Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

সংসার বাঁচাতে
মেয়েদের লড়াই

করোনাকালে রোজগারের প্রায় সব পথই যখন বন্ধ, ঠিক তখনই বিকল্প উপায়ে রোজগার করে সংসার চালিয়েছেন গ্রামের মহিলারা। তাঁদের কথা জানাচ্ছেন কমলিনী চক্রবর্তী।

একটা সময় ছিল যখন প্রবাদবাক্য ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’ ফ্রেমে বাঁধিয়ে ঝোলানো থাকত নববধূর শয়নকক্ষে। তারপর যুগ বদলেছে। পাল্টে গিয়েছে সমাজে ও সংসারে মেয়েদের ভাবনা ও চালচলন। তাই এখন আর সংসার সুখের করার জন্য ফ্রেমে বাঁধানো প্রবাদবাক্য নিষ্প্রয়োজন। বরং মেয়েরা নিজেদের কাজের মাধ্যমেই সংসার সুখের করে তুলতে যথেষ্ট। অনেকেই আবার ডুবন্ত সংসারকে বাঁচিয়ে তুলছেন একা হাতে। আজ তেমনই কয়েকজন মহিলার সঙ্গে আলাপ করব যাঁরা স্বল্প লগ্নির ঋণ নিয়ে বিপদের সময় দশভূজা হয়ে সংসার চালানোর লড়াইয়ে ঝাঁপ দিয়েছেন।     

মাস্ক বানিয়ে লক্ষ্মীলাভ
কোচবিহারের জোরপোটকি গ্রামে থাকেন কল্পনা বর্মন। গ্রামেই ছোটখাট একটা দর্জির দোকান ছিল তাঁর। সেখানে তিনি মেয়েদের জন্য রেডিমেড পোশাক সেলাই করতেন। এমন সময় ঘনিয়ে এল লকডাউন। দোকানবাজার বন্ধ। মানুষের কাজ নেই। এমন অবস্থায় কল্পনার দর্জির দোকান একেবারে বন্ধই হয়ে গিয়েছিল। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। ভাবলেন পোশাক ছাড়া আর কী বানিয়ে রোজগার করা যায়? ভাবতে ভাবতেই উপায়ও বেরলো। কল্পনা রাতারাতি ব্যবসার গতিপথ বদলে মাস্ক ব্যবসায়ী হয়ে উঠলেন। কিন্তু শুধু মাস্ক দিয়ে কি আর সংসার টানা যায়? তাই অন্য বুদ্ধি বার করলেন তিনি। ভাবলেন সায়া, ব্লাউজ আর নাইটি এই সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। সেক্ষেত্রে মাস্কের পাশাপাশি এইসব বানিয়ে তা হোলসেল মার্কেটে বিক্রি করলেই বা মন্দ কী? যেমন ভাবনা তেমনই কাজ। স্বল্পঋণ প্রকল্পে ৪০ হাজার টাকা ধার করে শুরু করে দিলেন নতুন ব্যবসা। সেলাই মেশিনে তখন রাতদিন শুধুই ঘরঘর শব্দ তুলে চলতে লাগল সূচ সুতোর টানাপোড়েন। 
মাস্ক বানানোর আবার বিভিন্ন নিয়ম আছে। প্রথম দিকে কাপড় কেটে সাধারণ মাস্কই বানচ্ছিলেন কল্পনা। কিন্তু অচিরেই বুঝলেন তেমন মাস্কের ক্রেতার অভাব। নকশা আর নিরাপত্তা একইসঙ্গে চাই। তাই স্রেফ ছবি দেখে তিন লেয়ারের মাস্ক বানানো শেখেন তিনি। এরপর শুরু হল নানারকম নকশাদার কাপড়ের খোঁজ। নাইটি থেকে কাপড় কেটে তার সঙ্গে ব্লাউজের ছাঁট মিশিয়ে তৈরি করতে শুরু করলেন ডিজাইনার মাস্ক। কল্পনা বললেন কম দামি থেকে বেশি দামি, সব ধরনের মাস্কই তিনি রাখেন। মাস্কের বিভিন্ন নকশা তোলেন ছবি দেখে আর কলকাতার বাজার ঘুরে। এইভাবেই ছেলেমেয়ের পড়াশোনা চালাচ্ছেন কল্পনা। স্বামী পাট চাষি। তাঁর চাষের বীজ কিনতেও সাহায্য করছেন। হাসিমুখে বললেন, ‘ভাগ্যিস সেলাই মেশিনটা ছিল। না হলে হঠাৎ লকডাউনে কী যে হতো।’

