন। এখনও দোকান বাজার থেকে খাবারের স্বাস্থ্যকর দিক, সবেতেই কড়া নজর রাখেন জুন। বাঙালির পকেটসই দামে ভালোমানের সুস্বাদু প্লেট তৈরি ও তা পরিবেশন করাই এই সংস্থার লক্ষ্য।