সঠিক স্যানিটাইজেশন বাঁচাল ব্যবসা
বর্ধমানের কাঞ্চননগর গ্রামে থাকেন ঝুলন দে। অবিবাহিত ঝুলনের নিজস্ব একটি বিউটি পার্লার রয়েছে। সারাবছর ভালোই রোজগার হতো সেখান থেকে। একার সংসার চলেও যাচ্ছিল দিব্য। এমন সময় ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেল করোনার প্রকপে। রাতারাতি বন্ধ হল বিউটি পার্লার। থমকে গেল ঝুলনের রোজগার। জমানো টাকায় হাত পড়ল তাঁর। কিন্তু কত দিন? প্রথম পনেরো দিনের পরে আরও পনেরো দিনের লকডাউন ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী। আর তখনই রোজগারের উপায় ভাবতে শুরু করলেন ঝুলন। বিউটি পার্লারের সঙ্গে খাপ খায় এমন কোনও ব্যবসাই তাঁকে করতে হবে। কিন্তু কী সেই ব্যবসা? ভাবতে ভাবতেই উপায় বেরল টিভির বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে। হ্যান্ড স্যানিটাইজারের বিজ্ঞাপন দেখে ঝুলন ঠিক করলেন একটু অল্প দামে স্যানিটাইজার বানিয়ে বিক্রি করবেন। বাজারচলতি স্যানিটাইজারের তুলনায় দাম কম হবে অথচ গুণমানে তা সেরা। এই লক্ষ নিয়েই কাজে নামলেন ঝুলন দে। প্রচুর পড়াশোনার পর স্যানিটাইজার নিজেই বানাতে শুরু করলেন তিনি। কিন্তু বানালেই তো আর হল না। লেবেল ছাড়া দোকানে তাঁর স্যানিটাইজার রাখতে রাজিই হচ্ছিল না বিক্রেতারা। তখন ভাবলেন নিজের বিউটি পার্লারটাকেই অন্যভাবে কাজে লাগালে কেমন হয়। শুরু হল নতুন উদ্যমে অন্যরকম কাজ। সম্পূর্ণ স্যানিটাইজেশনের পর বিউটি পার্লারের দরজা খুললেন ঝুলন। সেখানেই সামনের দিকে কাউন্টারে সাজালেন নিজের তৈরি স্যানিটাইজার। শুধু তাই নয়, পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের মাসাজ ক্রিম ও অন্যান্য বিউটি প্রোডাক্টও রাখতে শুরু করলেন ঝুলন। সঙ্গে তাদের ব্যবহার প্রক্রিয়াও বুঝিয়ে দিলেন ক্রেতাদের। ক্রমশ পরিস্থিতি শিথিল হলে অল্প অল্প করে লোকে তাঁর বিউটি পার্লারে ভিড় জমাচ্ছেন। চুল কাটা, ঩হেয়ার কালার, শ্যাম্পু, আই ব্রাও শেপ  ইত্যাদি তো অনেকেই সাহসভরে করাচ্ছেন। পাশাপাশি বিউটি ক্রিম, শ্যাম্পু, স্যানিটাইজারও বিক্রি হচ্ছে নিয়ম মতো। এক ঢিলে দু’-দু’খানা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন ঝুলন। জানালেন, ‘বুদ্ধি আর সহস থাকলে রোজগার বন্ধ থাকে না।’ 

ভাঙা জিনিস জুড়ে ব্যবসায়ী 
লকডাউনই যে তাঁর জীবনে প্রথম সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছিল, তা নয়। হাওড়ানিবাসী মৌসুমী দাস তার অনেক আগেই ব্যবসায় মন্দা সহ্য করেছিলেন। ফ্যান্সি শাড়ির ব্যবসা করতেন মৌসুমী। প্রচুর টাকাও ঢেলেছিলেন সেই ব্যবসায়। কিন্তু ঠকিয়ে দিল এক হোলসেলার। ইনস্টলমেন্টে শাড়ি কিনে কিস্তি শোধ না   করেই সে উধাও। যতদিনে মৌসুমী টের পেলেন, ততদিনে প্রচুর লোকসান হয়ে গিয়েছে। সেই ধাক্কা সামলাতে অন্য ব্যবসা শুরু করা ছাড়া আর উপায় ছিল না তাঁর। কিন্তু নতুন ব্যবসায় টাকা ঢালার সাহস পাচ্ছিলেন না। আবার ঠকে যাওয়ার ভয়ে ত্রস্ত থাকতেন সারাক্ষণ। তাই থেকেই দেখা দিল অবসাদ। সারাদিন কিচ্ছু করার নেই, সমস্যার  সমাধানের পথ খুঁজে পাচ্ছেন না, এমন অবস্থায় অবসাদ এতটাই বেড়ে গেল যে  মনের ডাক্তার দেখাতে হল তাঁকে। ডাক্তার বললেন, উপায় একটাই। নিজেকে যে কোনও ভাবেই সফল করে তুলতে হবে। না হলে এই অবসাদ কাটবে না। কিন্তু সফল করে তোলা  কি আর মুখের কথা? একদিন একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটল। ছেলের হাত লেগে তার একটা শখের খেলনা ভেঙে গেল। শিশুপুত্রের অসহায় মুখ দেখে আর থাকতে পারলেন না মৌসুমী। ভাঙা খেলনা জোড়া দিতে উঠে পড়ে লাগলেন তিনি। খেলনা নিয়ে ঘণ্টা দুয়েকের ধস্তাধস্তির পর জিনিসটা জোড়া লাগল, কিন্তু ঠিক আগের মতো নয়। ওইভাবে নতুন রকমের খেলনা তৈরি করে ফেললেন মৌসুমী। ব্যস, ওইটুকু সাফল্যেরই বোধহয় প্রয়োজন ছিল। অবসাদ কাটিয়ে অন্য ধরনের ব্যবসার পথে হাঁটার কথা ভাবতে শুরু করলেন তিনি। ভাঙা জিনিস জুড়ে নতুন কিছু তৈরি নেশাটা ক্রমশ পেয়ে বসল তাঁকে। আস্তে আস্তে দাঁড়িয়ে গেল মৌসুমীর ভাঙাজোড়ার ব্যবসা। পুরনো শিশি-বোতল বিক্রেতাদের কাছ থেকে নানারকম ভাঙা জিনিস সংগ্রহ করেন মৌসুমী। তারপর নিজের ভাবনা আর ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে তৈরি হয় নতুন কিছু। ভাঙাগড়া সামগ্রী সুন্দর করে সাজিয়ে বাড়ির সামনেই একটা দোকানও দিয়েছেন তিনি। বললেন, ‘কোনও কিছুই পুরনো হয় না। দেখার চোখটা শুধু বদলে ফেললেই দেখবেন সবই নতুন।’                  
21st  November, 2020
লেডি ম্যাকবেথ 
হন তিনকড়ি দাসী

কালীকৃষ্ণ ঠাকুরের বাড়িতে পুজো। সেই উপলক্ষে বাড়িতে সিটি থিয়েটারের বায়না ছিল। অভিনয় দেখার জন্য দর্শকদের মধ্যে সেদিন উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং গিরিশচন্দ্র ঘোষ। অভিনয়ের শেষে শিল্পীরা প্রণাম করছেন তাঁকে। দীঘল একটি মেয়ে, কাঁচা সোনার মতো গায়ের রং, অভিনয়ের সময়েই শোনা গিয়েছে তাঁর চড়া গলার দাপট। মেয়েটি এসে লুটিয়ে প্রণাম করলেন নাট্যাচার্যকে। বিশদ

28th  November, 2020
ক্যান্সার ঠেকাতে 
কার্যকর ব্রকোলি 

সুরজিৎ মুখোপাধ্যায়: ক্যান্সারের কথা শুনলেই আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। তবে সম্প্রতি কয়েকটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার দমন বা প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে ব্রকোলি নাকি অনবদ্য। বিশেষত এই সব্জিতে অনেকাংশেই এড়ানো যায় স্তন ক্যান্সার। বিশদ

28th  November, 2020
ওয়াহিদা রহমানের
ওয়াইল্ডলাইফ ফোটোগ্রাফি

তরুণ বয়সে ছিলেন বলিউডের পর্দাকাঁপানো অভিনেত্রী। এখন ৮২ বছর বয়সে এসে তাঁর নতুন শখ ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি। তিনি ওয়াহিদা রহমান। অশীতিপর এই অভিনেত্রী এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন বনে-জঙ্গলে। এমনিতে ওয়াহিদার ছবি তোলার নেশা অবশ্য অনেক পুরনো। বিশদ

28th  November, 2020
নারী-মনের যন্ত্রণাই 
ডুবিয়ে দেয় অবসাদে

মানসিক নির্যাতনে ক্ষয়ে যায় মেয়েদের মন। তবু তার বিরুদ্ধে সমাজ আজও বেশিরভাগ সময় নীরব। এ ব্যাপারে মনস্তত্ত্ববিদের মতামত জানালেন তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক। বিশদ

28th  November, 2020
অফিসের প্রতিকূল পরিবেশ
মাতৃত্বের জন্য ক্ষতিকর

অফিসের কাজের পরিবেশ প্রায় সকলের জন্যই প্রতিদিন নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে। তবে অনেক অফিসে কাজের পরিবেশ এতটাই প্রতিকূল যে তার সঙ্গে অনেকেই সহজে মানিয়ে নিতে পারে না। এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, অফিসের প্রতিকূল পরিবেশে যে নারীরা কাজ করেন, তাঁরা মা হিসেবে ভালোভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন না। বিশদ

21st  November, 2020
গাছকে স্বামীর মর্যাদা 
দিয়েছেন যে নারী!

বাড়িতে দুই সন্তান। তাদের সঙ্গে আবার রয়েছেন প্রেমিক। সবাইকে ছেড়ে সেজেগুজে ‘বৃক্ষ স্বামী’-র সঙ্গে প্রথম বিবাহবার্ষিকী পালন করলেন ব্রিটেনের লিভারপুল নিবাসী এক মহিলা! একটি গাছকেই স্বামীর মর্যাদা দিয়েছেন এই নারী। সহধর্মিণী হওয়ার সব দায়িত্বও পালন করছেন। বিশদ

21st  November, 2020
সাফল্যের পরেও
চাকরি পাব না? 

নুন আনতে পান্তা ফুরোয় সংসারে। অতি কায়ক্লেশে ছেলেমেয়েদের মুখে অন্ন জোগাতে হিমশিম অবস্থা। তবু দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য ছিনিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর আটাশ ছোঁয়া অ্যাথলিট বুল্টি রায়। বিশদ

21st  November, 2020
প্রবাসে আমি দিদি ধরেছি

 প্রবাসে ভাইফোঁটার অনেক আয়োজন। তবু বাঙালি ভাইটির মনে ভেসে ওঠে দেশে পড়ে থাকা দিদির সজল আঁখি। ভ্রাতৃদ্বিতীয়ায় প্রবাসী ভাইয়ের মঙ্গলকামনায় যে আজও দেওয়ালে ফোঁটা দেয়। ভাইফোঁটার মজাদার গল্পের মাঝেও তাই বেজে ওঠে বিসমিল্লার সানাইয়ের করুণ সুর। লিখেছেন শুভঙ্কর মুখোপাধ্যায়। বিশদ

14th  November, 2020
সমন্বিতা দীপান্বিতা

আজ দীপান্বিতা কালীপুজো। ঘরে ঘরে দীপালিকার প্রদীপ। মন্দির, ঘরবাড়ি, অফিস-আদালত থেকে সর্বত্র বিদ্যুৎ আলোর বিচিত্র রোশনাই। দীপাবলির আলোর ঝর্ণায় মাতৃমন্ত্রে উজ্জীবিত হবে দেশের মানুষ। কার্তিক মাসের অমাবস্যায় অনুষ্ঠিত এই প্রাচীন লোকোৎসব শুধু বাংলায় নয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংগঠিত হয়ে থাকে। এই সর্বভারতীয় উৎসবের রূপ বিভিন্ন, বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ও সমন্বয়ধর্মিতায় অনুস্যূত। সামাজিক জীবনে প্রতিপালিত। দীপান্বিতায় দীপসমূহকে মালিকার মতো সারি সারি ভাবে সজ্জিত করে প্রজ্বলিত করার নামই ‘দীপাবলি’। আতসবাজি ও পটকার শব্দ যুক্ত হয়ে এই মহাতিথির রাতটি এক প্রাণবন্ত উৎসবে পরিগণিত হয়। এই দীপান্বিতার অপভ্রংশ হল ‘দেওয়ালি’। বিশদ

14th  November, 2020
মেয়েদের ওপর হিংসা
নয়, বার্তা ক্যুইজ মঞ্চে 

নিপীড়িত মেয়েদের পাশে থাকার কাজটি তিনি করে আসছেন গত ২৫ বছর ধরে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘স্বয়ম’-এর ডিরেক্টর অনুরাধা কাপুর সম্প্রতি তাঁর কাজের জন্য আমন্ত্রিত হয়েছিলেন কেবিসি-তে। তাঁর অভিজ্ঞতা শুনলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

07th  November, 2020
অন্তরঙ্গতায়
ভরা ছিল 

আজ নবনীতা দেবসেনের প্রয়াণ দিবস। তাঁর হাতে গড়া ‘সই’-এর অন্যতম সদস্য বিনতা রায়চৌধুরীর স্মরণে ধরা দিলেন এক বহুমুখী নবনীতা। যিনি নতুন আলোর সন্ধানে মেয়েদের হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন।  বিশদ

07th  November, 2020
একের পাশে অন্য,
তবে বাঁচবে মেয়েরা 

‘এক মহিলা যদি অন্য মহিলার পাশে না দাঁড়ান, তাহলে তাঁর ঠাঁই হয় নরকে।’ কোনও এক বইয়ে লাইনটা পড়েছিলেন ‘স্টেট লিগাল সার্ভিসেস অথরিটি’র মেম্বার সেক্রেটারি দুর্গা খৈতান। মহিলাদের ক্ষমতায়ন নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনায় অন্বেষা দত্ত। 
বিশদ

31st  October, 2020
বছরটাই একেবারে এলোমেলো
কাটছে: অঙ্কিতা মজুমদার পাল 

‘গত বছর জানুয়ারি মাসে আমার সঙ্গে সৌমিত্র পালের বিয়ে হয়। অামাদের ছিল ‘অ্যারেঞ্জড লাভ’। একটি ম্যাট্রিমোনিয়াল সাইটে আমাদের আলাপ। সেও এক গল্পই বটে, ক্রমশ প্রকাশ্য। আমার শ্বশুরবাড়ি গৌহাটিতে। লকডাউনের ঠিক আগে আমরা গৌহাটি এসে আটকে যাই। প্রথমদিকে বেশ লাগছিল। 
বিশদ

31st  October, 2020
সন্তান জন্ম দেওয়ার আধ ঘণ্টা পরেই
পরীক্ষা দিলেন ইথিওপিয়ার মহিলা 

ইথিওপিয়ায় এক মহিলা সন্তান জন্ম দেওয়ার ৩০ মিনিটের মাথায় হাসপাতালের বিছানায় বসেই দশম শ্রেণির পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। পশ্চিম ইথিওপিয়ার মেতু অঞ্চলে ২১ বছর বয়সি এই নারীর নাম আলমাজ ডেরেস। 
বিশদ

31st  October, 2020
একনজরে
গত এক মাসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ৬ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার ধান কেনা হয়েছে। গত ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যজুড়ে সহায়ক মূল্যে ...

কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে কুৎসামূলক প্রচার নিয়ে এবার বিজেপি’র এক উগ্র সমর্থকের বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিসে অভিযোগ দায়ের হল। মঙ্গলবার শেক্সপিয়র সরণী থানায় এই অভিযোগ দায়ের করেন প্রয়াত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রর ছেলে তথা দলের সাধারণ সম্পাদক রোহন মিত্র। ...

পরিবার পরিকল্পনার অধিকাংশ সূচকে দেশে এক নম্বরে বাংলা। কেন্দ্রীয় সরকারের অক্টোবর মাসের তথ্য থেকে একথা জানা গিয়েছে। এই সূচকগুলির মধ্যে গর্ভনিরোধক ওষুধ বা পিল থেকে শুরু করে বন্ধ্যাত্বকরণ, মেয়েদের আইইউসিডি থেকে শুরু করে ছেলেদের নিরোধ ব্যবহার— অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেশে শীর্ষে ...

উম-পুন পরবর্তী ক্ষতিপূরণে দুর্নীতির যাবতীয় অভিযোগের তদন্ত করবে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ক্যাগ)। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি থোট্টাথিল বি রাধাকৃষ্ণাণ ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার তিন মাসের মধ্যে তদন্তসাপেক্ষে ক্যাগকে রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায়  সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো
১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কমপক্ষে আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু
১৯৮৮: পাকিস্তানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন বেনজির ভুট্টো
১৯৮৯: ভারতের সপ্তম প্রধানমন্ত্রী হলেন ভিপিসিং 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.১৭ টাকা ৭৪.৮৮ টাকা
পাউন্ড ৯৭.২১ টাকা ১০০.৬৪ টাকা
ইউরো ৮৬.৯৬ টাকা ৯০.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৯৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬,৪৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৭,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া ৩০/৪৪ সন্ধ্যা ৬/২৩। মৃগশিরা নক্ষত্র ১১/২২ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৪/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/২৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ৮/১২ মধ্যে পুনঃ ১০/২১ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২০ গতে ৩/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ গতে ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ৩/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৫ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/২৬ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৫ গতে ৪/২৫ মধ্যে। 
 ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৫/৪। মৃগশিরা নক্ষত্র দিবা ১০/২৪। সূর্যোদয় ৬/৬, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ১০/২৮ গতে ১২/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৬/৩৬ মধ্যে ও ৮/২৫ গতে ৩/৩২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫৬ গতে ৭/৩৮ মধ্যে ও ১/১৭ গতে ৩/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪৬ গতে ১০/৭ মধ্যে ও ১১/২৭ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। 
১৬ রবিয়ল সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। বৃষ: নানা উপায়ে অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ। ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
  ১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস ...বিশদ

04:28:18 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদ ও জামশেদপুরের ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র

09:33:58 PM

জিএসটি ফাঁকি: কলকাতা সহ রাজ্যের ১০৪টি ময়দা মিলে হানা আধিকারিকদের

06:29:00 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩ রানে জয়ী ভারত

05:15:15 PM

কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ: টিকা নিতে নাইসেডে ফিরহাদ হাকিম

04:15:35 PM